হৃদয় দেবনাথ পেশায় একজন সংবাদকর্মী।দেড় যুগেরও বেশি সময় ধরে তিনি কাজ করছেন বিভিন্ন আঞ্চলিক ও শীর্ষস্থানীয় জাতীয় দৈনিক পত্রিকায়। ২০১২ সাল থেকে তিনি কাজ করছেন দেশের স্বনামধন্য বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল জিটিভিতে মৌলভীবাজার জেলা প্রতিনিধি হিসেবে।
পাশাপাশি বন্যপ্রাণি, পাখি ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে সর্বদা সরব তিনি । প্রাণির অস্বাভাবিক মৃত্যু প্রকৃতি ও জীববৈচিত্র্য ধ্বংস প্রচন্ডরকম ভাবায় তাকে। পরিবেশ বিপর্যয়ে যখন বাস্তুসংস্থান নষ্ট হচ্ছে, নগরায়ন কিংবা বন উজারের ফলে যখন বন্যপ্রাণি আশ্রয় হারাচ্ছে, মানব সৃষ্ট দুর্যোগে যখন পাখি নীড় হারাচ্ছে তখন প্রকৃতির যোদ্ধা হয়ে এগিয়ে এসেছেন সাংবাদিক হৃদয় । তার একান্ত চাওয়া সবুজ প্রকৃতি প্রাণ সুরক্ষিত থাকুক।প্রাণ -প্রকৃতির ধ্বংসলীলা সংরক্ষণে তিনি পরিবেশপ্রেমী কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে গড়ে তুলেছেন জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ ফাউন্ডেশন-BCF নামে একটি পরিবেশবাদী সংগঠন। সংগঠনের উদ্যোগে হাইল-হাওর ,বনাঞ্চলের আশপাশ এলাকা থেকে শিকারীদের হাতে শিকারকৃত বিপন্ন ও বিলুপ্ত পাখি উদ্ধার করে অবমুক্ত করে যাচ্ছে পরিবেশবাদী এই সংগঠনটি। সংগঠনটির উদ্যোগে ধারাবাহিক বৃক্ষরোপন,পাখি শিকারিদের কাছ থেকে পাখি উদ্ধার,এমনকি মানবসভ্যতা টিকে থাকতে প্রাণ-প্রকৃতি ও জীববৈচিত্র্যের ভূমিকা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে তার হাতে গড়া পরিবেশবাদী সংগঠন জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে তৃণমূল পর্যায়ে ধারাবাহিক গণসচেতনতা তৈরী করে যাচ্ছেন।
হৃদয় দেবনাথ পেশায় সাংবাদিক হলেও পরিবেশ এবং প্রাণ প্রকৃতি রক্ষায় কাজ করে যাচ্ছেন অনেকটা নিভৃতে।গণমাধ্যমকর্মী হয়েও প্রায়শই শীর্ষস্থানীয় সংবাদপত্র এমনকি টেলিভিশন চ্যানেলে সংবাদের শিরোনাম হচ্ছেন তিনি। জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ভিন্ন ভিন্ন সময়ে সংগঠনের সকলকে নিয়ে ব্যাতিক্রমী উদ্যোগ গ্রহণ করার ফলে পাহাড় কাটা,বৃক্ষ উজাড়,পাখি শিকার বন্ধে গণমাধ্যমে প্রতিবেদন তুলে ধরার পাশাপাশি সংগঠন কর্তৃক শিকারিদের কাছ থেকে উদ্ধারকৃত বিভিন্ন প্রজাতির পাখি এবং বন্যপ্রাণী উদ্ধার করে চিকিৎসা শেষে হাইল-হাওর ও বনভূমি এলাকায় অবমুক্ত করে যাচ্ছেন প্রতিনিয়ত ।
পরিবেশ রক্ষায় সোচ্চার তিনি।কিন্তু এটাও সত্য যত সময় গড়াচ্ছে বৃদ্ধি পাচ্ছে প্রতিপক্ষের হুংকার। প্রতিপক্ষের ক্ষমতা তার চেয়ে কয়েক গুন বেশি।কারণ তার প্রতিপক্ষ মানে বিপন্ন পরিবেশ। যেখানে তাঁর সন্তানদের বসবাস। সন্তানের বসবাসের জায়গা যদি বিপন্ন হয় পিতা হিসেবে এর চেয়ে আর কষ্টের কি হতে পারে। এ অবস্থায়ই প্রাণ- প্রকৃতি রক্ষায় প্রতিনিয়ত চলছে তার যুদ্ধ। হৃদয় দেবনাথ`র এ সংগ্রাম আমাদের চার পাশের পরিবেশ, বিপন্ন বন ও প্রাণ- প্রকৃতি নিয়ে।লোকালয়ে আটকে যাওয়া বিভিন্ন বন্যপ্রাণী উদ্ধার করে সেগুলোর যত্ন শেষে বনে অবমুক্ত করেন হৃদয় ও তার টিম ।
