AB Bank
ঢাকা শনিবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২৫, ৪ মাঘ ১৪৩০

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

লক্ষ্মীপুরে শিক্ষার্থীদের সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে বিদ্যালয় মাঠে পিঠা উৎসব


Ekushey Sangbad
মো. রবিউল ইসলাম খান, লক্ষ্মীপুর
০১:৩৪ পিএম, ১৮ জানুয়ারি, ২০২৫
লক্ষ্মীপুরে শিক্ষার্থীদের সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে বিদ্যালয় মাঠে পিঠা উৎসব

গ্রাম বাংলার চিরচেনা ঐতিহ্য ধরে রাখতে এবং শিক্ষার্থীদের সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে লক্ষ্মীপুরে আয়োজন করা হয়েছে দিনব্যাপী ব্যতিক্রমধর্মী পিঠাপুলির উৎসব। শতাধিক স্টল নিয়ে বিভিন্ন পিঠার পসরা সাজিয়ে বসেছেন লক্ষ্মীপুর ন্যাশনাল আইডিয়াল স্কল এন্ড কলেজের শিক্ষার্থীরা।  


কুয়াশায় ঢাকা সকালে কিংবা সন্ধ্যায় হিমেল বাতাসে মুখরোচক পিঠার স্বাদ নেওয়া ভোজন বিলাসী বাঙালির ঐতিহ্যের অংশ। এই মাঘের শুরুতে হিম হিম ঠাণ্ডায় ক্যাম্পাস মাঠে শুরু হয় এই পিঠাপুলির উৎসব। শতাধিক স্টলে প্রায় ৩ শতাধিক গ্রাম বাংলার বিভিন্ন পিঠার পসরা সাজানো হয়।


১৮ জানুয়ারী (শনিবার) সকালে আনুষ্ঠানিক ভাবে এই পিঠা উৎসব উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক রাজীব কুমার সরকার। এসময় বিশেষ অতিথি হিসেবে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক শিক্ষা ও আইসিটি সম্রাট খিসা, লক্ষ্মীপুর ন্যাশনাল আইডিয়াল স্কল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, উপাধ্যক্ষ হাবিবুর রহমানসহ অন্যান্য অতিথিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।


নতুন প্রজন্মের সঙ্গে দেশীয় পিঠার পরিচয় করিয়ে দিতে এমন আয়োজন বলে জানান আয়োজকরা। পিঠা উৎসবে স্থান পেয়েছে জিরা পিঠা, ভাপা, নকশি, চিতই, পাঠিসাপটা, জামাই বরণ পিঠা, ডাল ও তালের পিঠাসহ তিন শতাধিক পিঠার সমারাহ। উৎসবে ভিড় জমান জেলার বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ।


আয়োজকরা জানান, পিঠা-পুলির এ ধরনের সমারোহ সবসময় তরুণ প্রজন্মকে আকর্ষণ করে। পাশপাশি বিভিন্ন ধরনের পিঠা তৈরি করে স্টলে বিক্রি করার মাঝেই আনন্দ তাদের। এতে তরুণরা বিভিন্ন পিঠার সাথের পরিচিত হতে পারছে।


গ্রাম বাংলার মানুষের চিত্ত বিনোদন ও নির্মল আনন্দ উপভোগের জন্য বছরের অধিকাংশ সময় আয়োজন করা হতো বিভিন্ন আচার অনুষ্ঠানের। এখন আর এসব অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয় না। পিঠা উৎসবের মাধ্যমে গ্রাম বাংলার সেই হারানো ঐতিহ্য আবারও শহরে ফিরে আসবে এমনটিই মনে করেন আয়োজকরা। দিনব্যাপি এই উৎসবে শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবকসহ বিভিন্ন শ্রেণী ও পেশার মানুষের সমাগম ঘটে।

 

একুশে সংবাদ/বিএইচ

Link copied!