AB Bank
ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

তিস্তা চুক্তিতে মমতা রাজি, মোদিকে চিঠি


Ekushey Sangbad

০৫:৫৮ পিএম, মার্চ ৪, ২০১৫
তিস্তা চুক্তিতে মমতা রাজি, মোদিকে চিঠি

একুশে সংবাদঃ তিস্তার পানি বণ্টনসহ দ্বিপক্ষীয় সব বিষয়ের নিষ্পত্তিতে সহযোগিতার আগ্রহ প্রকাশ করে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে চিঠি লিখেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।   এরও আগে বাংলাদেশের সঙ্গে স্থল সীমান্ত বা ছিটমহল বিনিময় চুক্তি সম্পাদনে আগেই সায় দিয়েছেন ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবার সায় দিলেন তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তি সইয়ের ব্যাপারেও।এ বিষয়ে তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চিঠি দিয়েছেন।   এই চিঠির কথা উল্লেখ করে আজ বুধবার কলকাতার বাংলা দৈনিক আনন্দবাজার পত্রিকার অনলাইনে লেখা হয়েছে, ‘পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশর পানির ভাগ নিয়ে দুই পক্ষেরই কিছু দাবিদাওয়া রয়েছে। এই চুক্তি নিয়ে যে জট পাকিয়েছে, তা আলোচনার মাধ্যমে কাটিয়ে ফেলা সম্ভব।’ প্রতিবেদনে বলা হয়, এই লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে সহযোগিতার প্রস্তাব দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। মনে করা হচ্ছে, প্রধানমন্ত্রী মোদির আসন্ন বাংলাদেশ সফরে এই দুটি চুক্তি সম্পাদন হতে পারে।   এর আগে অবশ্য বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে টেলিফোনে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছিলেন, ‘সুখবর নিয়ে আসছি।’ জানা গেছে, মোদি চাইছেন তিস্তা ও ছিটমহল চুক্তি মমতার উপস্থিতিতেই সম্পাদন করতে। ১৯৯৬ সালে যখন বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের পানি বণ্টন চুক্তি হয়, তখন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী এইচ ডি দেবগৌড়ার সঙ্গে দিল্লিতে উপস্থিত ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসু।   যদিও ২০১১ সালে কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন ইউপিএ সরকারের আমলে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের বাংলাদেশ সফরে তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তি সইয়ের কথা ছিল। কিন্তু শেষ মুহূর্তে বেঁকে বসেন মমতা, তিনি তখন মনমোহনের সফরসঙ্গীও হননি। বরং প্রকাশ্যেই তিনি এই চুক্তির বিরোধিতা করেছিলেন।   কলকাতার আরকটি বাংলা দৈনিক আজকাল-এর অনলাইনে বলা হয়েছে, তিস্তা নিয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে ১০ বছরের জন্য একটি অন্তর্বর্তী চুক্তি করতে পারে ভারত সরকার। প্রয়োজনে পরবর্তী সময় এই মেয়াদ বাড়াতেও পারে।   তবে কোন দেশ কতটা পানি পাবে, পরে তা আলোচনার মাধ্যমে ঠিক করা হবে। এই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আসন্ন বাংলাদেশ সফরের সময় ছিটমহল বিনিময় চুক্তির পাশাপাশি তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তিও সম্পাদন হতে পারে।   একুশে সংবাদ ডটকম/এইচ কে এস/০৪.০৩.১৫।
Link copied!