লেবার দিতে এসে ফেন্সিডিলের মামলায় ফেঁসে গেলেন হোসনে আরা আর তাসলিমা বেগম। তবে পুলিশ বলছে মাদক যার কাছে পাওয়া যাবে সেই হবে আসামি। শুক্রবার কোটচাঁদপুর - সাবদারপুর সড়কের কুশকুড়ির নামকস্থান থেকে তাদেরকে আটক করেন ফাঁড়ি পুলিশ।
কোটচাঁদপুরের সাবদারপুর পুলিশ ফাঁড়ি উপপরিদর্শক (এসআই) বিল্লাল হোসেন শেখ বলেন, গোপন সংবাদে জানতে পারি ফেন্সিডিলের ওই চালানের কথা। এ সময় পুলিশ ফাঁড়ি সহউপরিদর্শক (এস আই) জামিরুল ইসলামসহ সঙ্গীয় পুলিশ সদস্য নিয়ে কোটচাঁদপুর - সাবদারপুর সড়কের কুশকুড়ি নামকস্থান পাহারা বসায়।
তল্লাশি করা হচ্ছিল ছোট বড় যান বাহনে। এরমধ্যে একটা ইজিবাইক তল্লাশির সময় দুই ব্যাগে পাওয়া ১৪৫ পিচ ফেনসিডিল। ওই ঘটনায় সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে আটক করা হয় দুই নারীকে।
যার মধ্যে ছিলেন,উপজেলার ছায় খাদা গ্রামের হারুন শেখের স্ত্রী হোসনে আরা বেগম (৩৫) ও রবিউল সরদারের স্ত্রী তাসলিমা বেগম (৫০)। আটকৃত হোসনে আরা বলেন, আমি কোটচাঁদপুরে ক্লীনিকে আসছিলাম। সাথে ছিল রুমি খাতুনের ছেলে ও তাসলিমা খাতুন। সে আমাকে বলে ব্যাগ আর আমার ছেলেকে নিয়ে কোটচাঁদপুরে গেলে টাকা দিয়ে দিবে। তবে ব্যাগে কি ছিল জারতাম না। পুলিশ ধরার পর জানতে পারলাম ব্যাগে ফেন্সিডিল। শনিবার সকালে তাদেরকে আদালতে পাঠিয়েছেন কোটচাঁদপুর থানা পুলিশ।
কোটচাঁদপুর থানার পুলিশ পরিদর্শক (ওসি) সৈয়দ আল- মামুন বলেন, মাদকের ক্ষেত্রে যার কাছে পাওয়া যাবে মাদক সেই আসামি। তবে আটকৃতরা যাদের নাম বলছেন, তারাও এ মামলায় আসামি হবে। ওই সব আসামি ধরতে অভিযান অব্যহত রয়েছে।
একুশে সংবাদ/বিএইচ
আপনার মতামত লিখুন :