পবিত্র রমজান উপলক্ষে দেশে আমদানিকৃত খেজুর এবং চিনির মূল্য নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার। প্রতি কেজি অতি সাধারণ খেজুরের দর ঠিক করা হয়েছে ১৫০ থেকে ১৬৫ টাকা। এছাড়া কেজিপ্রতি চিনির মূল্য ১৪০ টাকা ধার্য করা হয়েছে।
সোমবার (১১ মার্চ) বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব ফুয়ারা খাতুনের সই করা এক সার্কুলারে এসব তথ্য জানা গেছে।
এতে বলা হয়, দেশে আমদানিকৃত বিভিন্ন খেজুরের আমদানি মূল্য, আরোপিত শুল্ক ও করাদি এবং আমদানিকারকদের অন্যান্য খরচ বিশ্লেষণ করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় খেজুরের মানভিত্তিক যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণ করেছে।
এতে অতি সাধারণ বা নিম্নমানের খেজুর প্রতি কেজি ১৫০ থেকে ১৬৫ টাকা, বহুল ব্যবহৃত জাইদি খেজুর ১৭০ থেকে ১৮০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। নির্ধারিত মূল্যে খেজুর বিক্রির প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য চিঠিতে অনুরোধ করা হয়েছে।
এ ছাড়া প্রতি কেজি চিনির মূল্য ১৪০ টাকা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। প্যাকেটজাত চিনির সর্বোচ্চ দাম হবে ১৪৫ টাকা।
এই নির্ধারিত মূল্যের আলোকে খুচরা দাম নির্ধারণ করে ব্যবসায়ীদের বিক্রির নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী হাসানুল ইসলাম টিটু বলেছেন, সাধারণ মানুষের কথা চিন্তা করে এই খেজুরের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে দামি খেজুরের মূল্য নির্ধারণ করে দেয়নি মন্ত্রণালয়।
এছাড়া ভারত থেকে ৫০ হাজার টন পিঁয়াজ আমদানির প্রক্রিয়া চলমান। খুব শিগগিরই তা দেশে আসবে বলে জানান প্রতিমন্ত্রী।
একুশে সংবাদ/আ.ট.প্র/জাহা
আপনার মতামত লিখুন :