AB Bank
ঢাকা শুক্রবার, ২২ নভেম্বর, ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

চোখের জলে বিদায় ও বিষাদের ধ্বনি


Ekushey Sangbad
নিজস্ব প্রতিবেদক
০৩:২৯ পিএম, ১৩ অক্টোবর, ২০২৪
চোখের জলে বিদায় ও বিষাদের ধ্বনি

প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হতে চলেছে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা। মণ্ডপে মণ্ডপে বিদায় ও বিষাদের ধ্বনি বাজছে। এরইমধ্যে রোববার (১৩ অক্টোবর) দুপুরের পর থেকে ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে প্রতীমা বিসর্জন শুরু হয়েছে।

রোববার সন্ধ্যা সাতটার মধ্যে প্রতিমা বিসর্জন দেয়ার সময় বেঁধে দিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এ বছর ঢাকার ১১টি স্থানে প্রতিমা বিসর্জন দেয়া যাবে। সেই স্থানগুলো হলো, লালবাগের ওয়াইজ ঘাট, লালকুঠি ঘাট, ওয়ারীর পোস্তগোলা শ্মশান ঘাট, আলমগঞ্জ ঘাট, শীতলক্ষ্যা নদীর ঘাট ও বালু নদের ঘাট, উত্তরার আশুলিয়ার বিআইডব্লিউটিএ ঘাট, রায়েরবাজার, মিরপুর আমিনবাজার ব্রিজের উত্তর পাশ, মতিঝিলের শ্রীশ্রী বরদেশ্বরী কালীমাতা মন্দিরের পাশের পুকুর এবং মতিঝিলের মান্ডা আমিন মোহাম্মদ লেক।

এবছর রাজধানীতে প্রতিমা বিসর্জন শোভাযাত্রার সম্ভাব্য রুট হলো: ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দির থেকে বের হয়ে পলাশী মোড়-জগন্নাথ হল-কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার-দোয়েল চত্বর-হাইকোর্ট বটতলা-সরকারি কর্মচারী হাসপাতাল-পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স-নগর ভবন-গোলাপশাহ মাজার-বঙ্গবন্ধু স্কয়ার-গুলিস্তান-নবাবপুর লেভেল ক্রসিং-নবাবপুর রোড-মানসী হল ক্রসিং-রথখোলার মোড়-রায়সাহেব বাজার মোড়-শাঁখারিবাজার-জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়-সদরঘাট বাটা ক্রসিং-পাটুয়াটুলী মোড়-সদরঘাট টার্মিনাল মোড় হয়ে ওয়াইজঘাটে গিয়ে শেষ হবে।

ঢাকা মহানগর পুলিশ জানায়, বিজয়া শোভাযাত্রা ও প্রতিমা বিসর্জনকে ঘিরে বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। রাজধানীর ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দির, পলাশী মোড় ও বাহাদুর শাহ পার্ক এলাকায় কন্ট্রোলরুম স্থাপন করা হয়েছে। তাছাড়া, কয়েকটি স্থানে ওয়াচ টাওয়ার বসানো হয়েছে। এছাড়া পুলিশের বেশকয়েকটি বিশেষায়িত ইউনিটও নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছে বলেও জানানো হয়।

এর আগে, দশমীর দিনে মণ্ডপে মণ্ডপে দেবী দুর্গাকে সিঁদুর দেয়ার মাধ্যমে সিঁদুর খেলায় মাতেন হিন্দু ধর্মালম্বীরা। ভক্তরা জানান, দেবীদূর্গার কাছে বিশ্বের সকল অশুভ শক্তির পরাজয় এবং সবার জীবনে শান্তির প্রার্থনা করেছেন তারা।

হিন্দু ধর্মের বিশ্বাস অনুযায়ী, প্রতি শরতে কৈলাস ছেড়ে কন্যারূপে মর্ত্যলোকে আসেন দেবীদুর্গা। তার এই ‘আগমন ও প্রস্থানের’ মধ্যে আশ্বিন মাসের শুক্লপক্ষের ষষ্ঠী থেকে দশমী তিথি পর্যন্ত পাঁচ দিন চলে দুর্গোৎসব।

 

একুশে সংবাদ/বিএইচ

Link copied!