AB Bank
ঢাকা বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

টেইলর সুইফটকে সন্তান উপহার দিতে চাইলেন ইলন মাস্ক


Ekushey Sangbad
আন্তর্জাতিক ডেস্ক
০১:০৭ পিএম, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
টেইলর সুইফটকে সন্তান উপহার দিতে চাইলেন ইলন মাস্ক

মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডেমোক্র্যাটিক প্রার্থী কমলা হ্যারিসকে ভোট দেওয়ার কথা জানিয়েছেন জনপ্রিয় পপ স্টার টেইলর সুইফট। এর পরপরই তাকে সন্তান উপহার দিতে চেয়েছেন বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ধনী ও টেসলার সিইও ইলন মাস্ক।বুধবার নিজের ইনস্টাগ্রাম আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে টেইলর সুইফট কমলার প্রতি তার সমর্থনের কথা জানান। ঐ পোস্টে টেইলর সুইফট বলেন, আমি ২০২৪ এর প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে কমলা হ্যারিস ও টিম ওয়ালজের সমর্থনে আমার ভোট দেব।

টেইলর সুইফট আরো বলেন, আমি কমলাকে ভোট দিচ্ছি, কারণ তিনি অধিকারের জন্য লড়াই করেন। আমি বিশ্বাস করি, তাদের (মার্কিন নাগরিকদের) চ্যাম্পিয়ন করার জন্য একজন যোদ্ধার প্রয়োজন। কমলা অবিচল ও প্রতিভাধর। আমার বিশ্বাস, আমরা যদি শান্তিপূর্ণভাবে পরিচালিত হয়, তাহলে দেশের জন্য আরো অনেক কিছু অর্জন করতে পারব।

এদিকে, সুইফটের এই পোস্টের পর ইলন মাস্ক এক্স-এ (সাবেক টুইটার) একটি পোস্ট শেয়ার করেন। সেখানে তিনি টেইলর সুইফটকে ‘চাইল্ডলেস ক্যাট লেডি’ বলে উল্লেখ করেছেন। ট্রাম্পের ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স অনেক আগে সন্তানহীন নারীদের উপহাস করতে এ ‘চাইল্ডলেস ক্যাট লেডি’ ব্যবহার করেছিলেন।

পোস্টে ইলন মাস্ক আরো লিখেছেন, ভালোই টেইলর... তুমি জিতেছো... আমি তোমাকে একটি সন্তান উপহার দেব ও তোমার বিড়ালদের জীবন দিয়ে পাহারা দেবো।

এদিকে, আসন্ন নির্বাচনে সুইফট ছাড়াও গায়ক জন লেজেন্ড, অলিভিয়া রদ্রিগো, অভিনেতা জর্জ ক্লুনি এবং পরিচালক স্পাইক লি–এর মতো তারকারা কামালা হ্যারিসকে সমর্থন জানিয়েছেন। আর ট্রাম্পকে সমর্থনের কথা জানিয়েছেন সাবেক কুস্তিগীর হাল্ক হোগান, টিভি তারকা অ্যাম্বার রোজ এবং ধনকুবের ইলন মাস্কের মতো ব্যক্তিরা।

চলতি বছরের জুলাইয়ে নির্বাচন থেকে সরে গিয়ে ভাইস প্রেসিডেন্ট কমালা হ্যারিসকে সমর্থন দেন বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। মূলত এরপর থেকেই ডেমোক্র্যাটিক ও রিপাবলিকান, উভয় দলকেই নিজ নিজ প্রার্থীর পক্ষে জোরালো প্রচারণা চালাতে দেখা যাচ্ছে।

সূত্র: ডেইলি মেইল


 

একুশে সংবাদ/ এস কে

 

 

 

 

 

 

 

Link copied!