AB Bank
ঢাকা শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

বহুদলীয় সংসদীয় গণতন্ত্রের লীলাভূমি


Ekushey Sangbad

০৬:০৪ পিএম, জানুয়ারি ২০, ২০১৫
বহুদলীয় সংসদীয় গণতন্ত্রের লীলাভূমি

একুশে সংবাদ : এ কালের বাঙালি অল্পে তুষ্ট নয়। পরিমাণে অল্প ও সংখ্যায় কমে তার মন ভরে না। সবকিছুই তার বেশি বেশি চাই। প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা গোল্লায় যাক, কিন্তু তার চাই বড় বড় ডিগ্রির জন্য ‘উচ্চশিক্ষা’। তার জন্য চাই বিশ্ববিদ্যালয়। তবে তা দু-চারটি নয়, ডজন ডজন বা কয়েক কুড়ি। যে গতিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে, তাতে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে সারা দেশ ভরে যাবে বিশ্ববিদ্যালয়ে। প্রতিটি উপজেলায় প্রতিষ্ঠিত হবে বিশ্ববিদ্যালয়। একাডেমিক কার্যক্রম শুরুর আগেই ছাত্রসংগঠনের কার্যক্রম শুরু হবে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের আগেই ক্যাম্পাসে ধ্বনিত হবে ‘জ্বালো জ্বালো আগুন জ্বালো’। তখনই উপাচার্যের কার্যালয়ের কিছু জানালাও দাউ দাউ করে জ্বলবে। লাইব্রেরিতে নয়, বেশ কিছু ছাত্রকে সব সময়ই থাকতে হবে হাসপাতালে। কারও মাথা ফাটা, কারও বা পাঁজর কিংবা কোমরের হাড় স্থানচ্যুত।   দালানকোঠা, যন্ত্রপাতি ও যানবাহনের অভাব নেই, কিন্তু জেলা-উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে স্বাস্থ্যসেবা বিপর্যস্ত। প্রবল গতিতে মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠা চলছে। প্রয়োজনও রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওতপ্রোত সম্পর্ক। মেডিকেল কলেজ হাসপাতালও প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে একটি-দুটি নয়, ডজন ডজন। এমন খবরও পত্রিকায় দেখেছি, এক মেডিকেল কলেজে প্রফেসর মাত্র একজন। প্রথম ও দ্বিতীয় বর্ষের সার্জারি ক্লাসে যদি মেডিকেল কলেজের কেরানি বা নিরাপত্তাকর্মীরা ক্লাস নেন, তাতে অবাক হওয়ার কিছু নেই। রাজধানীর অনেক ক্লিনিকে মাঝারি অপারেশন পর্যন্ত তাঁরাই করেন বলে খবরের কাগজে ও টিভি চ্যানেলের খবরে জানা যায়। তবু আরও মেডিকেল কলেজ চাই। সব জনপ্রতিনিধির যদি বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল কলেজ ও ব্যাংকের মালিকানা না থাকে তো ওই ঘোড়ার ডিম হয়ে তাঁরা কী করবেন? আশির দশক থেকে বাংলাদেশের রাজনীতিতে দুটি বড় দল প্রাধান্য বিস্তার করে আছে। তারা দুটি বড় জোটের নেতৃত্ব দিচ্ছে। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে প্রথমে গঠিত হয় ১৫-দলীয় জোট। পরে সেখান থেকে বাম দলগুলো বেরিয়ে গেলে গঠিত হয় আট-দলীয় জোট। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বা বিএনপির নেতৃত্বে গঠিত হয় সাত-দলীয় জোট। আট-দলীয় জোট, সাত-দলীয় জোট এবং পাঁচ-দলীয় বাম মোর্চা এবং তাদের সঙ্গে জামায়াতে ইসলামী এরশাদবিরোধী দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলে। ওই জোটগুলোর নেতারা ১৯৯০-তে এরশাদ সরকারের পতন ঘটান এবং ১৯৯১-তে সংসদীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করেন।   