AB Bank
ঢাকা মঙ্গলবার, ০১ অক্টোবর, ২০২৪, ১৬ আশ্বিন ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

অপরাধ নিয়ন্ত্রণে ইন্টেলিজেন্স সংগ্রহের কাজটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ: ডিএমপি কমিশনার


Ekushey Sangbad
নিজস্ব প্রতিবেদক
০২:২২ পিএম, ১ অক্টোবর, ২০২৪
অপরাধ নিয়ন্ত্রণে ইন্টেলিজেন্স সংগ্রহের কাজটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ: ডিএমপি কমিশনার

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার মো. মাইনুল হাসান বলেছেন, পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে আমাদের সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সবাইকে সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে।

গত সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) রাজারবাগে বাংলাদেশ পুলিশ অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত ডিএমপির আগস্ট ও সেপ্টেম্বরের মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।

ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘আমরা একটি ক্রান্তিকাল পার হয়ে বর্তমান অবস্থায় এসেছি। এটি আপনাদের সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় সম্ভব হয়েছে। পুলিশের দায়িত্ব ও কর্তব্য কী এবং আমরা কীভাবে কাজ করবো, সে বিষয়ে উপস্থিত সবার অভিজ্ঞতা রয়েছে। থানার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো, সমাজে অপরাধ যাতে না হয় সে জন্য প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেওয়া, অপরাধের সঠিক কারণ নির্ণয়, অপরাধীকে আইনের আওতায় নিয়ে আসার জন্য তদন্ত ও অনুসন্ধান করা।

মামলা নিষ্পত্তি ও মুলতবি ওয়ারেন্ট তামিলের ওপর গুরুত্বারোপের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘মামলার ক্ষেত্রে অযথা বিলম্ব না করে দ্রুত নিষ্পত্তি করতে হবে। অপরাধ নিয়ন্ত্রণে ইন্টেলিজেন্স সংগ্রহের কাজটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সাধারণ মানুষের কাছে না গেলে ইন্টেলিজেন্স পাওয়া যাবে না। তথ্য পাওয়ার জন্য নাগরিকদের কাছে যেতে হবে ও তাদের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়াতে হবে।

মাইনুল হাসান বলেন, ‘থানা এলাকার অপরাধের ধরন বিশ্লেষণ করে অপরাধ নিয়ন্ত্রণে দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে। অপরাধ পর্যালোচনা সভায় প্রদত্ত নির্দেশনা যথাযথভাবে পালন করতে হবে।

সভায় উপস্থিত ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের উদ্দেশে অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন) ফারুক আহমেদ বলেন, ‘পুলিশের ভাবমূর্তি রক্ষায় থানার অবদান খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যে থানা আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও অপরাধ নিয়ন্ত্রণে সফল হবে, সে থানার ওপর জনসাধারণের ততবেশি আস্থা তৈরি হবে। প্রত্যেককে যার যার অবস্থান থেকে অর্পিত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করতে হবে। পরিবর্তনের অংশীদার হতে হবে সবাইকে।

পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) মো. ইসরাইল হাওলাদার বলেন, ‘সামনে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা। তারা যাতে নির্বিঘ্নে পূজা উদযাপন করতে পারেন, সে জন্য এখন থেকেই সবাইকে সতর্ক অবস্থায় দায়িত্ব পালন করতে হবে। সিনিয়র অফিসাররা পূজা মণ্ডপ পরিদর্শন করবেন এবং কমিটির লোকজনের সঙ্গে কথা বলবেন। অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এড়াতে সর্বদা সতর্ক থাকতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘স্বাভাবিক পুলিশিংয়ের জন্য আমাদের কাজে গতি বাড়াতে হবে। অস্ত্র ও মাদক উদ্ধারে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করতে হবে।

অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) রেজাউল করিম মল্লিক বলেন, ‘বর্তমানে অন্তবর্তী সরকারের অধীনে আমরা কাজ করছি। সরকারের নির্দেশ মেনে সর্বাত্মক সহযোগিতা করতে হবে। ডিএমপি কমিশনারের নেতৃত্বে মহানগরবাসীর আস্থা অর্জনে সবাইকে আন্তরিকতার দায়িত্ব পালন করতে হবে।

সভায় আগস্ট ও সেপ্টেম্বর মাসের ভালো কাজের স্বীকৃতি হিসেবে বিভিন্ন বিভাগের অফিসার ও ফোর্সদের পুরস্কৃত করেন ডিএমপি কমিশনার।

 


একুশে সংবাদ/ই/প/এন

 

 


 

Link copied!