উপকূলের দিকে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মিধিলি। এর প্রভাত সারাদেশে বৃহস্পতিবার রাত থেকেই শুরু হয়েছে ঝড়োবৃষ্টি।
বাংলাদেশ আবাহওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় ‘মিধিলি’ খুলনা ও বরিশালের মাঝখান দিয়ে উপকূল অতিক্রম করবে। ঘূর্ণিঝড়ের কেন্দ্রটি পটুয়াখালীর খেপুপাড়ার কাছ দিয়ে যাবে। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে উপকূলীয় জেলাসমূহ ছাড়াও সারাদেশে বৃহস্পতিবার থেকে বৃষ্টি হচ্ছে।
ঘূর্ণিঝড় মিধিলি’র প্রভাবের কারণে সারাদেশে সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)।
শুক্রবার (১৭ নভেম্বর) সকালে বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান কমডোর আরিফ আহমেদ মোস্তফা এ ঘোষণা দেন। তিনি বলেন, সমুদ্রবন্দরগুলোতে ৭ ও ৬ নম্বর বিপৎসংকেত জারির পর আমরা সারাদেশে লঞ্চ চলাচল বন্ধ করে দিয়েছি। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত লঞ্চ চলাচল বন্ধ থাকবে।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সচিবালয়ে ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি বাস্তবায়ন বোর্ডের সভা শেষে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান জানিয়েছেন, ঘূর্ণিঝড়টি বরগুনা, পটুয়াখালী, পিরোজপুর, ভোলা, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ফেনী, সাতক্ষীরা, খুলনা, বাগেরহাট ও চট্টগ্রাম উপকূলে আঘাত হানতে পারে।
একুশে সংবাদ/এএইচিবি/এস কে
আপনার মতামত লিখুন :