রাজশাহী-১ (তানোর-গোদাগাড়ী) আসনের সাংসদ জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী আলহাজ্ব ওমর ফারুক চৌধুরী তার নির্বাচনী এলাকার সকল শ্রেণী পেশার জনসাধারণে সাথে মিলেমিশে সৌহার্দ্য সম্প্রীতির রাজনীতির মাধ্যমে এক দৃষ্টান্ত স্হাপন করে দেখিয়ে দিয়েছেন। সততার রাজনীতি কারো আসায় পড়ে থাকেনা, ইচ্ছে শক্তি দৃঢ মনোবল থাকলে যেকোন প্রতিকূলতা মোকাবিলা করে সফল ভাবে কাজ সম্পন্ন করা যায় তা দেখিয়ে দিয়েছেন তানোর-গোদাগাড়ী উপজেলার আপামর জনতাকে এমপি ওমর ফারুক চৌধুরী।
তিনি সম্প্রীতির মাধ্যমে রাজনীতি করতে গিয়ে অনেক প্রতিকূলতার মাঝেও শেখ হাসিনার দিকনির্দেশনা বাস্তবায়নে অক্লান্ত পরিশ্রম করেই চলেছেন শহীদ পরিবারের সন্তান এমপি ওমর ফারুক চৌধুরী। দেশের বিভিন্ন জায়গায় খুন রাহাজানিসহ নানান ঘটনা ঘটে গেলেও তানোর-গোদাগাড়ী উপজেলায় নেই কোন ধরনের হিংসা প্রতিহিংসা, মামলা বাজি, টেন্ডার বাজি,নেই কোন চাঁদাবাজি সবাই শান্তিপূর্ণ ভাবে ব্যবসা বানিজ্য ও নিজ নিজ রাজনীতি করছেন শান্তিতে। যেখানে বিরোধী দলের নেতারা মন্তব্য করে বলছেন, যে যাই বলুক ওমর ফারুক চৌধুরী এমপি না থাকলে দিনেদুপুরে রাহাজানি,লুটপাট শুরু হয়ে যাবে। তিনি এমপি আছেন বলেই সবাই শান্তিতে আছে। কারন আমরা অতীতে দেখেছি তানোরে কতবার রনক্ষেত্র তৈরি হয়েছে। আমাদের একটা বড় দোষ ভালোকে ভালো বলতে পারিনা, আর খারাপ কে খারাপ বলতে চায় না।
তানোর উপজেলা বিএনপি সাবেক সভাপতি ও সরনজাই ইউপি চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হক খান বলেন,আমার দেখা এমপি ওমর ফারুক চৌধুরী বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের অনিয়ম দুর্নীতি দেখেছেন তাকে সঙ্গে সঙ্গে সতর্ক করে সঠিক পথে এনেছেন। হ্যাঁ সাংদের একটা দোষ বলতে পারবে সে মুখের উপর অপরাধী কে সতর্ক বার্তা দেন। আরে এটাই তো ভালো। জানা গেছে, এমপি ওমর ফারুক চৌধুরী তানোর উপজেলার চৌরখৈর গ্রামের মুসলিম সম্ভ্রান্ত জমিদার পরিবারে জন্ম গ্রহন করেন। তিনি রাজশাহী শহর থেকেই লেখাপড়া করেছেন। যে সময় একটি সাইকেল কেনা কষ্টকর ওই সময় ফারুক চৌধুরী গাড়ি নিয়ে যেতেন বিশ্ববিদ্যালয়ে। পড়া লেখা শেষে তিনি ব্যবসা শুরু করেন। আশির দশকে ব্যবসায়ী সফলতার জন্য তিনি সিআইপি হন ।
ওই সময় মাত্র হাতেগোনা সিআইপি ছিলেন দেশে তার মধ্যে বরেন্দ্র পোড়া মাটির সন্তান ওমর ফারুক চৌধুরী ছিলেন একজন । তার পিতা প্রয়াত শহিদ আজিজুল হক চৌধুরী। তাকে স্বাধীনতা যুদ্ধে পাক বাহিনী রাজশাহীর পদ্মার চরে বাবলা বনে নির্মম ভাবে হত্যা করেছিলো। সেই জায়গা এখন বাবলা বোন নামে পরিচিত এবং বাবলা বোন দিবস হিসেবে পালন করা হয়। তার আপন মামা জাতীয় চার নেতার