কুড়িগ্রাম জেলা ছাত্রদলের সাবেক সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক ও যুবনেতা মোর্শেদ হোসেন লিটু ছাত্র জীবন থেকেই বিএনপির সাথে রাজপথে থেকে তৃণমূলের রাজনীতি করে আসছেন ত্যাগ তিতিক্ষার মধ্য দিয়ে।
যুবনেতা মোর্শেদ হোসেন লিটু কুড়িগ্রাম সদর পৌরসভার হাটিরপাড় এলাকার মৃত জাবেদ আলীর ছেলে। শিক্ষা জীবনে স্নাতক বি.এ পাশ করে তিনি সক্রিয়ভাবে রাজনীতি করে আসছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির হয়ে এবং বিভিন্ন সময় হামলা মামলার শিকার হন।
তিনি ১৯৯৯-২০০২ইং সাল পর্যন্ত কুড়িগ্রাম মজিদা আদর্শ ডিগ্রি কলেজ শাখা ছাত্রদলের আহবায়ক, ২০০৪-২০০৭ইং সাল পর্যন্ত কুড়িগ্রাম সদর উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক, ২০০৪-২০১০ইং সাল পর্যন্ত কুড়িগ্রাম জেলা ছাত্রদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি এবং ২০১০-২০১৬ইং সাল পর্যন্ত তিনি কুড়িগ্রাম জেলা ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
ছাত্রদলের রাজনীতির পর দীর্ঘদিন থেকে তিনি জেলা যুবদলের রাজনীতি করে আসছেন। স্বৈরাচারী সরকার আওয়ামী লীগ শাসনামলে জেলা বিএনপি ও যুবদলের বিভিন্ন প্রতিবাদ মিছিল মিটিংয়ে তিনি একান্ত ভূমিকা রেখেছেন। তিনি বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বরে স্লোগান দিয়ে নেতাকর্মীদের উজ্জীবিত করেছেন। তৃণমূল নেতাকর্মীদের পাশে দাঁড়িয়ে বিভিন্নভাবে তাদের সহযোগিতা করেছেন। এবং সরকার বিরোধী আন্দোলনের বিভিন্ন সময় তার নামে ৬টি মামলা হয়েছে।
কুড়িগ্রাম জেলার তৃণমূল পর্যায়ের তার সমর্থক অসংখ্য নেতাকর্মী জানান, মোর্শেদ হোসেন লিটু তৃণমূল থেকে বেড়ে ওঠা একজন ক্লিন ইমেজের যুবনেতা, স্বৈরাচারী সরকারের সকল প্রতিবাদ সভায় তার ভূমিকা ছিল অটল। দলের প্রতি তার অনেক ত্যাগ রয়েছে। তিনি দূর্নীতি পছন্দ করেন না। আমরা চাই মোর্শেদ হোসেন লিটু ভাইকে কুড়িগ্রাম জেলা যুবদলের সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত করা হোক। এই ধরনের মানুষ যদি যুবদলের নেতৃত্বে আসে তাহলে আমরা সঠিক নেতৃত্ব পাবো, তৃণমূল পর্যায়ের নেতাকর্মীদের মূল্যায়ন হবে এবং তাকে দিয়েই আমাদের জেলা যুবদলের উন্নয়ন করা সম্ভব।
যুবনেতা মোর্শেদ হোসেন লিটু বলেন, আমি নেতৃত্ব পেলে যুবদলকে একটি সাংগঠনিক দল হিসেবে উপহার দিতে পারবো। পাশাপাশি মাদক মুক্ত সমাজ গড়াসহ সাধারণ জনগণের বিএনপির প্রতি আস্থা বাড়িয়ে দলের হাতকে শক্তিশালী করার প্রত্যয়ে কাজ করবো।
একুশে সংবাদ/বিএইচ
একুশে সংবাদের সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
আপনার মতামত লিখুন :