কালের পরিক্রমায় বর্তমানে উজাড় হওয়া বনের বিপন্ন প্রাণীগুলো লোকালয়ে এসে যখন মৃত্যু ঝুঁকিতে পরে তখন সংগঠনের সদস্যদের নিয়ে আটকে পড়া স্থান থেকে বন্যপ্রাণীদের উদ্ধার করে তার আপন ঠিকানায় অবমুক্ত করে দিচ্ছেন । গণমাধ্যমে পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য নিয়ে কাজ করেন হৃদয় । টিভি এবং প্রিন্ট মিডিয়া সহ অনলাইন পোর্টালে পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য নিয়ে গণমাধ্যমে অসংখ্য প্রতিবেদন তুলে ধরে তিনি লাভ করেছেন ব্যাপক জনপ্রিয়তা। পাখি, সাপ রক্ষার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন তিনি। ব্যাঙ, তক্ষক, টিকটিকি, হাতি, বানর, বানরের বেঁচে থাকার নিয়মে ব্যাত্যয় ঘটলে এড়িয়ে যায় না তার চোখ। প্রতিবেদনের মাধ্যমে তিনি সেগুলো তুলে আনেন। তার ক্যামেরায় উঠে আসে প্রাণ প্রকৃতি রক্ষার নানা দিক। তিনি তুলে ধরেন পরিবেশের সঙ্গে মানুষের বেঁচে থাকার সম্পর্কের কথা। পাশাপাশি তুলে আনেন বন খেকোদের বন উজার, পাহাড়ের বুক থেকে পাথর উত্তোলনকারীদের দস্যিপনার খবর। একাধিকবার নানা পরিবেশ ইস্যুতে তার প্রতিবেদনে চাকরি হারিয়েছেন খোদ বন বিভাগের শীর্ষস্থানীয় অনেক কর্মকর্তা। এক কথায় পরিবেশ বিষয়ক কোন ইস্যুতে কোন ছাড় নেই তার কাছে ।মূলত তার নেতৃত্বে জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ধারাবাহিক কাজগুলোর জন্যই টনক নড়ে প্রশাসন ও পরিবেশবিদদের।হৃদয় দেবনাথ`র সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক আইডি লক্ষ্য করলে যে কেউ বুঝবেন- সর্বদা প্রাণ ও প্রকৃতি বাঁচানোর জন্য তিনি কি কি করছেন। এজন্য জীবনের ঝুঁকি নিতেও ভয় পান না তিনি। কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ বিভাগীয় পর্যায়ে প্রথম স্থান অর্জন করে বৃক্ষরোপন ও সংরক্ষণে প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় পুরস্কার ২০১৮ সম্মানেও ভূষিত হন সাংবাদিক হৃদয় । ২০১৯ সালে বৃক্ষ ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে গণমাধ্যমের বদৌলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখায় সারাদেশের মধ্যে রাষ্ট্রের অন্যতম সম্মাননা প্রাইম মিনিস্টার ন্যাশনাল অ্যাওয়ার্ড-২০১৯ পদকে ভূষিত হন সাংবাদিক হৃদয়। এছাড়াও পাখি সংরক্ষণে গণমাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে দেশের ঐতিজ্জবাহী বিদ্যাপীঠ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণী বিদ্যা বিভাগের অন্যতম সম্মাননা কনজারভেশন মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড -২০২৩ পদকে ভূষিত হন তিনি।পরিবেশ বিষয়ক সচেতনতা বৃদ্ধিতে তার অবদান রয়েছে।
করোনার মহামারীতে প্রায় তিন`শ পরিবারকে ২০ দিনের খাবার পৌঁছে দিয়েছেন পরিবেশবাদী সংগঠন জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ ফাউন্ডেশন -BCF। এই ৩শ পরিবারের মধ্যে ১০০ পরিবারই পাখি শিকার কাজে সরাসরি জড়িত ছিল। তাই করোনাকালীন সময়ে কৌশলে `ছেড়ে দিলে পাখি শিকার মিলবে পনেরো দিনের খাবার` এই স্লুগানকে সামনে রেখে পাখি শিকার করবে না মর্মে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে পাখি শিকার করবে না মর্মে বন্ড সই নিয়ে মৌলভীবাজার জেলার বিভিন্ন উপজেলার হাইল- হাওর এলাকায় বসবাসরত মৎস পেশার সাথে জড়িত এই ১০০ পরিবারকে ত্রাণ সাথে একটি ওষুধি বৃক্ষের চারা রোপনের জন্য দেয়া হয়।প্রাণ-প্রকৃতি রক্ষায় এমন ব্যাতিক্রমী কার্যক্রমের কারণে ব্যাপক প্রশংসিত হন তিনি ও তার সংগঠনের টিমের সদস্যরা।
