AB Bank
ঢাকা শনিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

কোকোর লাশ আনতে গেছেন শামীম ইস্কান্দার


Ekushey Sangbad

১১:৫৭ এএম, জানুয়ারি ২৫, ২০১৫
কোকোর লাশ আনতে গেছেন শামীম ইস্কান্দার

একুশে সংবাদঃ বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর মরদেহ মালয়েশিয়া থেকে বাংলাদেশে আনতে গেছেন তাঁর ছোট মামা শামীম এস্কান্দার। চেয়ারপারসনের প্রেস উইংয়ের কর্মকর্তা শাইরুল কবির খান আজ রোববার এ কথা জানান।   গতকাল শনিবার বাংলাদেশ সময় দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে কোকো মারা যান। তাঁর বয়স হয়েছিল ৪৪ বছর। পারিবারিক ও বিএনপির দলীয় সূত্র জানায়, আরাফাত রহমান গতকাল সকালে বুকে ব্যথা অনুভব করেন। দ্রুত অ্যাম্বুলেন্স ডেকে তাঁকে মালয়েশিয়ার ন্যাশনাল হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনি মারা যান। বাংলাদেশ সময় বেলা পৌনে দুইটার দিকে মালয়েশিয়া থেকে ঢাকায় পরিবারের সদস্যদের তাঁর মৃত্যুর খবর জানানো হয়।   আড়াইটার দিকে এই দুঃসংবাদ নিয়ে গুলশানে খালেদা জিয়ার কার্যালয়ে যান তাঁর ভাই সাইদ এস্কান্দারের স্ত্রী নাসরিন সাইদ ও শামীম এস্কান্দারের স্ত্রী কানিজ ফাতেমা। গুলশান কার্যালয়ের সূত্রগুলো জানায়, ছেলের মৃত্যুর খবর শুনে খালেদা জিয়া প্রথমে নির্বাক হয়ে পড়েন। এরপর তিনি অঝোর কান্নায় মুষড়ে পড়েন। এর কিছুক্ষণ পর লন্ডন থেকে বড় ছেলে তারেক রহমান মাকে ফোন করেন।   বেলা সাড়ে তিনটার দিকে আরাফাত রহমানের শাশুড়ি পরিবারের কয়েকজন সদস্যসহ এসে খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করেন। বিকেল পৌনে পাঁচটার দিকে আরাফাত রহমানের শাশুড়ি কাঁদতে কাঁদতে কার্যালয় থেকে বের হন।   এক-এগারোর পটপরিবর্তনের পর ২০০৭ সালের ২ সেপ্টেম্বর ঢাকা সেনানিবাসের মইনুল সড়কের বাড়ি থেকে মায়ের সঙ্গে আরাফাত রহমানও গ্রেপ্তার হন। পরে ২০০৮ সালের ১৭ জুলাই প্যারোলে মুক্তি পান এবং পরদিন চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ডে যান। সেখান থেকে পরে মালয়েশিয়ায় গিয়ে স্ত্রী শার্মিলা রহমান ও তাঁদের দুই মেয়ে জাফিয়া রহমান, জাহিয়া রহমানসহ বসবাস করছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতি, আয়কর ফাঁকি, চাঁদা দাবির অভিযোগে ছয়টি মামলা হয়েছে। এর মধ্যে মানি লন্ডারিং আইনে করা একটি মামলার রায়ে তাঁর ছয় বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।   একুশে সংবাদ ডটকম/সংগ্রাম/২৫.০১.১৫।
Link copied!