AB Bank
ঢাকা শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী
মানি লন্ডারিং

জি কে শামীমের ১২ বছরের কারাদণ্ড চায় রাষ্ট্রপক্ষ


Ekushey Sangbad
নিজস্ব প্রতিবেদক
০২:৪০ পিএম, ৬ মার্চ, ২০২৩
জি কে শামীমের ১২ বছরের কারাদণ্ড চায় রাষ্ট্রপক্ষ

রাজধানীর গুলশান থানার মানি লন্ডারিং আইনের মামলায় যুবলীগের কথিত নেতা এস এম গোলাম কিবরিয়া শামীম ওরফে জি কে শামীমসহ আট জনের সর্বোচ্চ সাজা ১২ বছরের কারাদণ্ড চেয়েছেন রাষ্ট্রপক্ষ।

 

রোববার (৫ মার্চ) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০ এর বিচারক মোহাম্মদ নজরুল ইসলামের আদালতে এদিন রাষ্ট্রপক্ষ জি কে শামীমসহ আটজনের সর্বোচ্চ শাস্তি ১২ বছরের কারাদণ্ড চেয়ে যুক্তি উপস্থাপন করেন। আসামিপক্ষের যুক্তি উপস্থাপনের জন্য আগামী ১৫ মার্চ দিন ঠিক করেন বিচারক।

 

মানি লন্ডারিং আইনের মামলায় আলোচিত ঠিকাদার এস এম গোলাম কিবরিয়া শামীম ওরফে জি কে শামীমসহ আটজনের ১২ বছরের কারাদণ্ড চায় রাষ্ট্রপক্ষ।

 

সোমবার (৬ মার্চ) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০ এর বিচারক মোহাম্মদ নজরুল ইসলামের আদালতে যুক্তি উপস্থাপন করে রাষ্ট্রপক্ষ।এদিন রাষ্ট্রপক্ষ জি কে শামীমসহ আটজনের সর্বোচ্চ শাস্তি ১২ বছরের কারাদণ্ডের প্রত্যাশা করে যুক্তি উপস্থাপন শেষ করেন। আদালত আসামি পক্ষের যুক্তি উপস্থাপনের জন্য ১৫ মার্চ দিন ধার্য করেন।

 

আলোচিত এ মামলার অন্য আসামিরা হলেন, দেলোয়ার হোসেন, মোরাদ হোসেন, সামসাদ হোসেন, আনিছুল ইসলাম, শহীদুল ইসলাম, কামাল হোসেন ও জাহিদুল ইসলাম। তারা জি কে শামীমের দেহরক্ষী হিসেবে পরিচিত।

 

রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি মাহমুদুল হাসান বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, জি কে শামীমসহ আটজনের সর্বোচ্চ শাস্তি ১২ বছরের কারাদণ্ডের প্রত্যাশা করে যুক্তি উপস্থাপন শেষ করেছি। আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছি। আসামিদের সর্বোচ্চ শাস্তি প্রত্যাশা করছি।

 

জি কে শামীমকে ২০১৯ সালের ২০ সেপ্টেম্বর আটক করে র‌্যাব। এ সময় এক কোটি ৮০ লাখ টাকা, ৯ হাজার ইউএস ডলার, ৭৫২ সিঙ্গাপুরের ডলার, ১৬৫ কোটি টাকার এফডিআর, অস্ত্র ও বিপুল পরিমাণ বিদেশি মদ উদ্ধার হয়। এ ব্যাপারে র‌্যাব মানি লন্ডারিং, মাদক ও অস্ত্র আইনে মামলা করে।

 

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার আবু সাঈদ তদন্ত শেষে ২০২০ সালের ৪ আগস্ট আদালতে জি কে শামীম ও তার সাত দেহরক্ষীর বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং আইনের মামলায় চার্জশিট জমা দেন। ২০২০ সালের ১০ নভেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করে আদালত।

 

একুশে সংবাদ/জ/এসএপি

Link copied!