AB Bank
  • ঢাকা
  • বুধবার, ২৬ মার্চ, ২০২৫, ১১ চৈত্র ১৪৩০

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

ফিলিস্তিনের গাজা সীমান্তের কাছে নতুন বিমানবন্দর নির্মাণ করছে ইসরাইল!


Ekushey Sangbad
আন্তর্জাতিক ডেস্ক
১০:৪৬ এএম, ২৪ মার্চ, ২০২৫
ফিলিস্তিনের গাজা সীমান্তের কাছে নতুন বিমানবন্দর নির্মাণ করছে ইসরাইল!

ফিলিস্তিনের গাজা সীমান্তের কাছে ইসরাইল নতুন বিমানবন্দর নির্মাণের পরিকল্পনা করছে।ইসরাইলের অর্থনৈতিক বিষয়ক কমিটি দেশটির দক্ষিণ প্রান্তে এই নতুন বিমানবন্দর তৈরিতে চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে। তেল আবিব থেকে প্রায় ১৩২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত নতুন বিমানবন্দরটি নির্মাণ করতে সাত বছর সময় লাগবে।

বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস যে অঞ্চলে হামলা চালিয়েছিল, সেখান থেকে এটির দূরত্ব খুব বেশি নয়।

ইসরাইলের সংসদে অনুমোদনের অপেক্ষায় থাকা একটি বিল অনুসারে, নেভাতিম শহরে এই বিমানবন্দরটি নির্মিত হবে। গাজা সীমান্ত থেকে এই শহরের দূরত্ব মাত্র ৬৫ কিলোমিটার। সড়কপথে এক ঘণ্টার রাস্তা। বিমানবন্দরটি যেখানে তৈরি হবে তার পাশেই রয়েছে একটি সামরিক ঘাঁটি। নেগেভ মরুভূমির ওপর সামরিক ঘাঁটিতে রয়েছে ইসরাইলের এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান।

গত বছরের অক্টোবরে ইরান এই বিমান ঘাঁটিটি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছিল। তেল আবিব থেকে প্রায় ১৩২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত নতুন বিমানবন্দরটি তৈরি করতে সাত বছর সময় লাগবে। বছরে প্রায় দেড় কোটি যাত্রী পরিবহন করতে পারবে এই বিমানবন্দরটি।

ইসরাইলের প্রধান বিমানবন্দর হিসেবে দেখা হয় তেল আবিবের বেন গুরিয়ন বিমানবন্দরকে। বছরে চার কোটি যাত্রী যাতায়াত করার মতো ব্যবস্থা রয়েছে ওই বিমানবন্দরে। ২০৫০ সালের মধ্যে ওই বিমানবন্দরে আট কোটি যাত্রীর চাপ আসতে পারে।

রয়টার্স বলেছে, যে কারণে ওই বিমানবন্দরটির চাপ কমাতে এবং দেশটির দক্ষিণাঞ্চলের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করতে নতুন বিমানবন্দরটি নির্মাণ করছে ইসরাইল। দেশটির কর্তৃপক্ষের দাবি, নতুন বিমানবন্দর ঘিরে সেখানকার বেদুইন সম্প্রদায়ের প্রায় ৫০ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান তৈরি হবে।

যদিও বিমানঘাঁটি কাছাকাছি থাকার কারণে ইসরাইলের সামরিক ও নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান এই প্রকল্পের বিরোধিতা করেছে। তবে শেষ পর্যন্ত এটিতে অনুমোদন দিয়ে পার্লামেন্টে পাস করাতে উদ্যোগী হয়েছে নেতানিয়াহুর প্রশাসন।


একুশে সংবাদ/ এস কে

Link copied!