AB Bank
ঢাকা শনিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

দক্ষ নেতৃত্বে জনশক্তি রপ্তানি খাতে শৃঙ্খলা ফিরেছে: গোলাম মুস্তাফা


Ekushey Sangbad

০৬:৫০ এএম, জুলাই ১৯, ২০১৪
দক্ষ নেতৃত্বে জনশক্তি রপ্তানি খাতে শৃঙ্খলা ফিরেছে: গোলাম মুস্তাফা

একুশে সংবাদ : জনশক্তি রপ্তানিকারক ব্যবসায়ীদের সংগঠন বায়রার সাবেক সভাপতি তিনি। রোটারি ইন্টারন্যাশনালের সদ্য সাবেক গভর্নর। তিনি প্রান্তিক গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। জনশক্তি রপ্তানি খাতের বিভিন্ন দিক নিয়ে কথা বলেছেন। ঢাকাটাইমস: দেশের বর্তমান জনশক্তি রপ্তানি খাতকে কীভাবে মূল্যায়ন করবেন? গোলাম মুস্তাফা: বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলের সঙ্গে বর্তমান সরকারের মেয়াদকাল তুলনা করলে দেখবেন জনশক্তি রপ্তানির হার দ্বিগুণ বেড়েছে। অথচ এই ছয় বছরের মধ্যেই বিশ্ব অর্থনীতিতে মন্দা চলেছে। লিবিয়া ও সুদানে যুদ্ধাবস্থা। সাম্প্রতিক সময়ে ইরাকের ঘটনাগুলো সামনে এসেছে। এতকিছুর পরও জনশক্তি রপ্তানির ধারা ঊর্ধ্বমুখী। ইতিহাস তৈরি হয়েছে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ে। বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ গিয়ে ঠেকেছে দুই হাজার ১০০ কোটি (২১ বিলিয়ন) ডলারে। যা নতুন রেকর্ড গড়েছে। ঢাকাটাইমস: মধ্যপ্রাচ্যে বাংলাদেশের শ্রমবাজার আগের চেয়ে অনেকে বেড়েছে। এটিকে কীভাবে দেখছেন? গোলাম মুস্তাফা: বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার আগেই সৌদি আরবের বাজার প্রায় বন্ধ অবস্থায় ছিল। আর কুয়েতের বাজার বন্ধ তার আগে থেকে। গতবার ক্ষমতায় থাকতে প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন লিবিয়া সফর করেছিলেন। সে সময় লিবিয়াতে কর্মী পাঠানোর একটা বিশাল সম্ভাবনাও সৃষ্টি হয়েছিল। দেশটিতে স্থিতিশীলতা ফিরলে জনশক্তি আমদানিতে তারা বাংলাদেশকে প্রাধান্য দেবে। তাছাড়া প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রীর ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় সৌদি আরব, কুয়েতে জনশক্তি রপ্তানি আবারও পুরোদমে শুরু হয়েছে। ঢাকাটাইমস: নতুন শ্রমবাজার সৃষ্টিতে প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় কতটুকু সফল বলে আপনি মনে করেন? গোলাম মুস্তাফা: পাঁচ থেকে সাত বছর আগেও বাংলাদেশ মাত্র ৯৭টির মতো দেশে জনশক্তি রপ্তানি করত। বর্তমান সরকার ও প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সফল চেষ্টার ফলে নতুন করে ৬২টি দেশে বাংলাদেশি কর্মীদের শ্রমবাজার সৃষ্টি হয়েছে। এখন বিশ্বের ১৫৯টি দেশে কর্মী পাঠানো হচ্ছে। ইউরোপের বেশ কয়েকটি দেশে নতুন শ্রমবাজার সৃষ্টির চেষ্টা চলছে। গত পাঁচ বছরে বিদেশে বাংলাদেশি কর্মীদের কর্মসংস্থান বেড়েছে ৮২ শতাংশ। বর্তমানে কমপক্ষে প্রায় ৯০ লাখ প্রবাসী বাংলাদেশি বিদেশে কর্মরত আছে। এসব দিক বিবেচনায় প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় সাফল্যে