AB Bank
ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

ফুলছড়ির চরাঞ্চলে গমের বাম্পার ফলন চাষীদের মুখে হাসি


Ekushey Sangbad

০১:৩৭ পিএম, এপ্রিল ২৩, ২০১৪
 ফুলছড়ির চরাঞ্চলে গমের বাম্পার ফলন চাষীদের মুখে হাসি

গাইবান্ধা থেকে  :  গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলার চরাঞ্চলে গমের বাম্পার ফলন হয়েছে। গমের ফলন ভাল হওয়ায় এবং অন্যান্য বছরের তুলনায় দাম বেশি থাকায় গমচাষীদের মুখে হাসি ফুটেছে। উপজেলার চরাঞ্চলের ইউনিয়নগুলো ঘুরে দেখা গেছে, সেখানকার কৃষাণ-কৃষাণীদের এখন দম ফেলার ফুরসত নেই।  রাতদিন গম কাটা-মাড়াই নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন তারা। চাষীরা মাড়াই করা গম মাঠের খোলাতেই ঝেড়ে-বেছে নিয়ে যাচ্ছেন বাড়িতে। উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর উপজেলায় ৪৫০ হেক্টর জমিতে গমের আবাদ হয়েছে। গমের আবাদ হয়েছে মুলত চরাঞ্চলে বেশি। চরাঞ্চলের এসব জমিতে লাগানো হয়েছে শতাব্দি, প্রদীপ, বিজয় জাতের গম। ফলনেও হয়েছে বাম্পার। কৃষকদের সাথে কথা হলে তারা জানান, এ বছর হেক্টর প্রতি ৩ মেট্্িরকটন ফলনের আসা করছেন কৃষকরা। উপজেলার গজারিয়া গ্রামের নির্মল চন্দ্র দাস জানান, দেড় বিঘা জমিতে গমের আবাদ করেছি। ফলন ভালোই হয়েছে। বিঘায় খরচ বাদে ১০ হাজার টাকা লাভ হতে পারে। তিনি বলেন, গমের আবাদে খরচ কম হয়। পানি সেচ কম লাগে। চরাঞ্চলে এবার বিনাচাষে গমের আবাদ হয়েছে অনেক জমিতে। গলনা চরের গমচাষী চান্দু শেখ জানান, বিঘায় ২ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। ফলন হয়েছে ১২/১৩ মণ। বাজারে প্রতিমণ গম বিক্রি হচ্ছে ৮০০ থেকে সাড়ে ৮০০ টাকা। তাতে ভালো লাভ থাকবে। উপজেলা কৃষি অফিসার ইউসুফ রানা মন্ডল জানান, চলতি মৌসুমে প্রদীপ, বিজয় ও শতাব্দী জাতের উচ্চফলনশীল গমের আবাদ করেছেন এলাকার কৃষকরা। হেক্টর প্রতি ৩ মেট্রিক টন গম উৎপাদন হয়েছে। গাইবান্ধা থেকে মোঃ আঃ খালেক মন্ডলঃ গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলার চরাঞ্চলে গমের বাম্পার ফলন হয়েছে। গমের ফলন ভাল হওয়ায় এবং অন্যান্য বছরের তুলনায় দাম বেশি থাকায় গমচাষীদের মুখে হাসি ফুটেছে। উপজেলার চরাঞ্চলের ইউনিয়নগুলো ঘুরে দেখা গেছে, সেখানকার কৃষাণ-কৃষাণীদের এখন দম ফেলার ফুরসত নেই।  রাতদিন গম কাটা-মাড়াই নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন তারা। চাষীরা মাড়াই করা গম মাঠের খোলাতেই ঝেড়ে-বেছে নিয়ে যাচ্ছেন বাড়িতে। উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর উপজেলায় ৪৫০ হেক্টর জমিতে গমের আবাদ হয়েছে। গমের আবাদ হয়েছে মুলত চরাঞ্চলে বেশি। চরাঞ্চলের এসব জমিতে লাগানো হয়েছে শতাব্দি, প্রদীপ, বিজয় জাতের গম। ফলনেও হয়েছে বাম্পার। কৃষকদের সাথে কথা হলে তারা জানান, এ বছর হেক্টর প্রতি ৩ মেট্্িরকটন ফলনের আসা করছেন কৃষকরা। উপজেলার গজারিয়া গ্রামের নির্মল চন্দ্র দাস জানান, দেড় বিঘা জমিতে গমের আবাদ করেছি। ফলন ভালোই হয়েছে। বিঘায় খরচ বাদে ১০ হাজার টাকা লাভ হতে পারে। তিনি বলেন, গমের আবাদে খরচ কম হয়। পানি সেচ কম লাগে। চরাঞ্চলে এবার বিনাচাষে গমের আবাদ হয়েছে অনেক জমিতে। গলনা চরের গমচাষী চান্দু শেখ জানান, বিঘায় ২ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। ফলন হয়েছে ১২/১৩ মণ। বাজারে প্রতিমণ গম বিক্রি হচ্ছে ৮০০ থেকে সাড়ে ৮০০ টাকা। তাতে ভালো লাভ থাকবে। উপজেলা কৃষি অফিসার ইউসুফ রানা মন্ডল জানান, চলতি মৌসুমে প্রদীপ, বিজয় ও শতাব্দী জাতের উচ্চফলনশীল গমের আবাদ করেছেন এলাকার কৃষকরা। হেক্টর প্রতি ৩ মেট্রিক টন গম উৎপাদন হয়েছে।
Link copied!