AB Bank
ঢাকা রবিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

শীত আসলেই খুসখুসে কাশি? দূর করুন ঘরোয়া চিকিৎসায়


Ekushey Sangbad
লাইফস্টাইল ডেস্ক
১১:৪১ এএম, ১২ নভেম্বর, ২০২৩
শীত আসলেই খুসখুসে কাশি? দূর করুন ঘরোয়া চিকিৎসায়

শীত এলে ঠান্ডায় জ্বর-কাশি খুবই স্বাভাবিক একটি ঘটনা। ঠান্ডা থেকে সুরক্ষায় কিছু হারবাল উপাদান সবচেয়ে বেশি কাজ করে। এসব খেলে ঠান্ডা ভালো হয়ে যায়। বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চললে ওষুধ খাওয়ারও প্রয়োজন হয় না।

শীতজনিত অসুখের বিষয়ে জানতে চাইলে মেডিসিন, বাতজ্বর ও বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ ডা. মোহাম্মদ আলী বলেন, শীতকালে অনেকেরই খুসখুসে কাশির সমস্যায় থুতু বা কফ হয় না। কিন্তু একটি অস্বস্তিকর অনুভূতি ক্রমাগত কাশির সৃষ্টি করে। সংক্রমণ, ব্রঙ্কাইটিস, নিউমোনিয়া, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ এবং ধূমপানের কারণেও শুকনো কাশির উদ্রেক হতে পারে।

ঘরোয়া চিকিৎসায় খুসখুসে কাশি দূর করতে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের কিছু পরামর্শ জেনে নিন-

হলুদ: কাশি নিয়ন্ত্রণে এক গ্লাস গরম দুধের মধ্যে আধা চা চামচ হলুদের গুঁড়া এবং এক চা চামচ মধু মিশিয়ে খেতে পারেন। এটি দ্রুত কাশি কমাতে সাহায্য করে।

আদা: আদার অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি উপাদান গলার অস্বস্তিকর ভাব দূর করে। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে সামান্য পরিমাণ আদা কুচি কুচি করে কেটে নিন। তারপর এক কাপ পানিতে কুচি আদা গরম করে নিন। খাওয়ার আগে ঠাণ্ডা হতে দিন। কাশিতে আদা খুবই উপকারী।

পেঁয়াজ: খুসখুসে কাশি দূর করতে পেঁয়াজ খুবই কার্যকর। আধচামচ পেঁয়াজের রস ও এক চা চামচ মধু এক সঙ্গে মিশিয়ে চায়ের মতো দিনে দুইবার করে পান করুন। পেঁয়াজের ঝাঁঝ খুসখুসে কাশি কমাতে সহায়তা করবে।

রসুন: রসুন খুসখুসে কাশি সারাতে দারুণভাবে কাজ করে। রসুনে থাকা এক্সপেকটোরেন্ট এবং অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল উপাদান কাশি উপশমে কাজ করে। এক চা চামচ ঘিতে রসুনের পাঁচটি কোয়া কুচি করে হালকা ভেজে কুসুম গরম অবস্থায় খেয়ে নিন।

গার্গল করা: গার্গল করলে গলাব্যথা কমে। এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে আধা চা চামচ লবণ মিশিয়ে ১৫ মিনিট ধরে গার্গল করুন। এভাবে বিরতি দিয়ে কয়েকবার করুন। কাশি কমে যাবে।

শক্ত ক্যান্ডি : এক পিস ক্যান্ডি খেয়ে দেখতে পারেন। ক্যান্ডি শক্ত কফ নরম করে দিতে সাহায্য করে এবং কাশি কমায়।

মধু: প্রতিদিন ১-৩ বার এক টেবিল চামচ করে বিশুদ্ধ মধু খান। সবচেয়ে ভালো হয় ঘুমানোর আগে এক চামচ মধু খেয়ে নিলে। মধুর অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল এবং অ্যান্টি অক্সিডেন্ট উপাদান কাশি প্রতিরোধে কার্যকর।

যদি খুসখুসে কাশি থাকে আর সিগারেটের অভ্যাস থাকলে সবার আগেই আপনাকে সিগারেট ত্যাগ করতে হবে। সাধারণত ধূমপান বা সিগারেটের ধোঁয়া কাশির উদ্রেক বাড়িয়ে দেয়। খুসখুসে কাশির ক্ষেত্রে হলুদ ওষুধের মতো কাজ করে।

একুশে সংবাদ/এসআর

Link copied!