এগিয়ে। ঢাকাটাইমস: জি টু জি পদ্ধতির মাধ্যমে মালয়েশিয়াতে কর্মী পাঠানো হচ্ছে... গোলাম মুস্তাফা: মালয়েশিয়ার সঙ্গে জি টু জি চুক্তি করার মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। কারণ, প্রথমে যখন মালয়েশিয়াতে লোক যাওয়া শুরু করল তখন দেখা গেল রাস্তার পাশে, ব্রিজের নিচে অনেক বাংলাদেশি মানবেতর জীবনযাপন করছে। ধরুন, একটি প্রতিষ্ঠানে লোক দরকার ৭০ জন। কিন্তু সেখানে চলে গেল ১০০ জন। তখন সবাই কাজ পায়নি। আবার একটি প্রতিষ্ঠানের অস্তিত্বই নেই, কিন্তু সেখানেও দেখা গেল ৪০ জন চলে গেছে। এই বাদ পড়া শ্রমিকরাই ওই দেশের টেলিভিশন ও সংবাদপত্রের খোরাক হয়েছিল। এগুলো ব্যাপকভাবে প্রচার হওয়ায় বাংলাদেশের ভাবমূর্তি সংকটের মুখে পড়েছিল। এসব কারণে বাংলাদেশের বেসরকারি জনশক্তিকারকদের ওপর মালয়েশিয়ার সরকার আস্থা হারিয়ে ফেলেছিল। ফলে এদেশের জন্য শ্রমবাজার বন্ধ করে দেওয়া হয়। এই পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে সরকার যখন মালয়েশিয়ান সরকারের সঙ্গে জি টু জি চুক্তি করলো তখন আমাদের আপত্তির কী আছে? সবচেয়ে বড় অর্জন হলো, দীর্ঘদিন বন্ধ থাকা শ্রমবাজার খুলেছে। ঢাকাটাইমস: বেসরকারি জনশক্তি রপ্তানিকারকদের বিরুদ্ধে অতিরিক্ত অভিবাসন ব্যয় আদায়ের অভিযোগ আছে। গোলাম মুস্তাফা: এটা আমিও স্বীকার করি। অসুস্থ প্রতিযোগিতার ফলে অভিবাসন ব্যয় বেড়েছে। যার জন্যই অনেক সমস্যার সৃষ্টি হয়। কর্মীরা চিন্তা করেন এত টাকা দিয়ে এসেছি, আমাকে এসব টাকা তুলতে হবে। এসব কারণে অনেক সময় অবৈধ অনৈতিক কাজ করেন। কিন্তু দুই দেশের সরকারের মধ্যে চুক্তি হওয়ায় মাত্র ৩৩ হাজার টাকায় কর্মীরা মালয়েশিয়ায় যাওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন। দেশের ইতিহাসে অতীতে এ ধরনের নজির নেই। এছাড়া ৫৩ হাজার টাকায় কোরিয়া এবং ১০ হাজার টাকায় জর্ডানে নারী পোশাক শ্রমিক পাঠাচ্ছে সরকার। বিনা টাকাতেও গৃহকর্মীর কাজ নিয়ে নারীরা জর্ডান গেছেন। ঢাকাটাইমস: বেসরকারি পর্যায়ে অভিবাসন ব্যয় কমিয়ে আনা প্রয়োজন বলে কি আপনি মনে করেন? গোলাম মুস্তাফা: অবশ্যই এটি কমিয়ে আনা প্রয়োজন। একজন কর্মীকে অভিবাসন ব্যয় তুলতে যেন খুব বেশি হিমশিম খেতে না হয় সেদিকে খেয়াল রাখা জরুরি। কর্মীর তিন মাসের মোট বেতনের চেয়ে অভিবাসন ব্যয় যেন বেশি না হয় সেই চেষ্টা করতে হবে। শুধু ব্যবসা নয়, মানবিকতার দিকটিও বিবেচনায় আনলে সন্তোষজনক অবস্থা ফিরবে। ঢাকাটাইমস: প্লান্টেশনের পাশাপাশি মালয়েশিয়া অন্য কাজেও বাংলাদেশ থেকে কর্মী নিতে চাইছে। গোলাম মুস্তাফা: কদিন আগে পত্রিকায় দেখেছি, মালয়েশিয়া এখন নির্মাণ শিল্প, সেবাখাতসহ মিল কারখানাতেও কর্মী নিতে চাইছে। এতে আমরা খুশি। আমি মনে করি, বেসরকারি জনশক্তি রপ্তানিকারকদের আরও দায়িত্বশীল হতে হবে। ঢাকাটাইমস:সরকারি ডাটাবেজ থেকে বিদেশে কর্মী পাঠানোর উদ্যোগকে কীভাবে দেখছেন? গোলাম মুস্তাফা: সরকার ২০২১ সালের