AB Bank
ঢাকা শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

ইতিহাসের সাক্ষী শত বছরের পুরোনো বড়াল ব্রীজ রেলওয়ে স্টেশন


ইতিহাসের সাক্ষী শত বছরের পুরোনো বড়াল ব্রীজ রেলওয়ে স্টেশন

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে আজও দাঁড়িয়ে আছে ঐতিহাসিক বড়াল ব্রীজ রেলওয়ে স্টেশন। রাজশাহী বিভাগের পাবনা জেলার ভাঙ্গুড়া উপজেলায় অবস্থিত বড়াল ব্রীজ রেলওয়ে স্টেশন একটি প্রাচীন স্থাপনা।

 

ঈশ্বরদী-সিরাজগঞ্জ লাইনটি ১৯১৫-১৬ সালের মধ্যে সারা সিরাজগঞ্জ রেলওয়ে কোম্পানী দ্বারা নির্মিত হয়। সে সময় ঈশ্বরদী-সিরাজগঞ্জ লাইনের স্টেশন হিসেবে বড়াল ব্রীজ রেলওয়ে স্টেশনটি তৈরি করা হয়। এ ব্রীজ দিয়ে প্রতিদিন ৬০ থেকে ৭০ হাজার যাত্রী বিভিন্ন ট্রেনে ভ্রমণ করায় বড়াল ব্রীজটি গুরুত্ব বহন করে।

 

পাবনা-৩ আসনের সংসদ সদস্য ও ভূমি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি আলহাজ্ব মোঃ মকবুল হোসেনের হাত ধরে স্টেশনের অবকাঠামোসহ বিভিন্ন উন্নয়ন সাধিত হয়েছে।

 

ভাঙ্গুড়া পৌরসভার মেয়র ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম হাসনাইন রাসেল বড়াল ব্রীজ রেলওয়ে স্টেশন-কে সৌন্দর্যবর্ধনের জন্য স্টেশন চত্বরে বিভিন্ন ফুল ও ফলজ গাছ লাগিয়ে সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেন। যেটি প্রশংসার দাবীদার হিসেবে সুশীল সমাজের ব্যক্তিবর্গ মন্তব্য করেছেন।

 

সবশেষ ২০২১ সালের ১১ নভেম্বর রেলপথ মন্ত্রী মো. নূরুল ইসলাম সুজন “মুজিব বর্ষ উপলক্ষে সারাদেশে ৫৫ টি স্টেশন আধুনিকায়ন, প্ল্যাটফর্ম শেড নির্মাণ, অ্যাক্সেস কন্ট্রোল নিয়ন্ত্রণ, স্টেশন প্লাটফর্ম উঁচু করা”সহ যাত্রী সাধারণের আরামদায়ক ভ্রমণ নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে পশ্চিমাঞ্চলের বিভিন্ন স্টেশন আধুনিকায়ন কাজের শুভ উদ্বোধন করতে বড়াল ব্রীজ রেলওয়ে স্টেশনে এসে সে কাজের উদ্বোধন করেন।

 

পাবনা জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে প্রতিনিয়ত অসংখ্য যাত্রী বিভিন্ন রুটে চলাচল করেন বড়াল ব্রীজ রেলওয়ে স্টেশন থেকে। রাতের যাত্রীদের নিরাপত্তার স্বার্থে ভাঙ্গুড়া থানা পুলিশ নিয়মিত টহল প্রদান করায় যে কোন ধরনের ছিনতাই, চুরি বা দুর্ঘটনার শিকার হতে রক্ষা পান এখানকার যাত্রীরা।

 

বড়াল ব্রীজ রেলওয়ে স্টেশনের বুকিং সহকারী মামুন হোসেন বলেন, সড়ক পথে যাতায়াতের চেয়ে রেলপথে যাতায়াত অনেক বেশি আরামদায়ক। এ জন্য ভাঙ্গুড়া উপজেলা তথা পার্শ্ববর্তী উপজেলার মানুষ ট্রেনেই বেশি যাতায়াত করে থাকে।

 

রাতের ট্রেন যাত্রীদের নিরাপত্তার বিষয়ে জানতে চাইলে ভাঙ্গুড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বলেন, একটি প্রাচীন স্থাপনা ভাঙ্গুড়ার বড়াল ব্রীজ রেলওয়ে স্টেশন। রাতের ট্রেন যাত্রীদের নিরাপত্তায় ভাঙ্গুড়া থানা পুলিশ নিয়মিত টহল প্রদান করে যাচ্ছে। রাতে ট্রেন যাত্রীদের নির্বিঘ্নে চলাচলের সব ধরনের ব্যবস্থা থানা পুলিশের পক্ষ থেকে নেয়া হয়েছে বলেও তিনি জানান।

 

একুশে সংবাদ/শে.সা/জাহা

Link copied!