ইসলামে মিসওয়াকের গুরুত্ব
একুশে সংবাদ : প্রকৃতি কখনো মানুষের স্বভাব বিরোধী নয়। বরং তা সর্বদাই মানব স্বভাবের অনুকূলে। শুধু তাই নয়, মানুষ যখন দুনিয়ার চাকচিক্য ভোগ বিলাসিতায় ডুবে গিয়ে কোন এক সময় নানাবিধ বিপদ-আপদের সম্মুখীন হয় এবং তা থেকে বেঁচে থাকার কোন উপায় না দেখে পুনরায় প্রকৃতির দিকে ফিরে আসে, প্রকৃতি তখনও পূর্বের ন্যায় মানুষের উপকারে আসে।
চমৎকার ও মহামূল্যবান হীরার টুকরোকে ফেলে দিয়ে সামান্য এক টুকরো কাঁচ গ্রহণ করা যেমনিভাবে বুদ্ধিহীনতা ও বোকামির কাজ, ঠিক তেমনিভাবে মুসলমানদের জন্য নবীজির (সা.) মহান সুন্নাত মিসওয়াকের ন্যায় স্বভাব অনুকূলের আমলটিকে পরিত্যাগ করে ব্রাশ ইত্যাদি গ্রহণ করাও তদ্রুপ অজ্ঞতা ও বোকামির কাজ।
যখন থেকে আমরা এ মহান নেয়ামতটিকে হাতছাড়া করেছি, তখন থেকে আমরা নানাবিধ পেরেশানিতে ভুগছি। হাজার হাজার টাকা ব্যয় করেও দৈহিক সুস্থতার উৎস ফিরে পেতে সক্ষম হচ্ছি না।
মিসওয়াক সম্পর্কে একজন জ্ঞানী তার উক্তি এভাবে করেছেন, যেদিন থেকে আমরা মিসওয়াকের ব্যবহার ত্যাগ করেছি, সেদিন থেকেই ‘ডেন্টাল সার্জারির’ সূত্রপাত হয়েছে।
একুশে সংবাদ ডটকম/আর/১২-১২-০১৪:
Link copied!
আপনার মতামত লিখুন :