তৃণমূল ত্যাগী নেতাকর্মীদের আস্থা ও ভরসার জায়গা ক্লিন ইমেজের নেতা বর্তমান উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলমের জনপ্রিয়তা এখনো সবার শীর্ষে। তাকেই আবারো উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চাই তৃণমূল আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মী সমর্থকরা।
নির্বাচনের সময় যতই ঘনিয়ে আসছে ততই জনস্রোত বাড়ছে চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলমের দিকে। জাহাঙ্গীর আলম একেবারেই তৃণমূল ছাত্র রাজনীতি থেকে উঠে আসা একজন পরীক্ষিত যুবনেতা। চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলমের রাজনীতি শুরু ছাত্রলীগের সংগঠন দিয়ে।
জানা গেছে, বিগত ১৯৭২ ও ১৯৮২ সালে গোদাগাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচিত আওয়ামী লীগের প্রথম ইউপি চেয়ারম্যান প্রয়াত নাসির উদ্দীন আহম্মেদ যাকে গোদাগাড়ী আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তিনি জাহাঙ্গীর আলমের চাচা। চাচার হাত ধরেই জাহাঙ্গীর আলমের রাজনৈতিক অঙ্গনে প্রবেশ। তিনি ছাত্র জীবন থেকেই আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত রয়েছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিগত ১৯৮৯ সালে গোদাগাড়ী স্কুল এ্যান্ড কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক। ১৯৯১ সালে গোদাগাড়ী ডিগ্রী কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক, ১৯৯৩ সালে ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক, ১৯৯৭ গোদাগাড়ী উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক, ২০০১ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত রাজশাহী জেলা যুবলীগের স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক, ২০১৩ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত গোদাগাড়ী পৌর আওয়ামী লীগের ১ নম্বর যুগ্ম-সম্পাদক এবং বিগত ২০১৬ থেকে গোদাগাড়ী উপজেলা যুবলীগের নির্বাচিত সভাপতি হিসেবে দায়িত্বপালন করে চলেছেন। আওয়ামী লীগের তৃণমূল থেকে উঠে আশা একজন আদর্শিক, সফল কর্মী-জনবান্ধব রাজনৈতিক নেতা জাহাঙ্গীর আলম। তাঁকেই আবারো গোদাগাড়ী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চান।
গোদাগাড়ী উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম জানান, আমি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে উজ্জীবীত হয়ে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করি। গোদাগাড়ী উপজেলাতে এমপি ওমর ফারুক চৌধুরীর দিকনির্দেশনা অনুযায়ী উপজেলার ৯টি ইউনিয়ন ও দুটি পৌরসভার উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রেখে কাজ করে যাচ্ছি। আমি জনগণের শাসক নয় সেবক হয়ে কাজ করে যাচ্ছি,বাকিটা জীবনেও জনগণের পাশে থেকে তাদের কল্যাণে কাজ করে যাব ইনশাআল্লাহ।
একুশে সংবাদ/সা.হ.প্র/জাহা
আপনার মতামত লিখুন :