AB Bank
ঢাকা শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

দ্রুতই ছড়াচ্ছে করোনার নতুন ধরন জেএন.১


Ekushey Sangbad
আন্তর্জাতিক ডেস্ক
১০:৩১ পিএম, ২১ ডিসেম্বর, ২০২৩
দ্রুতই ছড়াচ্ছে করোনার নতুন ধরন জেএন.১

করোনার ওমিক্রন ধরনের একটি উপধরন বিশ্বজুড়ে দ্রুতই ছড়াচ্ছে। নতুন এ উপধরনটির নাম জেএন.১। ইতোমধ্যে ভারত, চীন, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্রসহ বেশ কয়েকটি দেশে জেএন.১-এ আক্রান্ত রোগী পাওয়া গেছে। এটি দ্রুত ছড়াচ্ছে বলে একে ‘ভ্যারিয়েন্ট অব ইন্টারেস্ট’ হিসেবে অভিহিত করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। খবর বিবিসির।

ডব্লিউএইচও বলছে, এ ধরনটির বর্তমানে সংক্রমণজনিত স্বাস্থ্যঝুঁকি কম। এছাড়া বিদ্যমান টিকাগুলোই মানুষকে নতুন এই ধরন থেকে সুরক্ষা দেবে। তবে টিকার কারণে যে ইমিউনিটি তৈরি হয়, তা দিয়ে জেএন.১ থেকে কতটুকু সুরক্ষা মিলবে, সে ব্যাপারে খুব বেশি প্রমাণ এখনো পাওয়া যায়নি।

শীতকালে কোভিড এবং অন্য সংক্রমণগুলোর প্রকোপ বাড়ার শঙ্কা রয়েছে। ইতোমধ্যে উত্তর গোলার্ধে রেসপিরেটরি সিনসাইটিয়াল ভাইরাসের (আরএসভি) মতো বিভিন্ন শ্বাসযন্ত্রের ভাইরাস এবং শিশুদের নিউমোনিয়ার হার বাড়তে দেখা গেছে বলেও জানিয়েছেন ডব্লিউএইচও।

যুক্তরাষ্ট্রের রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্র বলছে, দেশটিতে বর্তমানে শনাক্ত হওয়া রোগীদের ১৫ থেকে ২৯ শতাংশই নতুন এ উপধরনে আক্রান্ত।

যুক্তরাজ্যের স্বাস্থ্য নিরাপত্তা সংস্থার উদ্ধৃতিতে বিবিসি বলছে, সেখানকার একটি পরীক্ষাগারে যতগুলো করোনা পরীক্ষার ফল পজিটিভ আসছে, তার প্রায় ৭ শতাংশের জন্যই দায়ী জেএন.১।

বৃহস্পতিবার (২১ ডিসেম্বর) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্থান টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশটিতে এখন পর্যন্ত ২১ জনের শরীরে জেএন.১ প্রজাতির ভাইরাসের সন্ধান মিলেছে। এদের মধ্যে গোয়াতেই শনাক্ত হয়েছে ১৯ জন। এছাড়া অপর দুজন হলেন মহারাষ্ট্র ও কেরালার।

শীতে প্রকোপ বাড়ার ঝুঁকি:
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, যেসব দেশে শীত মৌসুম শুরু হচ্ছে, সেখানে ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়াজনিত অন্য সংক্রমণগুলোর পাশাপাশি জিএন.১ ধরনের কারণে সারস-কভ-২ (করোনাভাইরাস) এর প্রকোপ বাড়তে পারে। এজন্য সংক্রমণ ও স্বাস্থ্যঝুঁকি এড়াতে ডব্লিউএইচও সবাইকে কিছু পরামর্শ দিয়েছে। সেগুলো হচ্ছে—

  • জনাকীর্ণ ও বদ্ধ জায়গায় মাস্ক পরা
  • হাঁচি ও কাশির সময় নাক ও মুখ ঢেকে রাখা
  • করোনা এবং টিকার নতুন নতুন তথ্য সম্পর্কে নিয়মিত খোঁজখবর রাখা; বিশেষ করে যারা সংক্রমণের উচ্চঝুঁকিতে রয়েছেন।
  • অসুস্থ হলে বাড়িতে থাকতে হবে
  • কোনো লক্ষণ দেখা দিলে শনাক্তের জন্য দ্রুত পরীক্ষা করা।

 

একুশে সংবাদ/ই.ট.প্র/জাহা

 

Link copied!