ফরিদপুরে মিরান খান নামে যুবদলের সাবেক এক নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। তবে পরিবারের দাবি, হত্যাটিকে ডাকাতির চেষ্টায় হত্যা বলে চালিয়ে দেওয়া চেষ্টা করা হচ্ছে। পুলিশ বলছে, নিহতের নামে হত্যা, চাঁদাবাজির পাঁচটি মামলা রয়েছে। ব্যবসা নিয়ে বিরোধ আছে স্থানীয়দের সঙ্গেও।
বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) রাতে সদর উপজেলার আলিয়াবাদ ইউনিয়নের গদাধর ডাংগি গুচ্ছগ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
নিহতের নাম মিরান খান। তিনি একই ইউনিয়নের উত্তর সাদীপুর এলাকার জালাল খানের পুত্র। মিরান ওই গুচ্ছগ্রামে বসবাস করতেন। তিনি আলিয়াবাদ ইউনিয়নের দুই নম্বর ওয়ার্ড যুব দলের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক ছিলেন বলে জানা গেছে।
নিহতের ভাই ইরান খান জানান, মিরান মাছ ও বালুর ব্যবসা করতো। দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয় চেয়ারম্যান লোকজনের সঙ্গে তার বিরোধ চলেছিল।
তার দাবি, এসবের জেরে বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে তাকে প্রতিপক্ষের লোকজন মিরানকে পিটিয়ে হত্যা করে। পরে গুচ্ছগ্রামেরই আরেকটি ঘরে নিয়ে যায়। সেই ঘরের মধ্যে কিছু মালপত্র ভাঙচুর করে ডাকাতির নাটক সাজায়।
কোতোয়ালি থানার অফিসার ইনচার্জ মো. আসাদুজ্জামান জানান, পুরো ঘটনা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
একুশে সংবাদ/ এস কে
আপনার মতামত লিখুন :