ইসলামী ব্যাংকের সাবেক ডিএমডিসহ ২০ কর্মকর্তাকে দুদকে তলব

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির সাবেক উপব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) মিফতাহ উদ্দিনসহ ২০ কর্মকর্তাকে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ অনুসন্ধানে তলব করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

চট্টগ্রামভিত্তিক ইউনাটেড সুপার ট্রেডার্সসহ অন্যান্য ক্ষেত্রে অনিয়মের মাধ্যমে অর্থ আত্মসাতের বিষয়ে বক্তব্য এবং সাক্ষ্য দিতে তাদের তলব করা হয়েছে। আগামী ২০ থেকে ২৩ অক্টোবর দুদকের সেগুনবাগিচা প্রধান কার্যালয়ে উপস্থিত থেকে তথ্য দিতে বলা হয়েছে তাদের।

এ সময় চট্টগ্রামের চাকতাই শাখার গ্রাহক মেসার্স মুরাদ এন্টারপ্রাইসের ঋণের যাবতীয় কাগজপত্র এবং অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের জাতীয় পরিচয়পত্র ও পাসপোর্টের সত্যায়তি কপি সঙ্গে রাখতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) বরাবর চিঠি দিয়েছেন দুদকের উপ-পরিচালক ও তদন্ত দলের প্রধান মো. ইয়াসির আরাফাত।

দুদকে তলব করা কর্মকর্তারা হলেন, ইসলামী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের ডিএমডি মিফতাহ উদ্দিন আহমেদ, এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট (ইভিপি) মিয়া মো. বরকত উল্লাহ, ইভিপি মোহাম্ম ইয়াকুব আলী, এসএভিপি মোহাম্মদ মমতাজ উদ্দিন চৌধুরী, ইভিপি মোহাম্মদ সিরাজুল আলম, ভিপি মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান সরকার, চট্টগ্রামের চাকতাই শাখার সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার (এসপিও) খাজা মোহাম্মদ খালেদ, মোহাম্মদ আলী আসগর, এসএভিপি আমান উল্লাহ, এসপিও সরওয়ার কামাল, এসপিও মোহাম্মদ বরকত উল্লাহ, জুনিয়র অফিসার সিরাজ, পিন্সিপাল অফিসার (পিও) নাহিদ আঞ্জুমান সুমী, জুনিয়র অফিসার মো. ইশতিয়াক জকি, সিনিয়ার অফিসার মো. আশরাফ, সিনিয়র অফিসার জোনায়েদ হোসাইন, সিনিয়র অফিসার সাহাদাত হোসাইন, জুনিয়ার অফিসার মো. কলিম উল্লাহ চৌধুরী, সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার মো. আশরাফ উদ্দিন ও এসপিও ইফতিখার সাদী রিপন।

এসব কর্মকর্তাদের সকাল সাড়ে ১০ থেকে দুপুর ১টার মধ্যে নির্ধারিত সময়ে উপস্থিত থেকে লিখিত বক্তব্য, প্রমাণ এবং অন্যান্য তথ্য দিতে বলা হয়েছে অনুসন্ধান দলের সদস্যদের।

একুশে সংবাদ/বিএইচ