AB Bank
ঢাকা শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

খাদ্যশস্য আমদানিতে বরাদ্দ বাড়ছে ৩৪ শতাংশ


Ekushey Sangbad
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক
০৩:০১ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪
খাদ্যশস্য আমদানিতে বরাদ্দ বাড়ছে ৩৪ শতাংশ

বিশ্বব্যাপী খাদ্য উৎপাদন কমে যাওয়া এবং টাকার বিপরীতে ডলারের দর বৃদ্ধির মধ্যে সরকার খাদ্যশস্য আমদানিতে বরাদ্দ বাড়ানো সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বিদেশ থেকে খাদ্যশস্য আমদানির বাজেট ৩৪ শতাংশ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। সেই সঙ্গে দেশের ভেতর থেকে খাদ্য সংগ্রহ বাবদ বাজেটে বরাদ্দ কমানো হচ্ছে ১৮ শতাংশ। খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে যেন প্রয়োজনীয় তহবিল ব্যবহার করা যায়, সে জন্যই এ সিদ্ধান্ত।

সম্প্রতি খাদ্য মন্ত্রণালয়ের বাজেট ব্যবস্থাপনা কমিটির এক সভার কার্যপত্র থেকে জানা যায়, আগামী অর্থবছরে সরকার বিদেশ থেকে ৩ হাজার ৮৬২ কোটি টাকার চাল আমদানি করবে। যেখানে চলতি অর্থবছরের মূল বাজেটে বরাদ্দ ছিল ২ হাজার ৫৯২ কোটি টাকা। অপরদিকে, বিদেশ থেকে আগামী অর্থবছরে গম আমদানিতে ২ হাজার ৮৩৪ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হচ্ছে। চলতি অর্থবছরে এ খাতে বরাদ্দ রয়েছে ২ হাজার ৩৯৮ কোটি টাকা।  

আর দেশের ভেতর থেকে চাল কেনার জন্য ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ৭ হাহার ৪৪১ কোটি টাকা বরাদ্দ প্রস্তাব করা হয়েছে। যেখানে চলতি অর্থবছরের মূল বাজেটে বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৮ হাজার ৭৫০ কোটি টাকা। আর আগামী অর্থবছরে দেশের ভেতর থেকে গম সংগ্রহ বাবদ নামমাত্র ৩৬ কোটি টাকার বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। যেখানে চলতি অর্থবছরের মূল বাজেটে এ খাতে বরাদ্দ ছিল ৩৫০ কোটি টাকা।  

খাদ্য সচিব মো. ইসমাইল হোসেন সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ‘বাজেটে খাদ্য সংগ্রহ বাবদ বরাদ্দের ক্ষেত্রে অভ্যন্তরীণ সংগ্রহ ও বৈদেশিক সংগ্রহ, এই দুটো খাত উল্লেখ করে বরাদ্দ রাখা হয়। কিন্তু সবসময় বিদেশ থেকে আমদানি করা হয় তা নয়। ’

তিনি বলেন, ‘চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বিদেশ থেকে সরকার কোনো চাল আমদানি করেনি। কিন্তু বাজেটে বরাদ্দ রয়েছে। সেই বরাদ্দ দিয়ে অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে সংগ্রহ করা হচ্ছে। আগামী অর্থবছরেও বিদেশ থেকে চাল সংগ্রহের বিশেষ পরিকল্পনা নেই। তবে প্রস্তুতি রাখার জন্য এই বরাদ্দ প্রস্তাব করা হয়েছে। কারণ বিশ্বব্যাপী খাদ্য উৎপাদন প্রায় ২০ শতাংশ কম হয়েছে। দাম বৃদ্ধিরও আশঙ্কা রয়েছে। অন্যদিকে, ডলারের বিনিময় হার বেড়েছে। প্রয়োজন হলে যাতে ব্যয় করার সুযোগ থাকে, সেজন্য এই বরাদ্দ প্রস্তাব করা হয়েছে।

 


একুশে সংবাদ/ন.ট.প্র/জাহা

 

Link copied!