AB Bank
ঢাকা শুক্রবার, ২২ নভেম্বর, ২০২৪, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

যেন দম ফেলার সময় নেই,কাটিং-ফিটিংএ বাড়ছে মার্কেটের দর্জিদের ব্যস্ততা


যেন দম ফেলার সময় নেই,কাটিং-ফিটিংএ বাড়ছে মার্কেটের দর্জিদের ব্যস্ততা

শেষ মহুর্তে ক্রেতাদের পদচারণায় জমে উঠেছে জয়পুরহাটের কালাইয়ে বিভিন্ন মার্কেট,বিপনী বিতান,শপিংমলে। দোকান ঘুরেঘুরে ছোট থেকে বড়রা কিনছেন তাদের পছন্দের পোশাক। নতুন পোশাক নিজের শরীরে কিভাবে পড়লে মানানসই হবে তার জন্যই ফিটিং করতে ছুটাছুটি করছেন দর্জি পাড়ায়। তাইতো খরিদারদের পছন্দের পোশাক কাটিং ও ফিটিং করতে দর্জিরা দিনরাত ব্যস্ত সময় পার করছেন। তাদের যেন হাতে দম ফেলার সময় নেই। 

উপজেলার বিভিন্ন মার্কেটের দর্জির দোকানে গিয়ে দেখা গেছে,সারি সারি সেলাই মেশিন নিয়ে বসে ক্রেতাদের নতুন পোশাক কাটিং ও ফিটিংয়ের কাজ করছেন দর্জিরা। ক্রেতারা তাদের শরীরের মাপ অনুযায়ী তাদের কেনা নতুন পোশাক কেটে ফিটিং করে নিচ্ছেন। অনেকেই সিরিয়াল নিয়ে সময় কাটাচ্ছেন। দেরি হলেও তাদের কোনো সমস্যা নেই। তবুও পছন্দের পোশাক চাইই। যেন পোশাকেই তাদের ঈদ আটকিয়ে আছে। 

কথা হয় পোশাক ফিটিং করতে আসা জিন্দারপুর থেকে জহিরুল ইসলাম  ও হারঞ্জা গ্রামের মতিয়র রহমানের সাথে। তারা ঈদের জন্য নতুন শার্ট শরীরের সঙ্গে ফিটিং করে নিতে এসেছেন দর্জির কাছে। কথা বলে জানা গেল, তারা দু’জনই শিক্ষার্থী। ঈদে নতুন শার্টের মাপ শরীরের সাইজের  অনুযায়ী একটু বড়। দু’জনই শার্ট দুটি ফিটিং করতে দিয়েছে।

আব্দুল জব্বার বলেন, ঈদ তো নতুন শার্ট ও প্যান্ট পড়ে বন্ধুদের সঙ্গে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে বের হতেই হয়। শার্ট যদি শরীরর সঙ্গে ঠিকমতো ফিটিং না হয়, তাহলে তা দখতে ভাল লাগবে না। তাই ঈদের সময় বাদেও শার্ট ও প্যান্ট ফিটিং করে পড়লেই দেখতে ভাল লাগবে। 

সোহাগ হোসেন নামে এক স্কুল শিক্ষার্থী বলেন, পাঞ্জাবি ফিটিং করতে এসেছি। রেডিমেট পাঞ্জাবি তাই লুজ হয়েছে। দেখছি অনেক ভীড়, কতক্ষণ যে লাগে তার কোনো গ্যারান্টি নেই। দর্জিকেই আর কি বা বলব!  সবাই যেন দর্জিদের কাছে হুমরি দিয়েছে। এই সুযোগে দাম বেশী নেওয়া হচ্ছে বলেও অভিযোগ তার।   

বেশী নেওয়ার অভিযোগ স্বীকার করে দর্জি আমজাদ হোসেন,আশরাফ আলী,ইরফান হোসেন,সাজু মিয়াসহ বেশ কয়েকজন জানান, একটি শার্ট ফিটিং করতে ৫০ টাকা,প্যাট ৭০ টাকা, পাঞ্জাবি ১২০ থেকে ১৫০ টাকা ও গেঞ্জি ৪০ টাকা মজুরি নেওয়া হচ্ছে। যা আগের চেয়ে ১০/২০ টাকা বেশী নেওয়া হচ্ছে। 

একুশে সংবাদ/এস কে

Link copied!