AB Bank
ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

শেয়ারবাজারে বড় দরপতন


Ekushey Sangbad

১১:১৬ এএম, জানুয়ারি ২৬, ২০১৫
শেয়ারবাজারে বড় দরপতন

একুশে সংবাদ : সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে গতকাল রোববার দেশের শেয়ারবাজারে আবারও বড় ধরনের দরপতন ঘটেছে। এদিন প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ৮১ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৭০ শতাংশ কমেছে। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক ২৮০ পয়েন্ট কমেছে। এ বছরের শুরুতে অর্থাৎ জানুয়ারি মাসে এটিই দুই স্টক এক্সচেঞ্জে সূচকের সর্বোচ্চ পতন। এর আগে গত বুধবার দুই বাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছিল। বুধবার ডিএসইএক্স দেড় শতাংশ বা ৭৪ পয়েন্ট এবং সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক ২১৬ পয়েন্ট কমেছিল। মাঝে এক কার্যদিবসের ব্যবধানে গতকাল আবারও দুই বাজারে বড় ধরনের দরপতনের ঘটনা ঘটল। এ পতনের জন্য বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে দায়ী করেছেন। জানতে চাইলে বেসরকারি ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির বাণিজ্য অনুষদের ডিন মোহাম্মদ মূসা প্রথম আলোকে বলেন, দেশের চলমান যে রাজনৈতিক পরিস্থিতি তাতে আর্থিকভাবে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। বছর শেষে এ ক্ষতির দায় যোগ হবে কোম্পানির আয়-ব্যয়ের হিসাবে। তাতে হয়তো তালিকাভুক্ত অনেক কোম্পানির আয় কমে যেতে পারে। এ আশঙ্কা থেকে শেয়ারের দাম কমাটা স্বাভাবিক প্রবণতা। এ ছাড়া সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মনস্তাত্ত্বিক প্রভাবও এ ক্ষেত্রে রয়েছে। মোহাম্মদ মূসা আরও বলেন, বেশির ভাগ সাধারণ বিনিয়োগকারী যখন ভাবতে থাকেন রাজনৈতিক অস্থিরতা দীর্ঘায়িত হতে পারে, তখন তারা বিনিয়োগের আগ্রহ হারান। অন্যদিকে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী যাদের আর্থিক সামর্থ্য রয়েছে, তারাও নিজেদের স্বার্থে দাম কমতে থাকলে হাত গুটিয়ে বসে থাকে। এসবের সমন্বয়ে বাজারে বড় ধরনের দরপতনের ঘটনা ঘটে। রাজনৈতিক অস্থিরতা প্রলম্বিত হলে বাজারের এ মন্দাভাবও কি চলতে থাকবে? এ প্রশ্নের জবাবে মূসা বলেন, একটি পর্যায়ে গিয়ে হয়তো কোনো কোনো প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী সক্রিয় হবে। তাতে হয়তো বাজারে কিছুটা ইতিবাচক ধারা ফিরবে। ঢাকার বাজারে গতকাল ৩০৭টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন হয়। এর মধ্যে ২৬১টিরই দাম কমেছে, বেড়েছে মাত্র ২৭টির আর অপরিবর্তিত ছিল ১৯টির দাম। তবে লেনদেনের পরিমাণ আগের দিনের মতোই ছিল। এদিনও ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ ছিল প্রায় ২২৩ কোটি টাকা। চট্টগ্রামের বাজারে এদিন ২৩৩টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের লেনদেন হয়। তার মধ্যে ১৮২টিরই দাম কমেছে, বেড়েছে ৩৬টির আর অপরিবর্তিত ছিল ১৫টির দাম। দিন শেষে সিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ ছিল প্রায় ২৪ কোটি টাকা, যা আগের দিনের চেয়ে দুই কোটি টাকা কম। একুশে সংবাদ ডটকম/আর/২৬-০১-০১৫:
Link copied!