AB Bank
ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ১০ আশ্বিন ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

দৃষ্টি প্রতিবন্ধকতা ও অন্ধত্বের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নেতৃত্বে থাকবে বাংলাদেশ


Ekushey Sangbad
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক
১২:৩৬ পিএম, ২৮ মে, ২০২৪
দৃষ্টি প্রতিবন্ধকতা ও অন্ধত্বের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নেতৃত্বে থাকবে বাংলাদেশ

ফাইল ফটো

বিশ্বব্যাপী দৃষ্টি প্রতিবন্ধকতা ও অন্ধত্বের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বাংলাদেশ নেতৃত্বের ভূমিকা পালন করে যাবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘ইউনাইটেড নেশনস গ্রুপ অব ফ্রেন্ডস অন ভিশনের কো-চেয়ার হিসেবে বাংলাদেশ জাতিসংঘের দৃষ্টিবিষয়ক বিশেষ দূত নিয়োগ ও ২০২৬ সালে বিশ্ব চক্ষু স্বাস্থ্য সম্মেলনের আয়োজন সমর্থন করে।’

স্থানীয় সময় গতকাল সোমবার দুপুরে আমেরিকান ইউনিভার্সিটি অব অ্যান্টিগুয়ার মিলনায়তনে ক্যারিবীয় দ্বীপরাষ্ট্র অ্যান্টিগুয়া ও বারবুডার রাজধানী সেন্ট জনসে জাতিসংঘ আয়োজিত ‘ক্ষুদ্র দ্বীপ উন্নয়নশীল রাষ্ট্রের চতুর্থ সম্মেলন’–এর ফাঁকে ‘সর্বজনীন চক্ষুসেবা’ শীর্ষক এক আলোচনায় এ কথা বলেন তিনি। এই আলোচনার আয়োজন করে জাতিসংঘের গ্রুপ অব ফ্রেন্ডস অন ভিশন

পররাষ্ট্রমন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে বিশ্বব্যাপী চোখের চিকিৎসার উন্নতিতে ২০২১ সালে ‘সবার জন্য দৃষ্টি’ বিষয়ে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ঐতিহাসিক প্রস্তাব গ্রহণ করার ক্ষেত্রে অ্যান্টিগুয়া ও বারবুডা এবং আয়ারল্যান্ডের সঙ্গে বাংলাদেশের নেতৃত্ব দেওয়ার কথা তুলে ধরেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অর্থনৈতিক-সামাজিক ও বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সাফল্য ও বিস্ময়কর অগ্রগতির কথা তুলে ধরে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী দেশে ২০০টি কমিউনিটি আই সেন্টার প্রতিষ্ঠা করেছেন। ২০২৯ সাল নাগাদ আরও ২৫০টি সেন্টার প্রতিষ্ঠা করার পরিকল্পনা রয়েছে।

‘শুধু তা–ই নয়, প্রধানমন্ত্রীর ফ্ল্যাগশিপ উদ্যোগে দেশব্যাপী ১৪ হাজার ৫০০ কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে চোখের প্রাথমিক যত্ন ও চিকিৎসা পরিষেবা প্রদান করা আমাদের দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার অংশ,’ বলেন হাছান মাহমুদ।

আলোচনায় হাছান মাহমুদ বিশ্বব্যাপী দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের সরকারি অবকাঠামোগুলোতে প্রবেশের সুযোগ নিশ্চিত করা, তাঁদের শিক্ষা উপকরণের উন্নয়ন এবং ডিজিটাল সাক্ষরতা প্রশিক্ষণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

স্বাগতিক দেশ অ্যান্টিগুয়া ও বারবুডার পররাষ্ট্র, কৃষি ও বাণিজ্যমন্ত্রী শেত গ্রিন, জাতিসংঘে আয়ারল্যান্ডের স্থায়ী প্রতিনিধি ফারগাল মিথেন, পর্তুগালের স্থায়ী প্রতিনিধি পলা জাকারিয়াস, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরিচালক ওয়ার্নার ওবারমায়ার প্রমুখ আলোচনায় বক্তব্য দেন।

 

একুশে সংবাদ/স.ট.প্র/জাহা

 

Link copied!