একজন শহিদ এএইচএম কামারুজ্জামান হেনা। তাকেসহ জাতীয় চার নেতাকে ১৯৭৫ সালের ৩রা নভেম্বর দুনিয়ার মধ্যে সবচেয়ে নিরাপদ জায়গা হিসেবে ধরা হয় জেল খানা। কিন্তু বিপদগামী কুচক্রী মহল ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে নির্মম ভাবে হত্যা করে তাদেরকে । তার মামাও তানোর গোদাগাড়ী আসনের সাংসদ ছিলেন এবং কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সভাপতিও ছিলেন।
বর্তমানে শহিদ পরিবারের সন্তান ফারুক চৌধুরীর রাজনৈতিক সফলতা দেখে অনেকের গায়ে জালা ধরেছে। কি ভাবে রাজনীতির মাঠ থেকে দূরে রাখা যায় এবং নানা ভাবে তার গায়ে কালিমা লেপনের জন্য আওয়ামী লীগের বিপদ গামী দলে কোন জায়গা না পাওয়া কিছু স্বার্থ বাজ নেতারা ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছেন।
আর ফারুক চৌধুরী মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দিক নির্দেশনা বাস্তবায়ন করেই চলেছেন। কারন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ভালোই জানান যে এলাকায় বিএনপি জামাতের আখড়া ছিল সেটাকে সাংসদ ফারুক চৌধুরীর সাংগঠনিক দক্ষতায় ছিন্ন ভিন্ন করে দিতে পেরেছেন। আর এটা সম্ভব হয়েছে রাজনৈতিক সদিচ্ছা, সৌহার্দ্য এবং সম্প্রীতির মাধ্যমেই। এজন্য হাজারো অপবাদে কর্নপাত করেন না সাংসদ। কিনা চমৎকার তার রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড। সভায় এলে সবার সঙ্গে হাসিমুখে কথাবার্তা, ছোটদের ও শিক্ষার্থীদের সাথে আলাপ চারিতা থাকে অন্যতম। কি নেই নেতাকর্মীদের নাম ধরে ডেকে খোজ খবর নেওয়া। দারুন এক বিনয়ী রাজনীতি বিদ হয়ে উঠেছেন এই সাংসদ। নেই পদ পদবির লোভ লালসা। সূত্রে জানা যায়, এমপি ফারুক চৌধুরী ২০০১ সালের জাতীয় নির্বাচনে বিএনপির হেভিওয়েট প্রার্থী সাবেক মন্ত্রী প্রয়াত ব্যারিস্টার আমিনুলের সঙ্গে তুমুন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে আগাম রাজনীতির জানান দেন ফারুক চৌধুরী। রাজনীতিতে আশার আগে তিনি রাজশাহী চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি ছিলেন। দলীয় সুত্র জানায়, বিগত ২০০১ সালে প্রথমবারের মত সংসদ নির্বাচনে এসেই বিরোধীদের কপালে ভাজ ফেলে দেয় ফারুক চৌধুরী ।
তিনি নির্বাচনে হেরে দুই উপজেলার গ্রামগঞ্জে হাটিহাটি পাপা করে সংগঠন গড়ে তোলেন। যার কারনেই ২০০৮ সালের নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিএনপির হেভিওয়েট প্রার্থী প্রয়াত ব্যারিস্টার আমিনুল হক পরাজিত করে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। টানা তৃতীয় বারের মত তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে আছেন। তার রাজনৈতিক দক্ষতায় তিনি