AB Bank
ঢাকা রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

বিচারপতিরা কি কারনে বিব্রতবোধ করেন, প্রশ্ন আসিফ নজরুলের


Ekushey Sangbad
নিজস্ব প্রতিবেদক
০৮:০৩ পিএম, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
বিচারপতিরা কি কারনে বিব্রতবোধ করেন, প্রশ্ন আসিফ নজরুলের

সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারকদের উদ্দেশে আইন উপদষ্টো অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, বিচারপতিদের কাছে মানুষ বিচার চাইতে আসে। তারা বিব্রতবোধ করেন। কেন বিব্রতবোধ করেন আপনি? বিব্রতবোধ করবেন যখন আপনার ভাই-বোন বিচার চাইতে আসে- তখন। বিচারপ্রার্থী মানুষ কোথাও বিচার না পেয়ে আপনার কাছে এসেছে। আপনি কীভাবে বিব্রতবোধ করেন?

শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) সুপ্রিম কোর্টের মূল ভবনের ইনার গার্ডেনে প্রধান বিচারপতির অভিভাষণ অনুষ্ঠানে বিশেষ অথিতির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় তিনি ঢালাও মামলা এবং বিচার বিভাগকে ব্যবহার করে মানুষকে হয়রানি থেকে বের হওয়ার কথা বলেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ, সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতি, বিচার বিভাগ সংস্কার সংক্রান্ত কমিশনের চেয়ারম্যান আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি শাহ আবু নাঈম মমিনুর রহমান, অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান ও অধস্তন আদালতের বিচারকবৃন্দ।

উপদেষ্টা বলেন, আপনারা বর্তমান প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের আর্জি গ্রহণ করতে বিব্রতবোধ করেছিলেন। কেন করেছিলেন। আপনার এটা দায়িত্ব না? আপনার এটা সাংবিধবানিক দায়িত্ব না? আপনি শুনে (শুনানি গ্রহণ করে) রিজেক্ট করে দেন। সমস্যা নেই। আপনি শুনবেনই না। আপনাদের সুনাম কিছু বিচারপতির কারণে ক্ষুণ্ন হয়েছে। এগুলো আর কইরেন না। মানুষ বোকা না। মানুষের বিচার বুদ্ধি আছে।

ঢালাও মামলার বিষয়ে ড. আসিফ নজরুল বলেন, ফ্যাসিস্ট সরকার গায়েবি মামলা ও ঢালাও মামলার কালচার শুরু করেছিলো। আমরা সেটা থেকে বের হতে চাই। অনেকের বিরুদ্ধে ঢালাও মামলা হয়ে গেছে।

ন্যায় বিচার নিয়ে আইন উপদষ্টো বলেন, আমরা প্রকৃত ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করতে চাই। আমরা ঢালাও মামলা, বিচার বিভাগকে ব্যবহার করে মানুষকে হয়রানি করা, মানুষের জীবন জীবিকাকে নিশ্চিহ্ন করা, মানুষের ক্রমাগত ক্ষত, ক্রোধ, কোন্দল সৃষ্টি করা থেকে আমরা বের হতে চাই।

 

একুশে সংবাদ/বিএইচ

Link copied!