শনিবার থেকে আজ পর্যন্ত ইসরায়েল ও হামাসের লড়াইয়ের খবর ঝুকি নিয়ে কাভার করছেন সংবাদকর্মীরা। খবর সংগ্রহ করতে গিয়ে প্রাণ গেছে কয়েকজনের। গত শনিবার থেকে পাল্টাপাল্টি হামলায় নিহত হয়েছেন ৭ জন সাংবাদিক। সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার পক্ষে কাজ করা গোষ্ঠী ও মিডিয়ার প্রতিবেদন অনুসারে এ তথ্য জানা গেছে।
অবরুদ্ধ গাজা উপত্যাকায় ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের ওপর ইসরায়েলের বিমান ও কামান হামলা বন্ধ না হলে এই সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। সংঘাতকবলিত এলাকায় চরম ঝুঁকিতে পড়ছেন গণমাধ্যমকর্মীরা। এর মধ্যেও গাজা ও ইসরায়েলের প্রকৃত ঘটনা বিশ্ববাসীর সামনে তুলে ধরতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন গণমাধ্যমকর্মীরা।
উল্লেখ্য, গত শনিবার পাঁচ হাজার রকেট ছোড়ার পাশাপাশি সীমান্ত পেরিয়ে ইসরায়েলে ঢুকে পড়ে হামাসের হাজারো সশস্ত্র যোদ্ধা। তাদের হামলায় অন্তত ১ হাজারের বেশি ইসরায়েলি নিহত হন। অনেকে নিখোঁজ রয়েছেন। কয়েকজন সামরিক কর্মকর্তাসহ বেসামরিক নাগরিকদের ধরে গাজায় জিম্মি করেছে বলে দাবি করেছে উভয়পক্ষ। হামাস হঠাৎ কেন এই হামলা চালালো বিষয়টি এখনও স্পষ্ট নয়।
ফিলিস্তিনিদের ওপর বছরের পর বছর দমন-পীড়ন, হত্যা ও আগ্রাসনের প্রতিবাদেই এই হামলা হতে পারে বলে ধারণা করছেন বিশ্লেষকরা। সূত্র: সিএনএন
একুশে সংবাদ/ব.হ.প্র/জাহা
আপনার মতামত লিখুন :