AB Bank
ঢাকা শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

সবজি বাজার গ্রীষ্মের তাপ


Ekushey Sangbad

০৬:২৮ এএম, এপ্রিল ১৯, ২০১৪
 সবজি বাজার গ্রীষ্মের তাপ

fffffffffff একুশে সংবাদ : গত বৃহস্পতিবার শেষ বেলা থেকেই আন্দাজ করা যাচ্ছে কাঁচা সবজির বাজার গরম। বর্তমান বাজারে অধিকাংশ শীতের সবজি দেখা গেলও দাম নামছে। গ্রীষ্মকালীন সবজির মধ্যে করলা, উচ্ছে, সাজনা, বেগুন, চিচিঙ্গা, ঢেঁড়স ও লেবুসহ সব ধরনের সবজির দাম সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে বেড়েছে ১০ টাকা। ব্যবসায়ীরা বলছেন, শীতের সবজি এখন শেষের পথে। যে পরিমাণ গ্রীষ্মের সবজি বাজারে আসছে তা চাহিদার বিপরীতে অপ্রতুল। এ কারণে দাম বেড়েছে। আর গ্রীষ্মে সবজির উৎপাদন এমনিতেই কম থাকে। এরই মধ্যে শসা আদমদানি শুরু হয়েছে। গতকাল শুক্রবার কাওরান বাজারের পেঁয়াজ ব্যবসায়ী আজাদ জানান, নতুন পেঁয়াজের প্রতি পাল্লায় (৫ কেজি) চার দিনে বেড়েছে ২০ টাকা। ৯০ টাকা পাল্লার পোঁজ গতকাল বিক্রি হয়েছে ১১০ টাকা। পাড়া-মহল্লায় খুচরা ব্যবসায়ীরা বিক্রি করছেন প্রতি পাল্লা ১২৫ টাকায়। অর্থাৎ ২৫ টাকা কেজি। পেঁয়াজের দাম ধিরে ধিরে আরো বাড়বে বলে জানান ব্যবসায়ীরা। গতকাল ছুটির বাজারে দেশি শসা ৪০ টাকা, ভিনদেশি শসা ৩০ টাকা, কাঁচামরিচ ৬০ থেকে ৮০ টাকা, লম্বা বেগুন ৪০ টাকা, গোল বেগুন ৫০ টাকা, শিম ৪০ টাকা, ঝিঙ্গা ৪০ টাকা, চিচিঙ্গা ৪০ টাকা, আলু ১৫ টাকা, গাজর ৩০ টাকা, করলা ৪০ টাকা, উচ্ছে ৪০ টাকা, ঢেঁড়স ৪০ টাকা, পটল ৪০ টাকা, পেঁপে ২৫ টাকা, কচুর লতি ৫০ টাকা, বরবটি ৪০ টাকা, টমেটো ৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া, প্রতিটি অকাল ফুলকপি ৫০ টাকা, বাঁধাকপি ৪০ টাকা, মিষ্টিকুমড়া ৪০ থেকে ১০০ টাকা ও লাউ ৩০ থেকে ৪০ টাকা, প্রতিটি জালি কুমড়া ২৫ টাকা, প্রতিহালি কাঁচকলা ৩০ টাকা ও লেবু ২০ টাকা থেকে ৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া, বাজারে লালশাক, ডাটা, পুঁইশাকের আঁটি ৫ থেকে ১০ টাকা, লাউ শাক প্রতি আঁটি ৩০ থেকে ৪০ টাকা দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে। বাজারে গরুর মাংস ২৮০ টাকা, ব্রয়লার ও লেয়ার মুরগি ১৪০ থেকে ১৪৫ টাকা, খাসির মাংস ৪৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। দেশি মুরগি প্রতিটি বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকায়। এছাড়া প্রতি হালি ফার্মের মুরগির লাল ও সাদা ডিম ২৬ টাকা, হাঁসের ডিম ৩৫ টাকা, পাকিস্তানি মুরগির ডিম ৪০ টাকা, দেশি মুরগির ডিম ৪০ টাকা হালি দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে। এদিকে বৈশাখের পরও ইলিশ বাজারের ঝড় থামছে না। ৮০০ থেকে ৯০০ গ্রাম ওজনের ইলিশের হালি দুই হাজার ৮০০ টাকা, কাতল মাছ ৪০০ টাকা, রুই মাছ ৩৫০ টাকা, তেলাপিয়া ১৩০ টাকা, চায়না পুঁটি ১৩০ টাকা, পাঙ্গাস ১২০ থেকে ১৪০ টাকা, চিংড়ি (বড়) এক হাজার ২০০ টাকা, চাষের কই ২৫০ টাকা, সিলভার কার্প ১৩০ টাকা, শিং মাছ ৪০০ থেকে ৭৫০ টাকা, টেংরা ৩৫০ টাকা, নলা মাছ ২৫০ টাকা, আইড় মাছ ৭০০ টাকা, কার্ফ মাছ ১৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে। এছাড়া চায়না বড় রসুন ৭৫ টাকা, দেশি রসুন ৬০ টাকা, একদানা রসুন ১২০ টাকা, চায়না আদা ২৬০ টাকা, আমদানি আদা ২০০ টাকা, শুকনা মরিচ ১৬০ টাকা, হলুদ ১২০ টাকা, হলুদের গুঁড়া ১৮০ টাকা, মরিচের গুঁড়া ২৫০ টাকা, ধনিয়া ১০০ টাকা, আটা (২ কেজির প্যাকেট) ৭০ টাকা, ময়দা ( দুই কেজির প্যাকেট) ৮৫ টাকা, দারুচিনি ৩০০ টাকা, এলাচি এক হাজার ২০০ থেকে এক হাজার ৭০০ টাকা, জিরা ৩৫০ টাকা থেকে ৪৫০ টাকা, ভেশন ৬০ টাকা, দেশি মসুর ডাল ১১০ টাকা, ভারতীয় মসুর ডাল ৮০ টাকা, খেসারি ডাল ৫০, মুগ ডাল ১৩০ টাকা, ছোলা ৬০ টাকা, অ্যাংকর ডাল ৫০ টাকা, মাষকলাই ৯০ টাকা, খোলা চিনি ৪৪ টাকা, প্যাকেট চিনি ৪৮ টাকা ও প্রতি লিটার সয়াবিন খোলা ১০৫ টাকা ও বোতলজাত সয়াবিন ১১৫ টাকা হিসেবে বিক্রি হচ্ছে। কাঁচা ও অন্য পণ্যের দাম বাড়লেও চাল-তেলের বাজার স্বাভাবিক। গতকাল প্রতিকেজি নাজিরশাইল ৫২ থেকে ৫৫ টাকা, মিনিকেট ৫২ থেকে ৫৪ টাকা, লতা আটাশ ৪৪ থেকে ৪৫ টাকা, মোটা চাল ৩৫ টাকা, জিরা নাজির ৫২ থেকে ৫৪ টাকা, পাইজাম ৪০ টাকা, চিনি গুঁড়া ১০০ টাকা, পারিজা ৩৬ থেকে ৩৮ টাকা, বিআর-২৮-৪৪ টাকা, বিআর-২৯-৪২ টাকা, হাসকি ৪২ টাকা, স্বর্ণা ৩৫ টাকা থেকে ৩৬ টাকা, লাল বিরই ৪৫ থেকে ৪৬ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। একুশে সংবাদ ডটকম/এমপি/১৯-০৪-১৪
Link copied!