AB Bank
ঢাকা শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

স্বপ্নদোষের ধারণ, লক্ষণ, কারণ ও চিকিতসা পদ্বতি


Ekushey Sangbad

০৬:৩৩ এএম, আগস্ট ৩১, ২০১৪
স্বপ্নদোষের ধারণ, লক্ষণ, কারণ ও চিকিতসা পদ্বতি

একুশে সংবাদ : বালেগ হওয়ার পর প্রত্যেক যুবকই সর্ব প্রথম যে রোগের মুখামুখী হয় তা হলো স্বপ্নদোষ। হালকা ঘুমে যৌন উত্তেজনা কর স্বপ্ন দেখার পর অনাকাংতি ভাবে বীর্যপাত হওয়াকে স্বপ্নদোষ বলে। হালকা ঘুমে যৌন উত্তেজনা কর স্বপ্ন দেখার পর অনাকাংতি ভাবে বীর্যপাত হওয়াকে স্বপ্নদোষ বলে। কল্পনা ও চিন্তা চেতনায় যদি পবিত্রতার চিহ্ন না থাকে, তাহলে মানসিক কামোউত্তেজনা স্বপ্নের মধ্যে লিঙ্গে উত্তেজনা সৃষ্টি করে দেয়। যারা পরিনত বয়সে উপনীত হয়ে এখনও বিবাহ করে নাই এবং সে বীর্যস্খলনের কোন অবৈধ পন্থাও অবলম্বন করে নাই তাহলে এমন লোকদের মাসে ২/১ বার স্বপ্নদোষ হয় এবং তারপর দুর্বলতা অনুভব না করে তাহলে তাকে রোগ বলা যাবে না। কিন্তু যদি ঘনঘন স্বপ্নদোয় হতে থাকে তাহলে তাকে রোগ মনে করে চিকিতসা করানো উচিত। একদিন দুইদিন পর বা প্রত্যেক দিন অথবা প্রত্যহ কয়েকবার স্বপ্নদোষ হলে তদ্বারা শরীর দুর্বল, মাথায় ব্যাথা, মাথা ঘোরা, মেজাজ রূতা ইত্যাদি রোগ সৃষ্টি হয়। রুগী দুর্বল ও শক্তিহীন হয়ে পড়ে আর চেহারাও হয়ে যায় ফেকাশে। স্বপ্নদোষ রোগের আকার ধারণ করার কয়েকটি কারণ- (১) কামভাবের অনুভূতি উত্তেজনা সৃষ্টি অশ­ীল চিন্তাভাবনার বেশি হওয়া। (২) পেট অতি মাত্রায় পূর্ণ হওয়া। অতিরিক্ত উদর পুর্তিতে পেটে গ্যাস জন্ম হয়। যার কারণে কামোত্তেজনাকর স্বপ্ন বেশি দেখা হয়। (৩) অধিক ঝাল তরকারী, বেশি টক এবং গুরুপাক খাদ্য খাওয়া। (৪) হস্ত মৈথুন ও সমকামের ন্যায়-অশ­ীল অভ্যাসে লিপ্ত হওয়া। (৫) অশ­ীল নভেল পড়া ও ফিল্ম দেখা, সহবাস সংক্রান্ত আলোচনা শ্রবণ করা। লক্ষণঃ রুগী নিজেই অনুভব করে যে সে এই রোগে আক্রান্ত হয়েছে, রোগ বৃদ্ধি পেলে প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া শুরু হয়। মুত্রথলীতে ব্যথা অনুভব করে স্বভাবে অলসতা, কোমরে ব্যথা, মানসিক দুর্বলতা ইত্যাদি এ রোগের বিশেষ লণ। চিকিতসাঃ এ রোগের চিকিতসার মধ্যে সবচেয়ে অধিক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল রুগী নিজ চিন্তা চেতনাকে পরিচ্ছন্ন রাখবে। কাম উত্তেজনাকর কল্পনাকে ধারে কাছেও স্থান দিবে না। সত নিষ্ঠাবান মনীষীদের সঙ্গ অবলম্বন করবে, হজম শক্তির প্রতিও লক্ষ্য রাখবে। গুরুপাক বিলম্বে হজম হয় এমন খাবার, মশলা যুক্ত, গরম খাবার থেকে সংযত হবে। স্বাভাবিক ও দ্রুত হজম হয় এমন খাবার খাবে। রাত্রে অল্প আহার করবে। শোবার কমপে ২/৩ ঘন্টা পূর্বে আহার করবে। শোবার পূর্বে প্রস্রাব-পায়খানা থেকে ফারেগ হবে। কেননা এগুলোর সংমিশ্রণ লিঙ্গে উত্তেজনা ও উত্থানের সৃষ্টি করে। পরবর্তীতে স্বপ্নদোষের কারণ হতে পারে। কোষ্ঠ কাঠিন্য হতে দিবে না। কেননা, কোষ্ঠ কাঠিন্য (কষা) স্বপ্ন দোষের বিশেষ সহায়ক। তাছাড়া নরম ও গরম বিছানায় এবং বন্ধ কামরায় বা কে শয়ন করাও স্বপ্নদোষের বিশেষ কারণ। এজন্য বিছানা শক্ত হওয়া এবং আলো বাতাস লাগে এমন স্থানে শয়ন করা উচিত। চিত হয়ে শয়ন করা অবস্থায় স্বপ্নদোষ বেশি হয়। তাই সুন্নত মত ডান কাত হয়ে শোবার অভ্যাস করা উচিত। শেষ রাত্রে জাগ্রত হয়ে প্রস্রাবের বেগ পেলে সঙ্গে সঙ্গে উঠে প্রস্রাব করে নিবে। শোয়ার পূর্বে গরম দুধ, চা, কফি পান করবে না। বরং শয়ন কালে লিঙ্গে পানির ছিটা দেয়াও উপকারী। বিঃদ্রঃ- রুগী যদি বিবাহিত হয় এবং দীর্ঘদিন যাবত স্ত্রী থেকে পৃথক ও বিচ্ছিন্ন থাকার কারণে এ রোগ হয়ে থাকে তাহলে স্ত্রী সহবাস বিশেষ ফলপ্রদ। একুশে সংবাদ ডটকম/আর/৩১-০৮-০১৪:
Link copied!