জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বলেছেন, কৃষকের উৎপাদন খরচ, কোল্ডস্টোরেজ ভাড়া, পরিবহন ব্যয়; সবকিছু মিলিয়ে আলুর কেজি কোনোভাবেই ৩৫ টাকার বেশি হওয়া উচিত নয়।
মঙ্গলবার (১২ সেপ্টেম্বর) সকালে আলুর মূল্য স্বাভাবিক রাখতে ভোক্তা অধিদপ্তরে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন তিনি।
দাম নিয়ন্ত্রণে আগামীকাল থেকে কোল্ড স্টোরেজসহ পাইকারি ও খুচরা বাজারে সমন্বিত অভিযান পরিচালনা করার হুঁশিয়ারিও দেন তিনি।
এ সময় কৃষি বিপণন ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা বলেন, ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৪ লাখ ৫৫ হাজার হেক্টর জমিতে আলুর আবাদ হয়েছে ১ কোটি ৪ লাখ ৩১ হাজার ৭০০ টন।
কর্মকর্তারা বলেন, কোল্টস্টোরেজে এখনো আলুর মজুত আছে ২৪ লাখ ৯২ হাজার টন। সুতরাং আলুর দাম বাড়ার কোনো কারণ নেই। তাদের সাথে একমত পোষণ করে ট্যারিফ কমিশনও।
তবে, কোল্ডস্টোরেজ মালিকরা বলছে, আলুর উৎপাদন নিয়ে সরকারের নানা দপ্তরের দেওয়া তথ্য সঠিক নয়।
একুশে সংবাদ/ন.ট.প্র/জাহা
আপনার মতামত লিখুন :