AB Bank
ঢাকা সোমবার, ০৮ জুলাই, ২০২৪, ২৪ আষাঢ় ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

আগৈলঝাড়ায় ব্রিজ ধসে পরায় এলাকাবাসীর দূর্ভোগ চরমে


আগৈলঝাড়ায় ব্রিজ ধসে পরায় এলাকাবাসীর দূর্ভোগ চরমে

বরিশাল জেলার আগৈলঝাড়া উপজেলার বাটরা-রামানন্দেরআকঁ সড়কের বাটরা গ্রামে রমজুমদার বাড়ি সংযোগস্থলে খালের উপরের ব্রিজ ১৫দিন আগে ধসে পরে। ফলে যানবাহন ও ওই এলাকার শতশত স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীসহ মানুষের চলাচলের পথ বন্ধ থাকায় তাদের চরম দূর্ভেোগ পোহাতে হচ্ছে।

ব্রিজ ধসে ১৫দিন পার হলেও উপজেলা এলজিইডি বিভাগ থেকে কোন কর্মকর্তা ঘটনাস্থলে আসেননি। উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী রবীন্দ্র চক্রবর্তী বলেন, ব্রিজের বিষয়টি শুনেছি সময় পেলে দেখে আসবো। ব্রিজ কতো টাকা ব্যয়ে কত সালে নির্মান করা হয়েছে তার কোন তথ্য দিতে পারে নাই তিনি।

স্থানীয় একাধিক সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার রাজিহার ইউনিয়নের বাটরা-রামানন্দেরআকঁ সড়কের বাটরা গ্রামে রমজুমদার বাড়ি সংযোগ স্থলে খালের উপর লোহার ষ্টাকচারের উপর এলজিইডি অর্থায়নে প্রায় ২০ বছর পূর্বে একটি ব্রিজ নির্মাণ করা হয়েছিল। নির্মাণ কালীন সময় নিম্মমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহার করায় কয়েক বছরের মধ্যেই ব্রিজটির বিভিন্ন স্থানে ফাটল দেখা দেয়। গত দুই বছরে ব্রিজের মাঝের একটি অংশ ডেবে গেলে লোকজনের যাতায়াতে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পরে। স্থানীয়রা বিষয়টি একাধিক বার উপজেলা এলজিইডি বিভাগকে জানালেও তারা কোন ব্যবস্থা নেয়নি। ওই ঝুঁকিপূর্ণ  ব্রিজটি গত ২১ জুন উত্তর পাড়ের একটি অংশ ধসে পরে।

ওই ব্রিজ দিয়ে চলাচল কারী কিশোর বাড়ৈ, বাবুল হালদার, তাপস  বলেন, ব্রিজটির একটি অংশ একটু ডেবে যাওয়ার পর আমরা উপজেলা এলজিইডি বিভাগকে জানা নিয়ে ছিলাম। তারা কোনব্যবস্থা নেয়নি।

স্থানীয় রাজিহার ইউনিয়ন পরিষদ চেয়াম্যান মো. ইলিয়াছ তালুকদার বলেন, আমি বিষয়টি উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী রবীন্দ্র চক্রবর্তীকে জানিয়েছি। আমি জানতে পেয়ে স্থলে গিয়ে বাঁশদিয়ে সাকো তৈরি করে দিয়েছি যাতে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী এলাকার মানুষ পায়েহেটে খাল পারা পার হতে পরে।

এব্যাপারে উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী রবীন্দ্র চক্রবর্তী সাংবাদিকদের জানান, আমি বাটরা মজুমদার বাড়ি সংলগ্ন ব্রিজ ধসে কথা শুনেছি  কিন্তু যেতে সময় পাইনি। এখন সময় করে দেখে আসবো। আর কি করা যায় আমি সেটা আমার উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানাবো। তারা যে সিধান্ত দিবে আমি সেটাই করবো। অফিসে ফাইল নেই। আমি বলতে পাবোনা ব্রিজটি কতো টাকা ব্যয়ে কতোসনে নির্মানকরা হয়েছে।

 

একুশে সংবাদ/সা.আ

Link copied!