AB Bank
ঢাকা শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

ডিবি কার্যালয়ে বুয়েট শিক্ষক ফারসীম


Ekushey Sangbad

০৭:০৯ পিএম, মার্চ ২৪, ২০১৫
ডিবি কার্যালয়ে বুয়েট শিক্ষক ফারসীম

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ লেখক ও ব্লগার অভিজিৎ রায় হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতে বুয়েট শিক্ষক তারিক ফারসীম মান্নানকে মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে নেয়া হয়েছে। মঙ্গলবার বিকেল ৩টার দিকে তাকে ডিবি কার্যালয়ে নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের উপ-কমিশনার কৃষ্ণপদ রায়।   কৃষ্ণপদ রায় বলেছেন, তাকে শুধুমাত্র জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডিবি কার্যালয়ে আনা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাকে ছেড়ে দেয়া হতে পারে। গত ২০ মার্চ একটি অনুষ্ঠানে অভিজিতের বাবা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অজয় রায় বুয়েটের এই শিক্ষকের বিষয়ে সন্দেহের ইঙ্গিত দিয়েছিলেন।   তিনি বলেছিলেন, ‘তাকে হত্যার পর আমি এ ব্যাপারে খোঁজখবর নিই। যেদিন তাকে হত্যা করা হয় সেদিন হাসিন মান্নান নামের বুয়েটের একজন শিক্ষক তাকে মেসেজ করে। সেদিন অভিজিতের একটি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন হয়। অনুষ্ঠানের পর তারা বইমেলায় অনেকক্ষণ আড্ডা দেয়। হাসিন মান্নান নামক ওই শিক্ষকের ডাকা আড্ডায় উপস্থিত ছিল ‘জিরো টু ইনফিনিটি’ ও ‘পাই’ নামের দুটি বইয়ের (ম্যাগাজিন) লেখক-সম্পাদকরা।   অভিজিৎকে হত্যা করার পর আমি ওই দুটি বইয়ের ব্যাপারে খোঁজখবর নিই। ‘জিরো টু ইনফিনিটি’ বইটির সম্পাদক আবদুল্লাহ আল মামুন, যে একসময় শিবিরের উঁচুমানের নেতা ছিল। আড্ডার পর সস্ত্রীক বেরিয়ে আসার পর তাকে হত্যা করা হয়। এসব তথ্য আমি আমাদের গোয়েন্দা সংস্থাগুলোকে দিয়েছি। কিন্তু প্রায় মাসখানেক হতে চলেছে, এ ঘটনার আমরা কোনো দৃশ্যমান ফল পেলাম না।’   অভিজিতের বাবার এমন মন্তব্যের পর গত ২২ মার্চ ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের যুগ্ম কমিশনার মনিরুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন, প্রয়োজন হলে বুয়েট শিক্ষক তারিক ফারসীম মান্নানকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।   অভিজৎ রায় হত্যা মামলায় দৃশ্যমান কোনো অগ্রগতি না হলেও এর তদন্তে যথেষ্ট অগ্রগতি হয়েছে বলেও ওইদিন দাবি করেছিলেন মনিরুল ইসলাম।   গত ২৬ ফেব্রুয়ারি রাত পৌনে ৯টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মিলন চত্বরের উল্টো পাশে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান সংলগ্ন ফুটপাতে কুপিয়ে হত্যা করা হয় লেখক অভিজিৎকে। ওই হামলায় আহত হন অভিজিতের স্ত্রী রাফিদা আহমেদ বন্যাও। দেশে কয়দিন চিকিৎসা নিয়ে পরে তিনি যুক্তরাষ্ট্রে ফিরে যান।     একুশে সংবাদ ডটকম/এইচ কে এস/২৪.০৩.১৫।
Link copied!