সেই সাথে প্রাণ প্রকৃতি রক্ষায় তাদের এই ভিন্নধর্মী কৌশলের কারণে জাতীয় গণমাধ্যমে ধারাবাহিক সংবাদের শিরোনাম হচ্ছে হৃদয় এবং তার প্রতিষ্ঠা করা সংগঠন জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ ফাউন্ডেশন`র কার্যক্রমগুলো। হৃদয় দেবনাথ বলেন, প্রতিটি প্রাণি আমাদের প্রাকৃতিক পরিবেশ ও বাস্তুসংস্থানের জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ। প্রাণ ও প্রকৃতি আঁকড়ে টিকে আছে আমাদের মানব সভ্যতা। তাই এগুলো রক্ষা করা মানে আমাদের নিজ সভ্যতা রক্ষা করা। কিন্তু বুঝে, না বুঝে প্রাণি হত্যা বন উজার তথাকথিত উন্নয়নের নামে পাহাড় কাটা,ফসলি জমির মাটি দেদারসে বিক্রি করার মাধ্যমে আমরা প্রতিনিয়ত হত্যা করে চলেছি আমাদের ভবিষ্যত। প্রাণি ও প্রকৃতি রক্ষায় একটু হলেও জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে আমাদের এই প্রচেষ্টা।এখন পর্যন্ত জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অসংখ্য বিপন্ন বিলুপ্ত প্রায় পাখি/বন্যপ্রাণী চোরা শিকারিদের হাত থেকে উদ্ধার করে মুক্ত করে দিয়েছেন সাংবাদিক হৃদয় ও তার টিম ।হৃদয় আরো বলেন , প্রাণি ও মানুষের মধ্যে মূল পার্থক্য হচ্ছে মানুষ কথা বলতে পারে। অন্য প্রাণিরা তা পারে না।
তাই প্রাণিকুলে মানুষের খেয়ালখুশির কাছে ওরা অসহায়। ফলে মানুষের চরম নির্মমতায় কিংবা পরিবেশের চরম বিপর্যয়েও একটি প্রাণি কোন প্রতিবাদ করতে পারে না। কিন্তু প্রাণির না বলতে পারা সব কষ্ট ও কথাগুলো অনুধাবন করা মানুষের দায়িত্ব। অসহায় প্রাণকে সাহায্য করার কথা প্রতিটি ধর্মেও উল্লেখ আছে। মনে রাখতে হবে, প্রাণির স্বাধীন বিচরণে স্বাভাবিক থাকে পরিবেশের ভারসাম্য। তাই প্রাণি রক্ষা মানে আমাদের সভ্যতা রক্ষা করা।ইতোমধ্যে জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ ফাউন্ডেশন প্রায় ৮৫ টি সফল উদ্ধার অভিযান পরিচালনা করে অদ্যাবদি প্রায় ২১৬ টি বিভিন্ন প্রজাতির বিপন্ন পাখি ও বন্যপ্রাণী চোরা শিকারিদের কাছ থেকে সফলভাবে উদ্ধার করে হাইল-হাওরে মুক্ত করেছেন তারা।এছাড়া ভিন্ন ভিন্ন স্থান থেকে বিদ্যুৎপৃষ্ঠে আহত ছাড়াও বিভিন্নভাবে আহত বিপন্ন লজ্জাবতী বানর সহ বিভিন্ন প্রজাতির ১০ টি আহত বানর এবং আহত অসংখ্য বিপন্ন পাখিকে উদ্ধার করে স্থানীয় উপজেলা প্রাণী সম্পদ অফিসের চিকিৎসকদের সহযোগিতায় সুস্থ করে বনে মুক্ত করেছেন।সংবাদ মাধ্যমে প্রকৃতি ও জীববৈচিত্র্য নিয়ে প্রতিবেদন তুলে ধরার পাশাপাশি ব্যাক্তিগত উদ্যোগে মৌলভীবাজার জেলার বিভিন্ন হাওর অঞ্চলে বসবাসরত মানুষদের পাখি শিকার সম্পর্কে সচেতন করে তুলার পাশাপাশি পাখি শিকার অবাধে বৃক্ষ উজাড় এবং বন্যপ্রাণী হত্যা আইন সম্পর্কেও বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে জনসচেতনতা তৈরী করে যাচ্ছেন।