মধ্যে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্য নিয়ে এগোচ্ছে। সেই দিক থেকে ডাটাবেজ তৈরি খুবই যুগোপযোগী উদ্যোগ। এর মাধ্যমে বিদেশে গমনেচ্ছুক কর্মীদের সঠিক হিসাব রাখা সম্ভব হবে। অন্যদিকে কর্মীরা প্রতারণার হাত থেকে বাঁচবেন। তাছাড়া প্রবাসীদের কল্যাণে ‘বৈদেশিক কর্মসংস্থান এবং অভিবাসী আইন-২০১৩’ বিদেশে কর্মীদের নিরাপদ কর্মসংস্থান এবং রিক্রুটিং এজেন্সির জবাবদিহিতা অনেক বেশি নিশ্চিত করেছে। ঢাকাটাইমস: দক্ষ জনশক্তি রপ্তানিতে বাংলাদেশ কতটুকু এগিয়েছে বলে মনে করেন? গোলাম মুস্তাফা: গত কয়েক বছর থেকেই অদক্ষ কর্মীর চেয়ে দক্ষ কর্মী রপ্তানির হার বাড়ছে। সম্প্রতি কাতার, ওমান, বাহরাইনে যারা যাচ্ছে তাদের ৭০ শতাংশ দক্ষ কর্মী। সরকার নতুন ৩৬টি টেকনিক্যাল ট্রেনিং সেন্টার (টিটিসি) প্রতিষ্ঠা করেছে। প্রাইভেট সেক্টরও যথেষ্ট টিটিসি চালু করেছে। এসব জায়গায় বিভিন্ন ট্রেডে প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ কর্মী গড়ে তোলা হচ্ছে। প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী মনে করেন শুধু কর্মী নয়, বিদেশে দক্ষকর্মী রপ্তানি জরুরি। ঢাকাটাইমস: জনশক্তি রপ্তানিকে আরও এগিয়ে নিতে কী ধরনের সুযোগ-সুবিধা দরকার বলে মনে করেন? গোলাম মুস্তাফা: মন্ত্রণালয়, বিএমইটি, বোয়েসেল কিংবা বায়রায় কোথাও কোনো শক্তিশালী গবেষণা সেল নেই। বিএমইটিতে যতটুকু আছে তা আরও বাড়তে পারে। তাই বিশেষজ্ঞ কর্মকর্তা দিয়ে বিএমইটিতে একটি গবেষণা সেল তৈরি করা প্রয়োজন। এই গবেষণা সেল আমাদের মিশনগুলোর সহযোগিতায় আন্তঃবিশ্বের শ্রমবাজারের তথ্য সংগ্রহ করবে। কোন দেশে কী ধরনের কর্মী প্রয়োজন সেই তথ্যও তাদের কাছে থাকবে। এগুলো তাদের নিজস্ব ওয়েবসাইটে দিয়ে দেবে। এর ওপর ভিত্তি করে সরকারি ও বেসরকারি খাতের রপ্তানিকারকরা জনশক্তি রপ্তানির ব্যবস্থা নেবে। ঢাকাটাইমস: এর বাইরে আর কী কী কাজ করতে পারে গবেষণা সেল? গোলাম মুস্তাফা: বিভিন্ন দেশের অভিবাসন আইনের ব্যাপারেও গবেষণা সেল সহজ ভাষায় তথ্য দিতে পারবে। যেসব দেশে বাংলাদেশের শ্রমবাজার আছে সেখানকার অর্থনৈতিক অবস্থা কেমন, ভবিষ্যতে কেমন হতে পারে- সেই সম্পর্কেও তারা তথ্য সংগ্রহ করবে। এছাড়া সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ের রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর দুর্বলতা কোথায় খুঁজে বের করে তা নিরসনে সুপারিশ করে জনশক্তি রপ্তানির ধারা আরও বাড়ানো সম্ভব। ঢাকাটাইমস: এর অর্থায়ন কোথা থেকে হবে? গোলাম মুস্তাফা: ইন্টারন্যাশনাল অরগানাইজেশন ফর মাইগ্রেশন (আইওএম) এবং ইন্টারন্যাশনাল লেবার অরগানাইজেশনের (আইএলও) অর্থায়ন পাওয়া যেতে পারে। সরকারের বাজেট থেকেও অর্থ আসতে পারে। আমার মতে, এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও সময়োপযোগী। এ কাজটা ফিলিপাইন করে। ঢাকাটাইমস: ব্যবসার চিন্তা মাথায় এল কীভাবে? গোলাম মুস্তাফা: আমি বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশনে (বিসিক) সহকারী