বর্তমানে আওয়ামী লীগ ১৪-দলীয় মহাজোটের নেতৃত্বে রয়েছে, বিএনপি আপাতত ২০টি দলের নেতৃত্ব দিচ্ছে। অদূর ভবিষ্যতে তাতে দলের সংখ্যা বাড়তেও পারে, কমতেও পারে। আওয়ামী লীগে যে ১৪-দল আছে তার সবগুলোর নাম প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জানেন, সে সম্ভাবনা কম। বিএনপির জোটের অন্তত পনেরোটির নাম যে বেগম জিয়া বলতে পারবেন না, তাতে আমার সন্দেহ নেই। এই দুই জোট ছাড়াও আছে জাতীয় পার্টি এবং জামায়াতে ইসলামীর মতো বড় দলও রয়েছে। তা ছাড়া আছে সিপিবি-বাসদ প্রভৃতি বাম দলের একাধিক জোটসহ আরও কয়েকটি জোট ও দল। বাংলাদেশে নীতি-আদর্শ, ন্যায়বিচার ও শ্রদ্ধাবোধের মারাত্মক অভাব থাকলেও রাজনৈতিক দলের কমতি আছে, সে কথা চরম নিন্দুকও বলতে পারবে না।   ক্ষমতাসীন ও ক্ষমতার বাইরের বিভিন্ন জোট ও দলের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে বাংলাদেশের মানুষের নাভিশ্বাস উঠেছে। এর মধ্যেই আত্মপ্রকাশ করল জাতির ইতিহাসের বৃহত্তম জোটটি। এই জোটে দলের সংখ্যা মাত্র ১৪ বা ২০ নয়— ২৫। গত বৃহস্পতিবার আত্মপ্রকাশ করা এই মেগাজোটের নামও জুতসই: ‘বাংলাদেশ ন্যাশনাল অ্যালায়েন্স’, সংক্ষেপে বিএনএ। জাতীয় প্রেসক্লাবে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই মেগাজোট যাত্রা শুরু করে। ওই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ‘সারিবদ্ধ চেয়ারে বসা নিয়ে জোটের অন্যতম শরিক বাংলাদেশ ইনসাফ পার্টির চেয়ারম্যান এবং ন্যাশনাল লেবার পার্টির চেয়ারম্যানের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। পরিস্থিতি হাতাহাতির দিকে গেলে’... মেগাজোট নেতার ‘হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি শান্ত হয়।’ ইনসাফ পার্টির চেয়ারম্যান বেইনসাফির শিকার হন নাকি লেবার পার্টির নেতাকে অমর্যাদা করা হয়, তা সংবাদপত্রে আসেনি।   ২৫-দলীয় মেগাজোটে বিখ্যাত বাকশালসহ আরও রয়েছে থোকা থোকা নামের ২৪টি দল: সনাপা, বাইপা, দেনাপা, বাকৃশ্রপা, স্বাপা, বাপ্রজাপা, বাপিডেপা, গন্যাআপা, বিএমইউএফ, বিএলপি, বাহি পরিষদ, বাতফে, বাগমুআ, গণপরিষদ, বাজপা, বারিপা প্রভৃতি। পত্রিকায় জায়গা সংকুলান হবে না বলে ২৪টি দলের সভাপতি ও মহাসচিবের নাম ছাপা হয়নি।   মেগাজোট নেতা দ্ব্যর্থহীন কণ্ঠে ঘোষণা করেছেন: ‘দেশে যে রাজনৈতিক সংকট তৈরি হয়েছে, তাতে মধ্যবর্তী নির্বাচন জরুরি হয়ে পড়েছে। আর নির্বাচনের জন্য শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়াকে শিগগিরই আলোচনায় বসতে হবে। অন্যথায় তাঁদের একগুঁয়েমির কারণে দেশের জনগণের জানমালের যে ক্ষতি হচ্ছে, তার দায় তাঁদের নিতে হবে। নইলে এই জাতীয় জোট জনগণকে সঙ্গে নিয়ে তাঁদের আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে বাধ্য হবে।’   