প্রথমে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক ও পরে জেলা সভাপতি করেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা। শুরু হয় ফারুক চৌধুরীর বিরুদ্ধে নানা ষড়যন্ত্র। তাও আবার নিজ দলের নেতারাই তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করতে গিয়ে মাঠ ছাড়া। অথচ ফারুক চৌধুরী নির্বিঘ্নে সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড ও সরকারের নানা উন্নয়ন কর্মযজ্ঞ চালিয়ে যাচ্ছেন। তানোর উপজেলা থেকে প্রথমবারের মত বরেন্দ্র ভুমি থেকে সংসদে যান ও প্রতিমন্ত্রী হন শহিদ পরিবারের এই সন্তান।
সূত্র মতে, আলহাজ্ব ওমর ফারুক চৌধুরী ব্রিটিশ আমলের জমিদার। তাদের শতশত একর জমি তার নিজ এলাকার জনসাধারণ চাষাবাদ করে থাকেন। তিনি সাংসদ হয়ে বিএনপি জামাতের দূর্গ হিসেবে পরিচিত তানোর গোদাগাড়ীতে তাদের কোন সাংগঠনিক অবস্থানও রাখেন নি। যার প্রমান স্হানীয় নির্বাচন। এসব নির্বাচনে প্রায় জায়গায় আওয়ামী লীগ থেকে জনপ্রতিনিধি হন। পাঁচন্দর ইউপি চেয়ারম্যান ও ইউপি দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল মতিন জানান, বিগত ২০১১ সালের আগে এ পাঁচন্দর ইউপি ছিল বিএনপির অন্যতম ঘাটি। দিনের দিন তাদের অবস্থা এতই নাজুক যে ভালো মানের কর্মী পাওয়াও কষ্টকর। যার প্রমান গত ইউপি ভোটে কৌশলে বিএনপি ধানের শীষ না নিলেও তাদের প্রার্থী ছিল। কিন্তু তাদের তেমন অবস্থান ছিল না আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীর সাথে লড়াই করে আমি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়। এসব কিছু হয়েছে আমাদের রাজনৈতিক অভিভাবক সাংসদ ফারুক চৌধুরীর সাংগঠনিক দক্ষতার কারণে। দেওপাড়া ইউপি নির্বাচিত চেয়ারম্যান বেলাল উদ্দিন সোহেল জানান, একমাত্র ফারুক চৌধুরী এমপি আছেন বলেই গোদাগাড়ীতে বিএনপি জামাতের দূর্গ তছনছ হয়ে গেছে। বিশেষ করে গোদাগাড়ী পৌরসভা জামাত বিএনপির এক প্রকার দূর্গ বলা চলে। সেই পৌরসভায় আওয়ামী লীগের মেয়র। এটা সাংসদের রাজনৈতিক প্রজ্ঞার কারনেই সম্ভব। আমার মত ব্যাক্তি সাংসদের আশীর্বাদে জননেত্রী নৌকা প্রতীক দেয়। উন্নয়নের জন্য বিপুল ভোটের ব্যবধানে জনগন আমাকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেছেন। সাংসদের বাব দাদারা ব্রিটিশ আমলের জমিদার। আর তিনি করবেন দূর্নীতি, এটা হাস্যকর ছাড়া কিছুই না। তাকে একবার বলা হল মাদকের গড ফাদার। তিনি যদি তাই করতেন তাহলে নেত্রী তার উপর আস্হা রাখতেন না। যারা আজ তার বিরুদ্ধে ভুলভাল মিথ্যা বলি ছড়াচ্ছেন আল্লাহ না করুন তিনি এমপি না থাকলে বুঝবে কতধানে কতচাল। তিনি আছেন বলেই আরাম আয়েশে থেকেও ভালো লাগছে না। অথচ অবাক করার বিষয় বিরোধীরা তার বিরুদ্ধে অপপ্রচার করবেন, কিন্ত সাংসদের সৌহার্দ্য সম্প্রীতির রাজনীতির কারনে তারাই সাংসদের সুনাম করেন।
