AB Bank
  • ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ, ২০২৫, ৫ চৈত্র ১৪৩০

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

বড় ধরনের হুমকির মুখে পাকিস্তান, নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ২০ মার্চ


Ekushey Sangbad
আন্তর্জাতিক ডেস্ক
০৯:২২ পিএম, ১৯ মার্চ, ২০২৫
বড় ধরনের হুমকির মুখে পাকিস্তান, নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ২০ মার্চ

যুক্তরাজ্যের এয়ার সেফটি কমিটির একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে পাকিস্তানের জাতীয় বিমান সংস্থা এবং অন্যান্য এয়ারলাইনসের ওপর পাঁচ বছরের নিষেধাজ্ঞা পর্যালোচনা করা হবে। দেশটির বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (সিএএ) এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইনস-পিআইএসহ পাকিস্তানের সব এয়ারলাইনসের ওপর পর্যালোচনা করবে ব্রিটিশ কমিটি। এবং নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করবে। ২০২০ সালের জুলাই মাসে যুক্তরাজ্য ও ইউরোপীয় বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ পাকিস্তানের এয়ারলাইনসের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল। যা পাকিস্তানি পাইলটদের ভুয়া লাইসেন্স কেলেঙ্কারির কারণে নেয়া হয়। তবে পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষ আশাবাদী যে আগামীকালের পর্যালোচনার পর এই নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়া হবে। খবর জিও নিউজের।

২০২০ সালে পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) সরকারের সময়, তৎকালীন বিমানমন্ত্রী গুলাম সারওয়ার খান দাবি করেছিলেন যে কিছু পাইলট ভুয়া লাইসেন্স নিয়ে উড়োজাহাজ চালাচ্ছেন।

এই বক্তব্য তিনি দেন পিআইএর একটি এয়ারবাস এ-৩২০ করাচির সড়কে বিধ্বস্ত হওয়ার পর, যেখানে প্রায় ১০০ যাত্রী-ক্রু নিহত হয়েছিল। এরপর ঋণে জর্জরিত পিআইএকে ইউরোপীয় ইউনিয়ন, যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্রে ফ্লাইট পরিচালনা থেকে নিষিদ্ধ করা হয়। এই নিষেধাজ্ঞার ফলে প্রতি বছর ক্ষতিগ্রস্ত উড়োজাহাজ সংস্থাটি ৪০ বিলিয়ন পাকিস্তানি রুপি (১৪৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার) রাজস্ব হারায়।

২০২৫ সালের জানুয়ারিতে দীর্ঘদিনের বিরতির পর, পিআইএ ইসলামাবাদ থেকে প্যারিসের জন্য সরাসরি ফ্লাইট পরিচালনা করে, যা ইউরোপের জন্য তাদের দীর্ঘপ্রতীক্ষিত ফ্লাইট পুনরায় চালুর ইঙ্গিত দেয়।

যুক্তরাজ্যে ফ্লাইট পরিচালনার আশায়, পিআইএর মুখপাত্র আবদুল্লাহ হাফিজ খান বলেছেন, যুক্তরাজ্যের পরিবহন বিভাগ (ডিএফটি) কর্তৃক অনুমোদন পেলে লন্ডন, ম্যানচেস্টার ও বার্মিংহাম হবে সবচেয়ে আকাঙ্ক্ষিত গন্তব্য।

পিআইএ পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ বিমান চলাচল বাজারের ২৩ শতাংশ দখল করলেও তাদের ৩৪টি উড়োজাহাজ নিয়ে মধ্যপ্রাচ্যের এয়ারলাইনগুলোর সঙ্গে প্রতিযোগিতা করা কঠিন, কারণ তাদের সরাসরি ফ্লাইটের অভাব রয়েছে। যদিও পিআইএর ৮৭টি দেশের সঙ্গে চুক্তি রয়েছে এবং গুরুত্বপূর্ণ ল্যান্ডিং স্লটও রয়েছে।

 

একুশে সংবাদ/চ.ট/এনএস

Link copied!