কাতারের মধ্যস্থতায় হামাস–ইসরায়েল সংঘাত থামাতে যুদ্ধবিরতি আলোচনা শুরু হয়েছে। এরই মধ্যে এই আলোচলায় কিছু অগ্রগতি এসেছে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে আল-জাজিরা। এতে থাকছে বন্দিবিনিময় চুক্তিও।
আল-জাজিরা আরো জানিয়েছে, ইসরায়েলের কারাগারে বন্দী ফিলিস্তিনিদের মুক্তি দিলেই কেবল যুদ্ধবিরতিতে যাবে হামাস।
সম্প্রতি রাশিয়া সফররত সংগঠনটির এক সদস্য স্থানীয় সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন যুদ্ধবিরতি ছাড়া ইসরায়েল থেকে আটক ব্যক্তিদের মুক্তি দেওয়া হবে না।
আবু হামিদ নামের হামাসের এক সদস্য রুশ সংবাদমাধ্যম কমার্স্যান্তকে জানান, আটক ইসরায়েলিদের খোঁজ পেতে সময় প্রয়োজন।
হামাসের এ সদস্য আরো বলেন, শত শত মানুষকে আটক করা হয়েছে। এদের মধ্যে বেশিরভাগই বেসামরিক নাগরিক। তাদের গাজায় খুঁজতে আমাদের সময় প্রয়োজন। এরপর তাদের মুক্তি দেওয়া হবে।
জাতিসংঘে নিযুক্ত কাতারের অ্যাম্বাসেডর শেইখা আলইয়া আহমেদ সাইফ আল থানি জানান, গাজায় ইসরায়েলি হামলায় বেসামরিক নাগরিক নিহত হচ্ছে বেশি। এই হামলা আরও ভয়াবহ হয়ে উঠছে। দ্রুত যুদ্ধবিরতি দরকার। আমরাও চাই বেসামরিক ফিলিস্তিনিদের মুক্তি দেওয়া হোক।
একুশে সংবাদ/এসআর
আপনার মতামত লিখুন :