গাজীপুর জেলা সিভিল সার্জন ডা. মাহমুদা আখতার বলেছেন, অবৈধভাবে গড়ে উঠা ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ক্লিনিকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। মোবাইল কোর্ট চালিয়ে সিলগালা জরিমানা করলেও তাদের দৌরাত্ম কমছে না। থেমে থাকছে না আদের ব্যবসা। তাই সপ্তাহে ৫-১০ জন করে ডায়াগনস্টিক ক্লিনিকের মালিক প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে আমার অফিসে এসে ব্যবসার ছাড়পত্রসহ ব্যবসা পরিচালনার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে। অন্যথায় সংশ্লিষ্ট বিভাগের যথাযথ ছাড়পত্র ছাড়া গড়ে উঠা অবৈধ ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ক্লিনিক বন্ধ থাকবে। চলমান ও ধারাবাহিক অভিযান চলবে ব্যাঙের ছাতার মতো গাজীপুরে গড়ে উঠা প্রায় ৪শ` ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ক্লিনিকের বিরুদ্ধে।
বুধবার (১৭ এপ্রিল) দুপুরে গাজীপুর জেলা সিভিল সার্জন ডা. মাহমুদা আখতারের কার্যালয় মিলনায়তনে ‘হাসপাতালে রোগীর স্বাস্থ্যকর পরিবেশ ও উপযুক্ত আবাসন নিশ্চিতে করনীয় শীর্ষক’ মতবিনিময় সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
গাজীপুর পরিবেশ আন্দোলনের (গাপা) আয়োজনে এতে অংশ নেন গাজীপুর প্রাইভেট ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক অওনার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ডা. মোহাম্মদ কমরউদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল মোল্লা, শ্রীপুর শাখার সভাপতি ডা.মোহাম্মদ আবুল হোসাইন।
আরও বক্তব্য রাখেন গাজীপুর পরিবেশ আনদোলনের সভাপতি হেড্রিক মুকুল বিশ্বাস, তথ্য সম্পাদক গোলাম মওলা, সদস্য এনামুল হক, হাসান আলী প্রমুখ।
একুশে সংবাদ/যু.র/সা.আ
আপনার মতামত লিখুন :