AB Bank
ঢাকা শুক্রবার, ২২ নভেম্বর, ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

উল্লাপাড়ায় বন্দরের গুদামে নতুন পাট


উল্লাপাড়ায় বন্দরের গুদামে নতুন পাট

সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় হাটগুলোয় নতুন পাট কেনাবেচা শুরু হয়েছে। ব্যবসায়ীরা বিভিন্ন হাট থেকে পাট কিনে উপজেলা সদরের পাট বন্দরে আনছেন। এখান থেকে দেশের বিভিন্ন এলাকার মিলে পাট বিক্রি করা হচ্ছে। এলাকার হাটগুলোয় এক মণ তোষা পাট সর্বোচ্চ দুই হাজার আটশো টাকা আর কেনাফ মেছতা তিন হাজার ছয়শো টাকা মণ দরে কেনাবেচা হচ্ছে বলে জানা গেছে।

 

উপজেলা কৃষি অফিস থেকে জানানো হয় এবারের মৌসুমে সরকারী লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ২০ হেক্টর বেশী মোট ১ হাজার ৬২০ হেক্টর পরিমাণ জমিতে পাট চাষ হয়েছে।

 

কৃষি অফিস থেকে ৪ শ ৭০ জন কৃষককে কৃষি প্রণোদনায় পাট বীজ দেওয়া হয়। কৃষি প্রণোদনার বীজে মোট প্রায় ৪ শ ৭০ বিঘা জমিতে কৃষকেরা পাট ফসলের আবাদ করেছেন। এরই মধ্যে আবাদের বেশী পরিমাণ জমির পাট ফসল কাটা হয়েছে। কৃষকের ঘরে নতুন পাট উঠেছে।

 

উল্লাপাড়া উপজেলা সদরের পাট বন্দরে গিয়ে দেখা গেছে গুদামে হাট থেকে কেনা পাট গুদামে নামানো হচ্ছে।

 

প্রতিবেদককে একাধিক ব্যবসায়ী বলেন উল্লাপাড়া উপজেলার হাটগুলো ছাড়াও অন্য উপজেলা এলাকার কয়েকটি হাট থেকে পাট কেনা হয়। পাবনার বেড়া , শাহজাদপুরের তালগাছি হাট থেকে কেনা পাট ব্যবসায়ীরা উল্লাপাড়া পাট বন্দরে আনেন। উল্লাপাড়া উপজেলা সদরের হাটে সপ্তাহের দুদিন শুক্রবার ও সোমবার বিপুল পরিমাণ পাট কেনাবেচা হয়। পাট বন্দরের ব্যবসায়ী মজনু মিয়া জানান তোষা পাট মণ প্রতি ২ হাজার চারশো টাকা থেকে ২ হাজার আটশো টাকা ও কেনাফ মেছতা ৩ হাজার চারশো টাকা থেকে ৩ হাজার ছয়শো টাকা মণ দরে কেনাবেচা হচ্ছে।

 

তিনিসহ আরো কজন ব্যবসায়ী বিভিন্ন হাট থেকে এ দামে পাট কিনছেন । ফরিয়া ব্যবসায়ীরা হাটগুলো থেকে পাট কিনে তাদের কাছে এনে বিক্রি করছেন। তিনি এখন সপ্তাহের প্রতিদিন প্রায় তিনশো মণ পাট (এক ট্রাক ) ফরিদপুর মোকামে বিক্রি করছেন বলে জানান । এদিকে পাট বন্দরে পাটের গাইট বাধা শ্রমিকদের একজন রফিকুল ইসলাম, আইনুল হক , মোস্তফা জানান এক গাইট পাটা বাধায় ত্রিশ টাকা পান। তারা দিনে সাড়ে পাচশো থেকে ছয়শো টাকা কাজে আয় করেন।

 

একুশে সংবাদ/সা.স.প্র/জাহা

Link copied!