AB Bank
ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

পৃথিবীর সবচেয়ে রহস্যময় অস্তিত্ব হচ্ছেন নারী !


Ekushey Sangbad

০৪:০৭ এএম, অক্টোবর ২৪, ২০১৪
পৃথিবীর সবচেয়ে রহস্যময় অস্তিত্ব হচ্ছেন নারী !

একুশে সংবাদ : কথিত আছে “পৃথিবীর সবচেয়ে রহস্যময় অস্তিত্ব হচ্ছে নারী আর তার চেয়েও রহস্যময় হল নারীর মন”। তাই বলে পুরুষ জাতিকে উপেক্ষা করে বসবেন না যেন! তারাও নারীদের চেয়ে কম যান না। হয়ত নারীদের রহস্যময়তা পুরুষদের তুলনায় অনেক বেশি বিস্তৃত কিন্তু পুরুষদের জগতেও রহস্যময়তার অস্তিত্ব নেহাৎ কম নয়। একজন পুরুষ যখন একজন নারীর প্রতি আসক্ত হয়, তখন সে নানাভাবে ঐ নারীকে তার এই আসক্তির বার্তা পৌঁছানোর প্রয়াস চালায়। অধিকাংশ পুরুষেরাই এই পদ্ধতি অবলম্বন করেন। কাউকে ভালো লাগার কথা একজন পুরুষ কখনোই সরাসরি প্রকাশ করতে চান না। সে প্রথমেই এটা নিশ্চিত করতে চান যে, তার ভালো লাগা মানুষটি যেন তার এই অনুভূতি উপলব্ধি করতে সমর্থ হয়। জেনে নিন যে পাঁচটি উপায়ে আপনি বুঝতে পারবেন একজন পুরুষ আপনার প্রতি আসক্ত- ১। কাছাকাছি অবস্থানঃ একজন নারীর প্রতি একজন পুরুষ যখন দুর্বলতা অনুভব করেন, তখন যে কাজটি সাধারনত প্রথমেই সেই পুরুষটি করে সেটি হল সেই নারীর কাছাকাছি অবস্থান। আমাদের সমাজের ভাষায় বলতে গেলে, “সবসময় ঐ মেয়ের পাশে ঘুর ঘুর করা”। প্রতিটি ছেলেই এমনভাবে ঐ মেয়ের সামনে নিজেকে উপস্থাপন করে যেন মেয়েটি তাকে লক্ষ্য করে। এটি হল ছেলেদের অনুভূতি প্রকাশের প্রথম ধাপ। ২। চোখের ভাষায় যোগাযোগঃ বাংলা সিনেমার ইতিহাসে অন্যতম বিখ্যাত একটি গান, “চোখ যে মনের কথা বলে”। যোগাযোগ শুধু মুখের কথাতেই সীমাবদ্ধ নয়, চোখের ভাষাও যোগাযোগ স্থাপনের অন্যতম কার্যকরী একটি মাধ্যম। ছেলেদের মনের গহীনের অনুভূতিগুলো তাদের ভালোবাসার কিংবা ভালোলাগার মানুষটির সামনে উপস্থাপনে তারা চোখকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে। গবেষকদের মতে, “যখন একটি ছেলে তার পছন্দের মানুষটির সাথে কথোপকথন করে তখন যদি সে দীর্ঘক্ষণ ঐ মেয়েটির পাণে তাকিয়ে থাকে তবে বুঝতে হবে যে ছেলেটি মেয়েটির প্রতি আসক্ত”। ৩। স্পর্শঃ আমাদের সমাজে একটা সময় ছিল যখন একটি ছেলে এবং একটি মেয়ে যত ভালো বন্ধুই হোক না কেন, তাদের মাঝে একে অপরকে স্পর্শ করার স্বীকৃতি ছিল না। এখন সময় বদলেছে। এখন একটি ছেলে আর একটি মেয়ে যদি হাতধরাধরি করেও কোন পার্কে হাঁটে, তবুও এটা নিশ্চিত করে বলা যাবে না যে তাদের মাঝে ভালোবাসার সম্পর্ক রয়েছে। একটি ছেলে যখন তার পছন্দের মানুষটিকে স্পর্শ করবে তখন সে ঐ মেয়েটিকে তার এই বার্তাটি পৌছাতে চেষ্টা করবে যে, “তোমাকে আমার ভালো লাগে”। এই স্পর্শের মর্ম বোঝার ক্ষমতা শুধুমাত্র ঐ মেয়েটিরই থাকবে। ৪। স্মিত হাসিঃ বলা হয়ে থাকে, “হেসে গেলেন, তো ফেসে গেলেন”। হাসি অত্যন্ত রহস্যময়। একটি ছেলে তার পছন্দের মানুষকে সাধারণত এই স্মিত হাসির সাহায্যেই তার ভালোবাসার বার্তাটি প্রেরণের প্রয়াস চালিয়ে থাকে। ৫। মনোযোগী শ্রোতাঃ যোগাযোগ পণ্ডিতদের মতে, “ একটি ছেলে যখন একটি মেয়ের সকল অনুভূতির কথা গুরুত্বসহকারে শুনবে কিংবা শোনার ভাণ করবে তখন বুঝতে হবে যে ছেলেটি ঐ মেয়েটির প্রতি আসক্ত”। একুশে সংবাদ ডটকম/আর/২৪-১০-০১৪:
Link copied!