AB Bank
ঢাকা শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

দ্রব্যমূল্যের দাম কমাতে কাজ করছে সরকার: বাণিজ্য সচিব


Ekushey Sangbad
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক
০২:৪১ পিএম, ৭ নভেম্বর, ২০২৩
দ্রব্যমূল্যের দাম কমাতে কাজ করছে সরকার: বাণিজ্য সচিব

ফাইল ফটো

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ বলেছেন, দ্রব্যমূল্যের দাম নিয়ন্ত্রন করতে কাজ করছে সরকার। তবে নতুন উৎপদিত পণ্য বাজারে আসলে ডিসেম্বরের শেষের দিকে নিত্যপণ্যের বাজার স্বাভাবিক হতে পারে।

মঙ্গলবার (৭ নভেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে নিজ দফতরে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

নতুন উৎপদিত পণ্য বাজারে আসলে ডিসেম্বরের শেষে বাজার পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে পারে বলে জানিয়ে তিনি বলেন, ডিসেম্বরের আগে আলু-পেয়াজের অস্বাভাবিক দামের বিষয়ে সুফল মিলছে না। এক মাস হয়তো চাপের মধ্যে থাকতে হবে।

সিনিয়র এ সচিব বলেন, দ্রব্যমূল্য কমাতে আমরা চেস্টা করছি। তবে নতুন উৎপদিত পণ্য বাজারে আসলে ডিসেম্বরের শেষের দিকে নিত্যপণ্যের বাজার স্বাভাবিক হতে পারে। বাজার মনিটরিং এর কারনেই দাম কিছুটা নিয়ন্ত্রনে রয়েছে, নইলে আরো বেশি দাম বাড়তো। আমদানির কারনে ডিম ও আলুর দাম কমছে। ডিসেম্বরের মধ্যে নতুন উৎপাদিত পণ্য বাজারে আসলে দাম কমবে। এর আগে চাপের মধ্যে থাকতে হবে।

তিনি বলেন, মৌসুমটা এমন যে বছরের শেষ পর্যায়, তখন বাজারে স্টক থাকে না। কৃষকের চেয়ে মধ্যস্বত্বভোগীর কাছে এই সময় পণ্য থাকে। এ কারনে এই সময়ে দাম বাড়ে। এবছর পেয়াজ রপ্তানী বন্ধ করে দিয়েছে। এরপরও যে রপ্তানি মূল্য ভারত নির্ধারন করেছে তাতে কেজি প্রতি ১৩০ টাকা পরে। দামের বিষয়ে ডিসির নেতৃত্বে স্থানীয় পর্যায়ে মনিটরিংসহ ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।

সিনিয়র সচিব বলেন, এটা ঠিক যে মূল্যস্ফীতির যে হিসাব করা হয সেখানে নিত্যপ্রয়োজনীয় যে পণ্যগুলো, সেগুলোর কিন্তু ওয়েটেজটা বেশি। যেহেতু এখানে ওয়েটেজ বেশি যেহেতু অক্টোবর মাসে কয়েকটা পণ্যের দাম বেশি হয়ে গেছে, বিশেষ করে পেয়াজ, আলু ও ডিম। এটা শুধু আমাদের কারণে নয়। যেমন পেয়াজ কিন্তু রপ্তানি বন্ধের কারণে, ইন্ডিয়া থেকে আসছে না সেভাবে। আলুটা যেমন আমদানি বন্ধ ছিল, এখন আমরা ওপেন (আমদানি) করে দিয়েছি। তো অনেকগুলো বিষয় এখানে সম্পৃক্ত।

তিনি বলেন, আশা করি এটা আগামী মাস থেকে কমে আসবে। তবে ডিসেম্বরের শেষে ভালো ফল পাওয়া যাবে আমি আশা করি। আগামী একমাস হয়তো আমাদের একটু চাপের মধ্যে থাকতে হবে যেহেতু কৃষি পণ্য এটাকে জোর করে ইয়ে (উৎপাদন) করার সুযোগ নেই। হয় উৎপাদন না হয় বিদেশ থেকে আমদানি।

 

একুশে সংবাদ/আ.জ.প্র/জাহা

Link copied!