AB Bank
ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

স্কুল ভর্তি পরীক্ষা দিলেন স্মৃতি ইরানি !


Ekushey Sangbad

১০:৫১ এএম, নভেম্বর ২৫, ২০১৪
স্কুল ভর্তি পরীক্ষা দিলেন স্মৃতি ইরানি !

একুশে সংবাদ : স্কুলে ভর্তির ইন্টারভিউ দিতে এসেছিলেন ভারতের কেন্দ্রীয় মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি। নিজের জন্যে নয় মেয়েদের জন্যে স্কুল ভর্তি পরীক্ষায় অভিভাবক হিসেবে অংশ নিয়েছিলেন তিনি।   টিভি-সিরিয়ালের পর্দা কাঁপানোর পর রাজনীতির মঞ্চেও তিনি সাফল্যের মুখ দেখেছেন। যদিও পরীক্ষা থামেনি। মন্ত্রী হওয়ার পরও দুই মেয়েকে দিল্লির স্কুলে ভর্তি করাতে গিয়ে শিক্ষিকাদের প্রশ্নবাণের সম্মুখীন হতে হয়েছে স্মৃতি ইরানিকে। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে এ কথা জানিয়েছেন তিনি।   স্মৃতির মন্ত্রকের অধীনেই রয়েছে শিক্ষা দপ্তর। কিন্তু এজন্যে মন্ত্রী বলে কোনও ছাড় পাননি তিনি।বরং আর পাঁচটা সাধারণ মা-বাবার মতো তাঁকেও মেয়েদের স্কুলে ভর্তি করতে গিয়ে ভয়াবহ দুঃস্বপ্নের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছে।   মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী হওয়ার পর থেকে দিল্লিতে থাকেন স্মৃতি। প্রথম প্রথম মুম্বাই থেকে যাতায়াত করতেন। কিন্তু সে ক্ষেত্রে হাতে গোনা কয়েকটা দিন মুম্বাইয়ে থাকতে পারতেন। মেয়েদের সঙ্গে সময় কাটানো হত না বললেই চলে। স্মৃতির সন্তানদের একজনের বয়স ১৩, আর একজনের ১১।   স্মৃতি বলেন, সব দিক সামলানো আমার পক্ষে খুব কষ্টকর হয়ে উঠেছিল। তাই মেয়েদের কেমন লাগবে না ভেবেই ওদের দিল্লি আসতে হবে জানিয়ে দিই। ওরাও মুখ বুজে মেনে নেয়।   স্মৃতির কাছে দিল্লি একেবারে অজানা শহর।   স্মৃতি আরও জানান, এর আগে কখনও দিল্লিতে এ ভাবে পরিবার নিয়ে থাকেননি। রাজধানী আসার পর প্রথম কাজটাই ছিল, স্কুলের ইন্টারভিউ বোর্ডের মুখোমুখি হওয়া। হাসতে হাসতেই বললেন, ‘প্রথমে মা-বাবাকে সেঁকা হল। তার পর বাচ্চাদের সেঁকা হবে।”   তবে একই সঙ্গে স্মৃতি এটাও জানিয়েছেন, এই সেঁকা পর্ব নিয়ে তাঁর বিন্দুমাত্র আপত্তি ছিল না।   বিস্ময় প্রকাশ করে প্রশ্ন করা হয়েছিলো, দেশের মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রীকেও পরীক্ষা দিতে হয়েছে? তাও আবার মেয়েদের স্কুলে ভর্তি করাতে গিয়ে!   জবাবে স্মৃতি বলেন, মন্ত্রী বলেই আলাদা সুযোগ-সুবিধা নেওয়া বা পাওয়া উচিত নয়। এটা নেহাতই একটা চাকরি, দায়িত্ব। কোনও অধিকার নয় যার বলে বিশেষ সুবিধা ভোগ করব। তাই বরকে নিয়ে ইন্টারভিউ দিতে গিয়েছিলাম।   শুধু তাই নয়, মন্ত্রী হওয়ার পরও তিনি শিক্ষিকা-অভিভাবক প্রত্যেকটা মিটিং-এ যোগ দিয়েছেন।   একুশে সংবাদ ডটকম/আর/২৫-১১-০১৪:
Link copied!