কাঁঠালে পটাশিয়ামের পরিমাণ প্রচুর ৷ ফলে মৌসুমি এই ফলে হৃদযন্ত্র ভাল থাকে ৷ বিঘ্নিত হয় না রক্ত চলাচল পদ্ধতিও ৷
স্বাভাবিক পরিমাণে কাঁঠাল খেলে পরিপাক ক্রিয়ায় সাহায্য করে৷ কারণ অন্যান্য ফলের মতো কাঁঠালও ফাইবারসমৃদ্ধ ৷
এর বীজ অ্যানিমিয়া প্রতিরোধে সাহায্য করে। মেয়েদের মধ্যে অনেকেই অ্যানিমিয়ায় আক্রান্ত৷ কাঁঠালের বীজে আয়রন আছে৷ আয়রন দেহে লোহিত কণিকার মাত্রা বাড়ায়৷
কাঁঠালের বীজে কার্বোহাইড্রেট থাকায় এটি শক্তি বাড়ায়৷ উপরন্তু, এগুলিতে বি-কমপ্লেক্স ভিটামিন রয়েছে, যা খাদ্যকে শক্তিতে রূপান্তরিত করতে এবং স্বাস্থ্যকর বিপাককে সমর্থন করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
অবশ্য কাঁঠাল খাওয়ার ক্ষেত্রে কয়েকটি সতর্কতাও মেনে চলার কথা বললেন ডায়াটশিয়ান৷ ‘‘ডায়াবেটিক লোকেদের এঁচোড় খাওয়ার সময়েও কিছু বিধিনিষেধ মনে রাখা উচিত৷ কাঁচা খেলেও হাফ কাপ অর্থাৎ মোটামুটিভাবে ৭৫ গ্রাম প্রতিদিন খাওয়া যেতে পারে৷ এই পরিমাণ কাঁঠালে থাকা ফাইবার শরীরের জন্য আদর্শ৷’’কাঁচা কাঁঠাল খাওয়া ডায়াবেটিস রোগীদের পক্ষে ভাল হলেও বেশি খাওয়া মোটেই ভাল নয়৷
একুশে সংবাদ/নি.১৮.বা/না.স
আপনার মতামত লিখুন :