AB Bank
ঢাকা মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

লিটনের ফিফটির পরও কুমিল্লার হার


Ekushey Sangbad
ক্রীড়া প্রতিবেদক
০৫:২০ পিএম, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
লিটনের ফিফটির পরও কুমিল্লার হার

বড় সংগ্রহ গড়েছিল সিলেট স্ট্রাইকার্স। সেই রান তাড়ায় লিটন দাসের ব্যাটে ভালোভাবেই এগোচ্ছিল ছিল কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। তবে ইনিংসে মাঝের ওভারগুলোতে লাগাম টেনে ধরে সিলেট। জনসন চার্লস-মঈন আলিরা ব্যর্থ হলে প্রয়োজনীয় রান আর বলের মধ্যে ব্যবধান বাড়ে। লিটন দাস-আন্দ্রে রাসেল চেষ্টা করেছেন, তবে সেই সমীকরণ মেলাতে পারেননি।জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে আগে ব্যাট করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ১৭৭ রান সংগ্রহ করে সিলেট। জবাবে ব্যাট করতে নেমে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৬৫ রানে থামে কুমিল্লা। সিলেটের জয় ১২ রানে।

লক্ষ্য তাড়ায় শুরুতেই হোঁচট খায় কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। দলটির হয়ে ইনিংস উদ্বোধনে নামেন ইমরুল কায়েস ও লিটন দাস। ভয়ংকর হয়ে ওঠার আগেই এ জুটিতে আঘাত হানেন সামিত প্যাটেল।ম্যাচের দ্বিতীয় ওভারে প্যাটেলের ওপর চড়াও হতে গিয়ে কেনার লুইসের তালুবন্দী হন কায়েস। আউট হওয়ার আগে ৩ রান করেন তিনি। 

পরে বাইশ গজে আসেন তাওহীদ হৃদয়। তবে অতি-আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করতে গিয়ে দ্রুতই সাজঘরে ফেরেন তিনি। জাতীয় দলের সতীর্থ তানজিম সাকিবের বলে আরিফুলকে ক্যাচ দেন হৃদয় (১৭)।তবে শুরুর চাপ সামলে জনসন চার্লসকে সঙ্গে নিয়ে দলীয় ইনিংস এগিয়ে নিতে থাকেন লিটন। চার্লস নিজের ছায়া হয়ে থাকলেও ব্যাট হাতে লড়াই চালিয়ে যান লিটন।

১৬তম ওভারে চার্লসের বিদায়ে ভেঙে যায় তাদের ৭৯ রানের জুটি। পরে উইকেটে আসেন আন্দ্রে রাসেল। তাকে সঙ্গে নিয়ে দলকে জয় উপহার দেওয়ার চেষ্টা করেন কুমিল্লা দলপতি। কিন্তু তাতে ব্যর্থই হয়েছেন লিটন।

সেঞ্চুুরির পথে এগোতে থাকা লিটনকে বোল্ড করেন সাকিব। এতে ৮৫ রানে সাজঘরে ফেরেন এ ব্যাটার। তার বিদায়ে ম্যাচ থেকে ছিটকে যায় কুমিল্লা। শেষদিকে স্রেফ হারের ব্যবধান কমিয়েছেন আন্দ্রে রাসেল।

এর আগে টস জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন সিলেট স্ট্রাইকার্স অধিনায়ক মোহাম্মদ মিঠুন। দলটির হয়ে ইনিংস উদ্বোধনে নামেন কেনার লুইস ও জাকির হাসান। এ দুজনের ব্যাটে উড়ন্ত শুরু পায় দলটি।

ম্যাচের ষষ্ঠ ওভারে জাকির হাসানকে সাজঘরে ফেরান সুনীল নারিন। আউট হওয়ার আগে ১৮ করেন তিনি। এরপর ক্রিজে আসেন নাজমুল হোসেন শান্ত। তার সঙ্গে ২৭ রানে জুটি গড়েন লুইস। মুশফিক হাসানের বলে জনসন চার্লসের তালুবন্দী হন লুইস। এতে ভেঙে যায় তাদের জুটি।

পরে ক্রিজে আসেন ইয়াসির রাব্বি। এরপরেই উইকেট বিলিয়ে দেন শান্ত (১২)। ব্যাট হাতে ব্যর্থ হয়েছেন রাব্বিও (২)। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে চাপে পড়েছে সিলেট। এতে ম্যাচ নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে কুমিল্লা। তবে চাপ সামলে মোহাম্মদ মিথুনের সঙ্গে বড় জুটি গড়েন বেনি হাওয়েল।

ধ্বংস্তূপে দাঁড়িয়ে ৭৭ রানের জুটি গড়েন মিথুন-হাওয়েল। তবে মিথুনের (২৮) বিদায়ে ভেঙে যায় তাদের জুটিটি। সঙ্গীকে হারালেও ব্যাট হাতে তাণ্ডব চালিয়ে যান হাওয়েল।ম্যাচের শেষ পর্যন্ত ৩১ বলে ৬২ রানে অপরাজিত ছিলেন হাওয়েল। তার ব্যাটে ভর করেই ১৭৭ রান থামে সিলেটের ইনিংস। কুমিল্লার হয়ে সর্বোচ্চ দুটি করে উইকেট শিকার করেন রিশাদ ও নারিন।

একুশে সংবাদ/এস কে 

Link copied!