AB Bank
  • ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৫, ৪ বৈশাখ ১৪৩২

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

কালভার্ট ভাঙ্গায় ঝুঁকি নিয়ে রাস্তা পারাপার


Ekushey Sangbad
আব্দুল্লাহ সউদ, কালাই, জয়পুরহাট
০৩:২৪ পিএম, ৪ জুলাই, ২০২৪
কালভার্ট ভাঙ্গায় ঝুঁকি নিয়ে রাস্তা পারাপার

জয়পুরহাট জেলার কালাই উপজেলার একটি পাকা সড়কের কালভার্ট ভেঙে পড়ার কারণে কয়েকটি গ্রামের মানুষসহ হাজার হাজার পথচারী প্রতিদিন চরম ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। ছয়মাস আগে এই কালভার্টটি ভেঙে গেলেও এখনও কোনো সংস্কার কার্যক্রম শুরু হয়নি।

ফলে এই ঝুঁকিপূর্ণ কালভার্টের উপর দিয়ে ভ্যান, টলি, ভটভটি, সিএনজি, ইজিবাইক ও মোটরসাইকেল চলাচলসহ কৃষকদের পণ্য পরিবহন ও শিক্ষার্থীদের যাতায়াত করতে হচ্ছে। মাঝেমধ্যে ছোটখাটো দুর্ঘটনা ঘটলেও যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন এলাকাবাসী।

স্থানীয় এলাকাবাসীর আশা, কর্তৃপক্ষ দ্রুত পদক্ষেপ নিয়ে কালভার্টটি সংস্কার করবে এবং তাদের যাতায়াতের দুর্ভোগ লাঘব করবে।

উপজেলার উদয়পুর ইউনিয়নের মোসলেমগঞ্জ পানিতলা রাস্তায় সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ওই রাস্তার ত্রিখোলা থেকে শেখপুর গ্রামের মাঝখানে অবস্থিত কালভার্টটির একপাশে ঢালাই ধসে গিয়ে রড বের হয়ে আছে। ভাঙা কালভার্টের উপর দিয়ে প্রতিদিন শত শত গাড়ি চলাচল করছে। স্থানীয় লোকজন জানায়, যেকোনো মুহূর্তে এখানে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।

স্থানীয় বাসিন্দা আমিরুল ইসলাম বলেন, কিছুদিন আগে ভাঙা এই কালভার্টে মোটরসাইকেল ও অটোভ্যান থেকে পড়ে গিয়ে দুইজন আহত হয়েছে। উপায় না পেয়ে ঝুঁকি নিয়েই আমাদের উৎপাদিত কৃষিপণ্য বহন করতে হচ্ছে। দ্রুত এর সমাধান না হলে আরও বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। মালটিয়া গ্রামের মজনু আমীন বলেন, ছয় মাসের অধিক কালভার্টটি একপাশে ধসে আছে। দেখার যেন কেউ নেই। হাজার হাজার মানুষকে এ রাস্তা দিয়ে চলাচল করতে হয়। অনেক সময় মনেই থাকে না কালভার্টটি ধসে গেছে। এটি যেন এখন একটি মৃত্যু ফাঁদ।

ইজিবাইক চালক নূর ইসলাম ও মামুন, অটোভ্যান চালক সোহেল, ট্রলি চালক আব্দুল কাদের, এবং ধানের ফড়িয়া ব্যবসায়ী মুমিন বলেন, কালভার্ট ভেঙে যাওয়ায় চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ হয়েছে। বর্তমানে এটি নাজুক অবস্থায় থাকায় দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। ঝুঁকিপূর্ণ মনে করেই গাড়ি চালাতে হচ্ছে। কলেজ, স্কুল ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরাও ঝুঁকি নিয়ে ভাঙা কালভার্টের উপর দিয়ে যাতায়াত করছে।

উপজেলা প্রকৌশলী সামিন শারার ফুয়াদ বলেন, আমি মাত্রই অতিরিক্ত দায়িত্ব নিয়ে উপজেলায় এসেছি। এ বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। তবে খোঁজ নিয়ে দ্রুত সমাধানের ব্যবস্থা করা হবে।

 

একুশে সংবাদ/সা.আ

Shwapno
Link copied!