পরিবেশ ও বিলুপ্তপ্রায় প্রাণি রক্ষায় করণীয় প্রসঙ্গে তিনি বলেন, পরিবেশ রক্ষায় জনসচেতনতা বৃদ্ধির বিকল্প নেই। আর জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে সংবাদ মাধ্যমগুলো হতে পারে অন্যতম হাতিয়ার।পাশাপাশি জেলা থেকে উপজেলা এমনকি গ্রাম পর্যায়ে শিক্ষিত যুব সমাজকে সাথে নিয়ে সচেতনতা বৃদ্ধির কাজ করে যাচ্ছি।আশা করছি দ্রুতই পরিবেশ প্রকৃতি নিয়ে তৃণমূল পর্যায় থেকেই প্রতিরোধ গড়ে ওঠবে।আর আমাদের সংগঠন জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ ফাউন্ডেশনের মূল উদ্দেশ্যই হচ্ছে তৃণমূল পর্যায়ের মানুষের মাঝে জনসচেতনতা তৈরী করা। সাংবাদিক হৃদয় বলেন,প্রতিটি সংবাদ মাধ্যমেরও উচিৎ প্রাণ ও প্রকৃতিকে প্রাধান্য দেয়া। পাশাপাশি সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর আরও উদ্যোগী হওয়া প্রয়োজন বলেও মনে করেন তিনি।
বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন বাপা`র মৌলভীবাজার জেলা সমন্বয়ক আসম সালেহ সুহেল বলেন,দীর্ঘদিন ধরে এমনকি এ করোনা মহামারীর চরম ঝুঁকির মধ্যেও সাংবাদিক হৃদয় দেবনাথ এর নেতৃত্বে জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ ফাউন্ডেশন টিমের প্রতিটি সদস্য একের পর এক সফল অভিযান চালিয়ে বিপন্ন অসংখ্য পাখি ও বিরল প্রজাতির লজ্জাবতী বানরসহ বিভিন্নভাবে আহত অসংখ্য বন্যপ্রাণী উদ্ধার করে চিকিৎসা শেষে অবমুক্ত করেছেন, যা নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবিদার।পাশাপাশি জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ ফাউন্ডেশের প্রতিটি কাজে আমরা সাংবাদিক হৃদয় এবং তার সংগঠন জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ ফাউন্ডেশনের সাথে ছিলাম এবং আছি।
ওয়াইল্ডলাইফ ক্রাইম কন্ট্রোল ইউনিটের পরিচালক সানাউল্লা পাটোয়ারী বলেন,সাংবাদিক হৃদয় এবং তার সংগঠন জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ ফাউন্ডেশন টিম প্রাণ প্রকৃতি রক্ষায় যেভাবে লড়ে যাচ্ছে তা সত্যিই ব্যাতিক্রম। তিনি বলেন,সংবাদ মাধ্যমে দেখেছি করোনা মহামারীতেও বৃক্ষ রোপন থেকে শুরু করে হাইল-হাওর অঞ্চল থেকে শিকারিদের কাছ থেকে বিভিন্ন প্রজাতির বিপন্ন পাখি উদ্ধার করে তারা কোমলমতি শিক্ষার্থীদের হাতে অবমুক্ত করেছেন।বন্যপ্রাণী ও পাখি সংরক্ষণে আমরা অর্থাৎ বনবিভাগ সাংবাদিক হৃদয় এবং তার সংগঠনের পাশে আছে ।
বিশিষ্ট বন্যপ্রাণী গবেষক আনম আমিনুর রহমান বলেন ,হৃদয়ের নেতৃত্বে জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ ফাউন্ডেশন টিম নিরলস ধারাবাহিকভাবে যে কাজগুলো করে যাচ্ছে তা পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে। তিনি সাংবাদিক হৃদয় এবং তার টিমের সফলতা কামনা করেন। তবে হৃদয় এবং তার টিমের মতো সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্র থেকে পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় তরুণ সমাজকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি ।
একুশে সংবাদ/বিএইচ
আপনার মতামত লিখুন :