তৃনমুলের নেতাকর্মীরা জানান, আমরা অতীতের কথা মনে রাখিনা, এটা আমাদের বড় একটা ভুল। ফারুক চৌধুরী রাজনীতিতে আসার আগে এসব অঞ্চলে আওয়ামী লীগ করি এমন কথা বলার লোক পাওয়া যায়নি। কিন্তু ফারুক চৌধুরী রাজনীতিতে আসার পর শুধু তানোর গোদাগাড়ী না পুরো জেলায় আওয়ামী লীগ কে ঢেলে সাজিয়েছেন। তানোর গোদাগাড়ীতে স্হানীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগের জনপ্রতিনিধিরা নির্বাচিত হয়েছেন। আজ যারা তাকে নিয়ে কুৎসা রটাচ্ছেন তাদের কে বলব ফারুক চৌধুরীর বিকল্প নেই, তাই সব ভেদাভেদ ভুলে আওয়ামী লীগের স্বার্থে এক হয়ে কাজ করেন। অন্য কেউ সাংসদ হলে ফারুক চৌধুরীর মর্ম বুঝবেন। আগের মুরুব্বিরা বলত শুখে থাকলে নাকি ভুতে কিলায়। এখানকার কিছু সুবিধা বাদী আওয়ামী লীগ শুখে থেকেও টের পাচ্ছেন না। ফারুক চৌধুরী ভেঙ্গে পড়ারমত নেতা না তার বিরুদ্ধে যত ষড়যন্ত্র করবেন তিনি ততো জনপ্রিয়তা অর্জন করবেন।
সাংসদের আস্হাভাজন বিশিষ্ট সমাজ সেবক আবুল বাসার সুজন জানান, ফারুক ভাই কত বড় মনের মানুষ কাছে না গেলে বোঝা যাবেনা। তিনি দেশরত্ন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নৌকা প্রতীকের পক্ষে থাকার কারনেই সুবিধা বাদীরা গায়ে পড়ে দ্বন্দ্ব করছেন। যারা নৌকা প্রতীকের বিরুদ্ধে অবস্থান নেন তারা কেমন আওয়ামী লীগ বুঝে আসেনা। আমিও তানোর পৌরসভার নির্বাচন করার জন্য মনোনয়ন চেয়েছিলাম, কিন্তু পাইনি। ইচ্ছে করলে ফারুক চৌধুরী আমাকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে ভোট করাতে পারতেন। কিন্তু তার সাব কথা নৌকার বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া যাবেনা। তার একটি উদাহরণ কাঁকনহাট পৌর নির্বাচনে নৌকা না পেয়ে দুবারের জনপ্রিয় নেতা আব্দুল মজিদ মাস্টার স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছিলেন। কিন্তু সাংসদ তাকে বসিয়ে দেন। তানোর পৌর নির্বাচনে তার প্রচেষ্টায় ২৬ বছর পর আওয়ামী লীগের মেয়র হয়েছে। কিন্তু দূর্ভাগা তিনি সাংসদ বিরোধী কর্যক্রমে মহা ব্যস্ত।
গোদাগাড়ী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান উপজেলা যুবলীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম জানান, নেত্রী চায় তরুন নেতৃত্ব বা তরুন প্রতিনিধি। সেই হিসেবে আমাকে নৌকা প্রতীক দেওয়া হয় এবং আমি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়। আর সাংসদও চান আগামীর জন্য তরুন উদীয়মান নেতৃত্ব। যার ফলে অনেক জায়গায় তরুনরায় জনপ্রতিনিধি হয়েছেন।
উপজেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক শিক্ষক জিল্লুর রহমান জানান, এত উদার মনের এমপি ফারুক চৌধুরীর মত নেতা আমরা পেয়েছি এটা গর্বের।তিনি কোন অশ্লীলতা বেহায়াপনা পছন্দ করেন না বলেই তানোরে আজ পর্যন্ত কোন অশ্লীল মেলা গান হয়নি। সবাইকে বুঝতে হবে তানোরের মাটি থেকে প্রথম তিনি সংসদ হয়েছেন। তারা ব্রিটিশ আমলের জমিদার, আর তার বিরুদ্ধে যখন শুনি দূর্নীতি মাদকের গডফাদারসহ ইত্যাদি ইত্যাদি মিথ্যা বনোয়াট কিছু কথা আসে, তখন মনে হয় আসলে তারা কি জেনে বুঝে করেন, নাকি কাউকে খুশি করতে এসব প্রপাগান্ডা ছড়ান। আরে তাদের শতশত একর জমি গরীব অসহায়েরা চাষাবাদ করে জীবিকা নির্বাহ করে। আর তিনি করবেন দূর্নীতি এর চেয়ে হাস্যকর আর কি হতে পারে।আমার দৃঢ বিশ্বাস তিনি যতদিন সুস্থ থাকবেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তাকেই দিবেন মনোনয়ন এটা নিশ্চিত। কারন ফারুক চৌধুরী ফারুক চৌধুরীই, তার কোন তুলনা হয়না।
তানোর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান উপজেলা যুবলীগের সভাপতি লুৎফর হায়দার রশিদ ময়না জানান, বিগত ২০০৮ সাল থেকে এখন পর্যন্ত যা উন্নয়ন হয়েছে তা কল্পনাতীত। প্রতিটি জায়গায় উন্নয়ন আর উন্নয়ন। শুধু তাই না দেশে কয়েকটি টেকনিক্যাল কলেজ হয়েছে তার মধ্যে তানোরে একটি। এই কলেজ করার জন্য কেউ জায়গা দিচ্ছিলনা, এমপি ফারুক চৌধুরী তার কাশেম বাজারে কোটিকোটি টাকা মূল্যের জায়গা দিয়েছেন। সেখানে হয়েছে বহুতল কলেজ ভবন। তিনি প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শহিদ মিনার করেছেন। রাস্তা ঘাট কার্লভাট,বীজ, স্কুল কলেজ বহুতল ভবনসহ সব ক্ষেত্রে রয়েছে তার উন্নয়নের চমক।সবচেয়ে বড় পাওনা উপজেলায় একটি সরকারি কলেজ ও একটি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় হয়েছে, দুটি প্রতিষ্ঠান মডেল হয়েছে। তার কৌশল গত রাজনৈতিক কারনে বিএনপি ও জামাতের দূর্গ হিসেবে পরিচিত তা তিনি ভেঙ্গে দিয়েছেন। তার বিরুদ্ধে কিছু বিপদগামী নেতারা নানা মিথ্যা অভিযোগ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিকট দিয়েছিলেন। যার প্রেক্ষিতে তিনি রাজনীতি করবে না বললে প্রধানমন্ত্রী তাকে ছাড়েন নাই। কারন তিনি কখনো স্হানীয় নির্বাচনে নৌকার বিরুদ্ধে অবস্থান নেন নি এবং স্হানীয় নির্বাচনে দলীয় প্রতীকের আগে দলের মনোনীত প্রার্থীর বিরুদ্ধে কখনো অবস্থান নেন নি। এই আসন ভিআইপি আসন হিসেবে পরিচিত, সেখানে তিনি হেভিওয়েট প্রার্থী কে পরাজিত করে সংসদ হয়েছেন। তিনি কোন নেতার হাতে একক ক্ষমতা না দেওয়া, টেন্ডার বাজি চাঁদাবাজি করতে না দেওয়ার জন্য সুবিধা বাদীরা তার বিপরীত কথা বলেন।
একুশে সংবাদ/বিএইচ
আপনার মতামত লিখুন :