কেন্দ্রীয় বিএনপির অর্থনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল বলেছেন, গনঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে আওয়ামীলীগের এই বিদায় আমাদের জন্য যেমন স্বস্তি, তেমনি একটি শিক্ষা। ভবিষ্যতে কেউ যদি অন্যায় অবিচার করে তাদের একই ধরনের বিচার হবে।
১৪ সেপ্টেম্বর শনিবার বিকেলে তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলার চম্পকনগর কলেজ মাঠে বিএনপি চেয়ারপারসন সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি ও বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহীদ ছাত্র জনতা আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন। তিনি আরোও বলেন বিগত তিনটি নির্বাচন তারা ভোট ছাপিয়ে জনগণের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছিল। তারা এখন ক্ষমতা ছেড়ে পালিয়েছে। ১৭ বছর বিএনপির যতগুলি কর্মসূচী ছিল জেলার নেতৃবৃন্দের সাথে বিজয়নগরের নেতৃবৃন্দ প্রতিটি কমসূচী যোগদান করেছে। মামলা-হামলার নির্যাতনে অন্যের বাড়িতে এমনকি ফসলের জমিতে রাএিযাপন করেছে।
উপজেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক জমির হোসেন দোস্তগীর এর সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব এডভোকেট ইমাম হোসেনের সঞ্চালনায়
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপি`র সাবেক সভাপতি হাফিজুর রহমান মোল্লা (কচি) ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক জহিরুল হক খোকন, বিএনপি নেতা এড: গোলাম সারওয়ার ভূঁইয়া (খোকন), এ বি এম মমিনুল হক, এড: তরিকুল ইসলাম রুমা, এড: আনিছুর রহমান মঞ্জু, মো: আলী আজম, ভিপি লিটন, মো: নুরুল হুদা সরকার,মনির হোসেন, মো: নিয়ামুল হক।ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা যুবদলের সভাপতি শামীম মোল্লা, সাধারন সম্পাদক ইয়াসিন মাহমুদ, যুবদল নেতা রাশেদুল হক, জসিম উদ্দিন, জালাল উদ্দিন, জিয়াউল হক, তানবীর রুবেল। জেলা ছাএদল নেতা আজহার হোসেন চৌধুরী দিদার, সাঈদ হাসান সানি, মামুন মিয়া, সাজিদুর রহমান সাজিদ, মো: রেজাউনুর হক শীষ। ব্রাহ্মণবাড়িয়া স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব মোল্লা সালাউদ্দিন। এছাড়া জেলা বিএনপি, যুবদল, ছাএদল ও অন্যান্য অঙ্গ সংগঠনের জেলা ও উপজেলার নেতৃবৃন্দ উপস্হিত ছিলেন।
বক্তব্যে উপস্হিত নেতৃবৃন্দ শহীদদের রক্ত বৃথা যেতে দেবে না বলে অভিমত প্রকাশ করেন । নতুন বাংলাদেশকে ভবিষ্যতে উন্নত বাংলাদেশ হিসেবে দেখতে দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
একুশে সংবাদ/বিএইচ
আপনার মতামত লিখুন :