ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে ৩০ ম্যাচ খেলে চেলসির জয় মাত্র ১২টি আর ড্র ৮ ম্যাচে। এতে ৪৪ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট তালিকার নবম স্থানে আছে তারা। তবে ভিন্ন একটি কারণে আলোচনায় রয়েছে সাবেক চ্যাম্পিয়নরা।এজেন্ট ও মধ্যস্থতাকারী ফি বাবদ ট্রান্সফার চুক্তিতে ৭৫ মিলিয়ন পাউন্ডেরও বেশি ব্যয় করেছে চেলসি। ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের এক পরিসংখ্যানে এ তথ্য জানা গেছে।
পরিসংখ্যান অনুযায়ী, চলতি বছরের ১ ফেব্রুয়ারির আগ পর্যন্ত গত এক বছরে প্রিমিয়ার লিগের ক্লাবগুলো এ খাতে সর্বমোট ৪০৯.৫৯ মিলিয়ন পাউন্ড ব্যয় করেছে। যার মধ্যে চেলসির ব্যয় সর্বোচ্চ। ২০২২-২৩ মৌসুমের তুলনায় এই ব্যয়ের পরিমাণ বেড়েছে প্রায় ৩১৮.২ মিলিয়ন পাউন্ড।
গত দুই ট্রান্সফার মার্কেটে মোয়েসিস কেইসেডো, ক্রিস্টোফার এনকুকু, রোমেও লাভিয়া, নিকোলাস জ্যাকসন ও কোল পালমারকে দলে ভেড়াতে চেলসি এজেন্ট ফি বাবদ ৭৫,১৪০,৪৫২ পাউন্ড ব্যয় করে এই তালিকায় শীর্ষে রয়েছে।
যদিও এই অর্থ ব্যয় করেও মরিসিও পচেত্তিনোর দল প্রিমিয়ার লিগে সফল হতে পারেনি। লিভারপুল দলের কাছে লিগ কাপের ফাইনালে হেরেছে তারা।
এর আগের বছর তালিকায় এজেন্ট ফি ব্যয় বাবদ শীর্ষে ছিল ম্যানচেস্টার সিটি। এবার ৬০.৬৩ মিলিয়ন পাউন্ড ব্যয় করে তারা দ্বিতীয় স্থানে নেমে গেছে। এই খাতে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ব্যয় করেছে ৩৪.০৫ মিলিয়ন পাউন্ড।
অন্যদিকে, লিভারপুল ও আর্সেনাল ব্যয় করেছে যথাক্রমে ৩১.৫০ মিলিয়ন ও ২৪.৭৬ মিলিয়ন পাউন্ড। গত বছর প্লে-অফ খেলে প্রিমিয়ার লিগে উন্নীত লুটন সর্বনিম্ন ২.০২ মিলিয়ন পাউন্ড ব্যয় করেছে।
একুশে সংবাদ/এস কে
আপনার মতামত লিখুন :