পরিচালক পদে চাকরি করতাম। এটা ১৯৭৮ সালের কথা। তখন কোনো এক ঘটনায় আমার মনে হলো চাকরি করে যে টাকা পাই তা দিয়ে খেয়ে পরে স্ত্রী-সন্তান নিয়ে বেঁচে থাকা কষ্ট হবে। যদিও তখনও আমি বিয়ে করিনি। কিন্তু আমি সিদ্ধান্তের ব্যাপারে একরোখা। তাই চাকরি ছেড়ে দিয়ে ব্যবসা করব বলে ঠিক করলাম। ব্যবসা করতে এসে দেখি আমি খুবই খারাপ পরিস্থিতির মধ্যে পড়েছি। কারণ অভিজ্ঞতা নেই, মূলধন নেই, পরিবারের কেউ আগে কখনো ব্যবসা করেনি যার পরামর্শ নিতে পারি। ঢাকাটাইমস: শুরুর দিকটা কেমন ছিল? গোলাম মুস্তাফা: শুরু থেকেই রপ্তানি ছাড়া অন্য কোনো ব্যবসা করিনি। অনেক চিন্তা করে প্রথমে বাংলা পত্রিকা রপ্তানি শুরু করলাম। সাপ্তাহিক বিচিত্রা, বিচিন্তা, রোববার, উপন্যাস, কবিতার বই যেসব দেশে বাংলাদেশিরা আছেন সেখানে রপ্তানি করেছি। বিশেষ করে লন্ডন, নিউইয়র্ক, দুবাই, জেদ্দা, রিয়াদ এসব জায়গায় পত্রিকা পাঠাতাম। পরে যখন দু-চারজন এই ব্যবসায় চলে এলো তখন আমি এটি বন্ধ করে দিলাম। শুরু করলাম জ্যান্ত কাঁকড়া থাই এয়ারওয়েজে করে তাইওয়ানে পাঠানো। দেড় বছর করার পর যখন দেখলাম অনেকে এই খাতে চলে এসেছেন তখন এটাও বন্ধ করে দিলাম। নতুন করে শুরু করলাম হাঙ্গরের লেজ-কান রপ্তানি। কারণ হাঙ্গরের লেজ-কান দিয়ে তৈরি স্যুপ সারা বিশ্বে অনেক দামি খাবার। এখানেও যখন পাঁচ-সাতজন চলে এসেছে তখন আমি ঝুঁকলাম জনশক্তি রপ্তানির দিকে। পরে এখানে থিতু হলাম। মাঝখানে আমাকে আধপেটা খেতে হতো। অনেক কষ্ট করেছি। কিন্তু কোনোদিন নীতি-নৈতিকতার সঙ্গে আপস করিনি। কারণ আমি একাত্তরের রণাঙ্গনের একজন সম্মুখ যোদ্ধা । ঢাকাটাইমস: জনশক্তি রপ্তানি ব্যবসাকে কীভাবে দেখেন? গোলাম মুস্তাফা: আমার কাছে মনে হয় জনশক্তি রপ্তানি সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যবসা। কারণ এর মাধ্যমে দেশের বেকার জনগোষ্ঠীকে অন্য দেশে কাজের সুযোগ করে দেওয়া যায়। যা দেশের অর্থনীতির জন্য অন্যতম চালিকাশক্তি। গত কয়েক বছরে দেশে বৈদেশিক রেমিটেন্স আসার ঊর্ধ্বগতি দেখলে আপনি বুঝতে পারবেন। ঢাকাটাইমস: বেসরকারি পর্যায়ের জনশক্তি রপ্তানি ব্যবসাকে গুছিয়ে আনতে কী ধরনের পদক্ষেপ প্রয়োজন? গোলাম মুস্তাফা: বর্তমান প্রজন্ম তথ্য ও প্রযুক্তির ওপর বেশি নির্ভরশীল। এই তথ্য-প্রযুক্তিই দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। সরকার এই খাতকে খুব গুরুত্ব দিচ্ছে। এটা আশার দিক। যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার জন্য বর্তমান প্রজন্মকে জনশক্তি রপ্তানি ব্যবসার দিকে আসতে হবে। বিশেষ করে আমার মতো যারা দীর্ঘদিন ধরে জনশক্তি রপ্তানির সঙ্গে জড়িত, তাদের সন্তানদের এখানে নিয়ে আসা প্রয়োজন। যাতে তারা তাদের মেধাবুদ্ধি দিয়ে এই সেক্টরকে আরও গুছিয়ে আনতে পারে। আমার দুই ছেলেকে নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে বসিয়েছি। তারা খুব দক্ষতার সঙ্গে কাজ করছে। একুশে সংবাদ ডটকম/আর/১৯-০৭-০১৪: সূএ: ঢাকাটাইমস ডটকম
Link copied!