AB Bank
ঢাকা শনিবার, ০৫ অক্টোবর, ২০২৪, ২০ আশ্বিন ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

হরিরামপুরে কাঁচা মরিচের বাজারে আগুন, কেজি ৪৮০


হরিরামপুরে কাঁচা মরিচের বাজারে আগুন, কেজি ৪৮০

মানিকগঞ্জের হরিরামপুরের ৪৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে কাঁচা মরিচ। এতে অনেকটাই দিশেহারা হয়ে পড়েছে নিম্ন আয়ের মানুষ। শুধু কাঁচা মরিচই নয়, সবজি বাজারগুলোতে ৮০ টাকা দরের নিচে মিলছে না কোনো সবজি। বাজারগুলোতে কিছুদিনের ব্যবধানে সব ধরনের সবজির দাম বেড়েছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের এমন ঊর্ধ্বমূল্যে বিপাক পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষ।  নিত্যপণ্যের ঊর্ধমুখী চড়া মূল্যে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন বিভিন্ন শ্রেণীপেশার মানুষ।

শনিবার (৫ অক্টেবর) সরজমিনে উপজেলার ঝিটকার হাটে কাঁচাবাজার  ঘুরে দেখা যায়, প্রতি কেজি ইন্ডিয়ান কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৪৪০ টাকা থেকে ৪৮০ টাকা। এছাড়াও  বেগুন ৮০, পটল ৭০, মুলা ৪০, বরবটি ৮০, করলা ৮০, ধুন্দল ৪০, কাঁচা পেঁপে ৩০, কচুরমুখি ৬০, শসা ৬০, আলু ৬৫-৭০, পিঁয়াজ (দেশি) ১১০, রসুন (দেশী) ২০০, রসুন (ইন্ডিয়ান) ২৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

ইজিবাইক চালক মানিক মিয়া বলেন, এক কেজি কাঁচা মরিচের দাম যদি হয় ৪৮০ টাকা, তাহলে আমরা সংসার কিভাবে? বর্তমানে গাড়ি চালিয়ে যে টাকা আয় হয় তা দিয়ে আমাদের সংসার চালাতে খুবই কষ্ট হয়। কারণ বাজারের প্রতিটি জিনিসের দাম যেভাবে বাড়ছে, তাতে আমাদের আয়ের তুলনায় সব কিছুই হিসেব করে কিনতে হয়। কিন্তু ইদানীং মাছ মাংসের সাথে যেভাবে সবজির দাম বাড়ছে তাতে আমাদের বেঁচে থাকায় মুসকিল। 

ঝিটকা বাজারের খুচরা কাঁচা সবজি ব্যবসায়ী পবন জানান, বৃষ্টির কারণে কাঁচামরিচের আমদানি কম। তাই আজ দাম বেশি। আমদানি বাড়লে হয়তো দাম কমবে। শুক্রবারে আমরা ৩২০-৩৬০ টাকা করে বিক্রি করেছি। আজ ৪৪০-৪৮০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি করতে হচ্ছে। কারণ আমদানি খুবই সীমিত। এছড়াও বর্তমানেে বাজারে সবজির কম। তাই দামও বাড়তি। শীতকালীন সবজির পুরোপুরি বাজারে আসলে দাম স্বাভাবিক হতে পারে।

এ বিষয়ে জাতীয় ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তরের মানিকগঞ্জ জেলার সহকারী পরিচালক আসাদুজ্জামান রুমেল বলেন, শুক্র, শনিবার আমদানি বন্ধ থাকায় দাম একটু বেশি হতে পারে। তবে দুই একদিনের মধ্যে আমদানি বাড়লে দাম স্বাভাবিকে আসবে। তারপরেও যদি কোনো ব্যবসায়ী নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের কৃত্রিম সংকট তৈরি করে এবং অতিরিক্ত মুনাফা আদায় করে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আমাদের বাজার মনিটরিং চলমান রয়েছে।

একুশে সংবাদ/ এস কে 

সর্বোচ্চ পঠিত - সারাবাংলা

Link copied!