জোটের নেতা নিজে আইনজীবী। আদালত, কাঠগড়া প্রভৃতি তাঁর পরিচিত স্থান। কাঠগড়ায় গিয়ে দাঁড়ানোর ভয়েও যদি দুই নেত্রী তাঁদের মতপার্থক্য মিটিয়ে ফেলেন তাতে দেশবাসীর লাভ। মেগাজোটের চাপে যদি সরকার মধ্যবর্তী নির্বাচনটি দিয়েই দেয়, তাতে বেগম জিয়ার বাড়তি লাভ। এই নেতা তাঁর দল থেকে বহিষ্কৃত হয়েও শেষ পর্যন্ত তাঁর উপকারই করছেন।   কমিউনিস্ট মেনিফেস্টোর মতো জোট একটি ইশতেহারও ঘোষণা করেছে। তাতে বলা হয়েছে: ‘আমরা আমাদের প্রয়াত পাঁচ জাতীয় নেতা শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, হোসেন শহীদ সোহ্রাওয়ার্দী, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও স্বাধীনতার ঘোষক মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানের প্রতি সর্বদা শ্রদ্ধাশীল থাকব।’ সব কুল রক্ষা ও সব দরজা খোলা রাখা হয়েছে। তবে তাঁর স্মরণ ছিল না যে তাঁর নেতা মেজর জেনারেল থেকে লেফটেন্যান্ট জেনারেল হয়েছিলেন। মেগাজোটের চেয়ারম্যান বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত বা বেরিয়ে গিয়ে দুই মাসের মধ্যে ২০১২-র জুনে বিএনএফ গঠন করেন। তাঁর ওই দল সরকার ও নির্বাচন কমিশন থেকে যে আনুকূল্য পায় উপমহাদেশের আর কোনো দল কোনো দিন তা পেয়ে ধন্য হয়নি। কিন্তু বেদনার বিষয়, অতি অল্প সময়ের মধ্যে তিনি সেখান থেকে বহিষ্কৃত হন। তারপর ২০১৪-তে রবিঠাকুরের জন্মদিনে তিনি গঠন করেন বিএনএ। তাঁর নামের দুই আদ্যক্ষর ‘বিএন’ তিনি তাঁর সব দলেই রাখেন। তবে ব্যতিক্রম ঘটে যখন গত নভেম্বরে গঠন করেন ‘বাংলাদেশ মানবাধিকার পার্টি’। যে ২৫টি ‘দল’ নিয়ে মেগাজোট গঠিত হয়েছে, তার কোনোটিই নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত নয়। বর্তমানে ৪১টি দল নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত। তার সঙ্গে ২৫ যোগ দিলে দেশে দলের সংখ্যা দাঁড়ায় অন্তত ৬৬টি। লোকমুখে শুনেছি, দেশে রাজনৈতিক দলের সংখ্যা এক শর ওপরে। বহুদলীয় সংসদীয় গণতন্ত্র বলতে যা বোঝায়, বাংলাদেশ তার রোল মডেল। তবে এত বেশি দল যেখানে সে দেশে পলিটিকস থাকবে কিন্তু সুষ্ঠু রাজনীতি ও গণতন্ত্র যদি বাপ বাপ ডেকে পালায় তাতে তাজ্জব হওয়ার কিছু নেই।   ২৫-দলীয় মেগাজোটের আত্মপ্রকাশ আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪-দলীয় মহাজোটের ঘুম হারাম করে দিলেও পরদিনই তাদের কানে যায় সুখবর। বিলাসবহুল এক হোটেলে সংবাদ সম্মেলন করে এক নেতা জন্ম দেন এবিএনপি বা ‘আসল বিএনপি’র। বস্তুত, বিএনপি নামক দলটির পুনর্জন্ম ঘটে। তিনি ঘোষণা দেন, তিনিই বিএনপির নেতা, খালেদা জিয়া চেয়ারপারসনের পদটি জবরদখল করে আছেন। তাঁর গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ সম্মেলনের খবর পত্রিকা ও অনেক টিভি চ্যানেল চুটিয়ে প্রচার করেছে। আসল বিএনপির নেতা নকল বিএনপির নেতা খালেদা জিয়ার পদত্যাগ চেয়েছেন। তাঁকে ফেব্রুয়ারির মধ্যে সব কমিটি ভেঙে দেওয়ার নির্দেশ দিয়ে বলেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মোটামুটি সঠিক পথেই আছেন।’ তিনি বলেছেন, ‘জিয়াউর রহমানের বিএনপির আদর্শে দল পরিচালিত হবে। জিয়াউর রহমান বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা।’ আসল বিএনপির কার্যালয় কোথায়, এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ই তাঁদের কার্যালয়। গুলশান কার্যালয়ও তাঁদের কার্যালয়।’   এরশাদ সরকার ১৯৮৭-র নজরুলজয়ন্তীর দিন একটি বই প্রকাশ করেছিল তথ্য মন্ত্রণালয় থেকে। দুনিয়ার মানুষকে বাংলাদেশের বহুদলীয় গণতন্ত্র সম্পর্কে জানাতে সেই কেতাব লেখা হয়েছিল ইংরেজিতে, নাম মাল্টি-পার্টি পলিটিক্যাল সিস্টেম ইন বাংলাদেশ। তাতে তখনকার ১৩২টি দলের ইতিহাস ছিল। তার সঙ্গে মেগাজোটের ২৫ এবং অজ্ঞান পার্টি, মলম পার্টি প্রভৃতি যোগ দিলে বাংলাদেশে দল এখন দুই শর ওপরে।   বিএনএর মতো প্রকাণ্ড জোটে ভাঙন ধরবে না, সে কথা কসম করে বলতে পারি না। যদি এর থেকে ছয়টি দল বেরিয়ে গিয়ে ২০-দলীয় জোটে যোগ দেয়, তখন বিএনপি নেতৃত্ব দেবে ২৬-দলীয় জোটের। আর যদি ১৪ দলে যোগ দেয় তা হলে আওয়ামী লীগ নেতৃত্ব দেবে ২০ দলের মহাজোটের।   সাংবিধানিক অধিকারের সদ্ব্যবহার বঙ্গসন্তানের চেয়ে আর কোনো জাতি করতে জানে না। ৩৮ ধারায় ‘সমিতি বা সংঘ গঠন করিবার অধিকার প্রত্যেক নাগরিকের’ রয়েছে। এখন যদি কেউ ‘বাংলাদেশ লেখক পার্টি’ সংক্ষেপে বা-লে পার্টি বা ‘বাংলাদেশ নগণ্য পার্টি’ সংক্ষেপে বিএনপি গঠন করেন—কে ঠেকায়। বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যম এতই উদার যে যদি আওয়ামী লীগ অফিসের কোনো নিরাপত্তাকর্মী চাকরি খুইয়ে বাংলাদেশ নিরাপত্তাকর্মী লীগ (বিএনএল) অথবা বিএনপি অফিসের কোনো সিকিউরিটি গার্ড বাংলাদেশ নিরাপত্তা পার্টি (বিএনপি) গঠন করেন, তাও ব্যাপক প্রচার পাবে। আশির দশক থেকে ১৯৯৬ পর্যন্ত ফারুক-রশীদের ফ্রিডম পার্টি যে প্রচার পেয়েছে, বিশের দশকে দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশের স্বরাজ্য পার্টি সে প্রচার পায়নি। কেউ কিছু ঘোষণা দিলেই সেটা সংবাদ নয়, কোনো বড় ঘটনা ঘটালে সেটা নিউজ। বিএনএ নেতা যদি জোট ভেঙে দিয়ে বা ছেড়ে গিয়ে ‘বাংলাদেশ নামসর্বস্ব পার্টি’ বা বিএনপি গঠন করেন এবং সেই দল সোহ্রাওয়ার্দীতে ২৫ হাজার লোকের জনসভা করে, সেটা অবশ্যই সংবাদ। যে দেশে দল গঠন করে রাজনীতি করেছেন স্যার সলিমুল্লাহ, সি আর দাশ, সুভাষ বসু, ভাসানী, সোহ্রাওয়ার্দী, মুজিব, সেই দেশে রাজনীতির নামে ডাংগুলি বা পুতুল খেলা চলছে। ছেলেখেলাও নয়—মতলববাজি। গণতন্ত্রের দুরবস্থার জন্য আমরা আওয়ামী লীগ ও বিএনপিকে দোষ দিই। অজ্ঞান পার্টির চেয়ে তো আওয়ামী লীগ ভালো, ফ্রিডম পার্টির চেয়ে ভালো বিএনপি। বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে তামাশায় পরিণত করতে ক্ষুদ্র অথবা নামসর্বস্ব দলগুলোর ভূমিকা বিরাট। সৈয়দ আবুল মকসুদ: গবেষক, প্রাবন্ধিক ও কলাম লেখক৷ একুশে সংবাদ ডটকম/আর/২০-০১-০১৫:
Link copied!