গোপালগঞ্জ জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ কামরুজ্জামান বলেন- সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী জেলার অন্ততঃ একটি নদী বা খালকে দুষনমুক্ত ও দখলমুক্ত রাখতে হবে। সে অনুযায়ী আমরা আজকে এ চ্যানেলটি পরিদর্শনে এসেছি। যেসব এলাকায় নদীর জায়গা দখল করা হয়েছে আমরা তা আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে দখলমুক্ত করার কাজ শুরু করবো।
শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) সকালে ট্রলারযোগে মধুমতী বিলরুট চ্যানেল গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার মানিকদাহ থেকে মুকসুদপুরের টেকেরহাট পর্যন্ত পরিদর্শন কর্মসূচিতে জেলা পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক গোলাম কবির, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক বিশ্বজিৎ পালসহ নদী রক্ষা কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
গোপালগঞ্জে নদী রক্ষার লক্ষ্যে সরেজমিন পরিদর্শন কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। জেলা প্রশাসন ও জেলা নদী রক্ষা কমিটি এ কর্মসূচির আয়োজন করে।
উল্লেখ্য যে, সদর উপজেলার মানিকদাহ থেকে মুকসুদপুরের টেকেরহাট পর্যন্ত ৩শ ৬১টি অবৈধ স্থাপনা চিহ্নিত করা হয়েছে।
একুশে সংবাদ/বিএইচ
আপনার মতামত লিখুন :