AB Bank
ঢাকা শনিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২৪, ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

যবিপ্রবিতে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের অফিস না করে বেতন উত্তোলনের অভিযোগ


Ekushey Sangbad
ক্যাম্পাস প্রতিনিধি
১০:৫৩ পিএম, ২৯ নভেম্বর, ২০২৪
যবিপ্রবিতে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের অফিস না করে বেতন উত্তোলনের অভিযোগ

নিয়মিত অফিস না করে বেতন উত্তোলনের অভিযোগ উঠেছে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) কিছু শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীর বিরুদ্ধে। এবিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

গত বুধবার (২৭ নভেম্বর) সাধারণ শিক্ষার্থীদের পক্ষে গণিত বিভাগের শিক্ষার্থী মোঃ সুমন আলী রেজিস্ট্রার বরাবর এ অভিযোগ করেন।

অভিযুক্ত শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীরা হলেন, অনুজীববিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মোঃ ইকবাল কবির জাহিদ, কর্মকর্তা হেলালুল ইসলাম, এটিএম কামরুল হাসান, কর্মচারী বদিউজ্জামান বাদল, টেকনিক্যাল অফিসার সাইফুল, সিকিউরিটি গার্ড আসাদুল ইসলাম সহ আরো অনেকে। এছাড়াও আভিযোগ পত্রে এদেরকে স্বৈরাচারের দোসর হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে।

অভিযোগ পত্রে শিক্ষার্থীরা লেখেন, বিগত ১৬ বছরে দেশ ও দেশের প্রতিটি ক্ষেত্রে কাঠামোগতভাবে যে ফ্যাসিবাদ কায়েম হয়েছিল, যবিপ্রবিও তার বাইরে ছিল না। যবিপ্রবিতে ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠিত করতে প্রতক্ষ্য ও পরোক্ষভাবে যারা কাজ করেছিলো গত ০৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে অনেক শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারী বিশ্ববিদ্যালের চাকরিবিধি লঙ্ঘন করে বেতন তুলছেন। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের এ বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ লক্ষ্য করা যাচ্ছে না। ২০২৪ এর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ফলে জাতি যে নতুন বাংলাদেশ নির্মানের স্বপ্ন দেখছে, স্বৈরাচারের দোসরদের বিনা অফিসে বেতন উত্তোলন তার পরিপন্থী। তায় যারা অফিস না করে, বিশ্ববিদ্যালের চাকরি বিধি লঙ্ঘন করে বেতন তুলেছেন এবং স্বৈরাচারের দোসর ছিলেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জোর দাবি জানাচ্ছি।

এবিষয়ে অধ্যাপক ড. মোঃ ইকবাল কবির জাহিদের সাথে মুঠোফোনে একাধিকবার চেষ্টা করেও যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।

বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা এটিএম কামরুল হাসান বলেন, আমি বিষয়টি সম্পর্কে জেনেছি। শনিবার অফিসে এবিষয়ে আমি লিখিতভাবে আমার অবস্থান ক্লিয়ার করবো। কি আইন লঙ্ঘন হয়েছে তা তারা দেখাইনি, তাই এখনো বিষয়টি আমি বুঝতে পারছিনা।

অপর কর্মকতা মো: হেলালুল ইসলাম বলেন, আমি ছুটিতে ছিলাম। শনিবার বিষয়টি দেখে তারপর বলতে পারবো। এ বিষয়ে এখন আমি কথা বলতে পারছি না।

এবিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মো: আহসান হাবীব বলেন, আমি একটা লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। এটি এখন প্রক্রিয়া অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে পাঠানো হবে। সবকিছু খতিয়ে দেখে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
 

একুশে সংবাদ/এনএস

Link copied!